এই মুহূর্তে




ছোটবেলায় পুজোর সময় বাধা ধরা নিয়ম থেকে মুক্তি পেতাম, সেটাই আনন্দের ছিল: শোলাঙ্কি




নিজস্ব প্রতিনিধি: আরজি কর-কাণ্ডের আবহের মাঝেই দুর্গাপুজোর গন্ধ। কিছুদিন মানুষ আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে মেতে থাকলেও সময়মতো কিন্তু উৎসবের মেজাজে ফিরেছেন। আর তা হবে নাই বা কেন! বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব বলে কথা! প্রতিটা বাঙালি প্রতিবছর এ দিনটার জন্যে অপেক্ষা করে থাকেন। তাই আরজি কর-কাণ্ডের রেশের মধ্যেই উৎসবের মেজাজে ফিরেছেন বাঙালি। শুরু হয়ে গিয়েছে পুজোর চারটে দিনের পরিকল্পনা। কেনাকাটা, সাজপোশাক-সহ পুজোর চারটে দিন কোথায় কোথায় ঘুরবেন, কোন পোশাকের সঙ্গে কেমন জুতো পরবেন, কেমন সাজবেন সবটার পরিকল্পনাই মোটামুটি শেষ। কারণ পুজো আর বেশিদিন বাকি নেই। হাতে গুণে দুটো সপ্তাহ। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি আরজি কর-কাণ্ডের রেশ কাটিয়ে উৎসবে ফিরেছেন তারকারা ও। ভাগ করে নিচ্ছেন পুজোর পরিকল্পনা, খাওয়া দাওয়া আরও কত কী! পুজো মানেই খাওয়া-দাওয়া, সাজগোজ আর কত কী! তবে তারকাদের ছোটবেলার পুজোর স্মৃতিও কিন্তু ভক্তদের আগ্রহের বিষয়বস্তু। এমনই মিষ্টিমধুর পুজোর স্মৃতি সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের কাছে ভাগ করে নিলেন অভিনেত্রী শোলাঙ্কি রায়। ছোটবেলার পুজোর ‘স্বাধীনতা’র গল্প শোনালেন তিনি।

টলিউডের একজন খ্যাতনামা অভিনেত্রী তিনি, ধারাবাহিকের হাত ধরে সিনে জগতে পা রাখলেও এখন তিনি বড় পর্দার নায়িকা। তাঁর অভিনয়, মিষ্টি হাসি সবটাই ভক্তদের মুগ্ধ করে। এদিন পুজোতে স্বাধীনতার কথা বলতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেন, পুজোতে আগে স্বাধীনতা পাওয়ার আলাদা আনন্দ ছিল কিন্তু এখন বড় হয়ে যাওয়ার পর, বিশেষ করে বাড়ি থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার পরে আর স্বাধীনতা নেই। আসলে ছোটবেলায় সারাবছর একটা নিয়মে থাকার পর, পুজোতে ছাড় পেতেন। তার মধ্যে আলাদাই আনন্দ ছিল। যেহেতু বড় হয়ে যাওয়ার পর সেই নিয়মগুলো আর নেই, তাই ছাড় পাওয়ার আনন্দটাও আর নেই। এখন নিজেই নিজের অভিভাবক। এদিকে পুজোয় বেড়াতে যাওয়াও খুব শোলাঙ্কি। ছোটবেলায় পুজোতে বেড়াতে যাওয়া তাঁর জীবনের একটা বড় পার্ট ছিল।

যেহেতু পুজোর ছুটিটা লম্বা ছিল, তাই পালা করে পুজোতে বেড়াতে যাওয়া হতই। সেটা এখন আর যাওয়া হয় না। কারণ পুজোর পরেই শুটিং শুরু হয়ে যায়। সবশেষে দুর্গা মায়ের কাছে কি চাইবেন তা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, মা নয়, সরকারের কাছে তিনি চান মেয়েদের রক্ষার স্তোত্র। কারণ মা তো রক্ষা করেন প্রতিসময়ে, কিন্তু এই সমাজে মেয়েরা দিন দিন দ্বিতীয়সারি থেকে পিছিয়ে তৃতীয়, চতুর্থসারিতে চলে যাচ্ছে, ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েও মেয়েদের সমানাধিকার নেই। তাই সমাজটাকে পাল্টানো খুব দরকার। তবে নতুন জামার আনন্দ নেই অভিনেত্রীর, পুজোর চারটে দিন শাড়ি পরেই কাটিয়ে দিতে চান তিনি।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

নদিয়া জেলার কোন কোন পুজো পেল বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান?

‘মঞ্জুলিকা’ হতে যুদ্ধ বিদ্যা-মাধুরীর, ‘ভুল ভুলাইয়া ৩’-এর ট্রেলারে চমকে পূর্ণ

দুর্গার এই মন্ত্র জপুন, কেটে যাবে সব বিপদ-বাধা

আগামী বছর এগিয়ে আসছে দুর্গাপুজো, কবে শুরু জেনে নিন…

‘পশু নিয়ে মজা’, ‘বিগ বস ১৮’-এর ঘরে গাধাকে সরানোর নির্দেশ, নির্মাতাদের চিঠি পাঠাল PETA

বেলগাছকে দুর্গা রূপে পুজো, আজও বলির নিয়ম চলে আসছে শীল বাড়িতে

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর