এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

২টি সম্পত্তির মিউটেশনে ২ কোটি ১৯ লক্ষের দাবি, তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলকাতা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের অন্যতম পুরসভা এলাকা খড়দহ(Khardah Municipality)। সেই শহরেই কিনা ২টি সম্পত্তির(Property) মিউটেশনের জন্য পুরসভা কর্তৃপক্ষ প্রায় সওয়া ২ কোটি টাকা দাবি করেছে একটি বাণিজ্যিক সংস্থার কাছে। সম্পত্তির Mutation Fee হিসেবে এই বিপুল টাকা পুরসভা দাবি করায় তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছেন। হাইকোর্টও এই ঘটনায় চরম বিস্মিত ও হতভম্ব। আর তার জেরেই এই ঘটনার তদন্তের জন্য হাইকোর্ট উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসককে(District Magistrate) নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা রাজ্যের Vigilance Department-কেও তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে ওই দুই নির্দেশের পাশাপাশি আদালত খড়দহ পুরসভার দেওয়া নোটিসও খারিজ করেছে। সেই সঙ্গে পুরপ্রধানকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ফের সব দিক খতিয়ে দেখে ওই ২টি সম্পত্তির Mutation Fee কত হবে, তা নিশ্চিত করতে।  

জানা গিয়েছে, ওই সম্পত্তি ২টি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে কিনেছিল Frontier Wear House নামে একটি বেসরকারি সংস্থা যাদের খড়দহ পুরসভা Mutation Fee বাবদ সওয়া ২ কোটি টাকার নোটিস পাঠিয়েছিল। ওই সংস্থাটি সম্পত্তি ২টি কিনে সেখানে Logistics Business Hub বানাতে চাইছে। সেই কারণেই তাঁরা সম্পত্তি দুটির মিউটেশন করাতে খড়দহ পুরসভার দ্বারস্থ হয়েছিল। আর তারপরেই তাঁদের হাতে ২ কোটি ১৯ লক্ষ টাকার Mutation Fee’র নোটিস ধরায় খড়দহ পুরসভা কর্তৃপক্ষ। সেই নোটিসকে কিছুটা বাধ্য হয়েই চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা ঠোকে Frontier Wear House কর্তৃপক্ষ। যদিও সেই নোটিস খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। বরঞ্চ আদালতের কড়া নির্দেশ আগামী ১৫ দিনের মধ্যে খড়দহের পুরপ্রধানকে ব্যক্তিগত ভাবে এই জটিলতার মীমাংসা করতে হবে। যদিও নিজেদের তরফ থেকে কোনও কিছু ভুল হয়নি বলেই এখন দাবি করছে খড়দহ পুরসভা কর্তৃপক্ষ।   

খড়দহ পুরসভার পুরপ্রধান নীলু সরকার জানিয়েছেন, ‘আমরা আইন মেনে কাজ করেছি। আমরা জমির মিউটেশন করার ক্ষেত্রে জমির নির্ধারিত মূল্যের ওপর সাধারণত ১ শতাংশ কর নিয়ে থাকি। আর এই করের ওপর নির্ভর করে পুরসভার বাকি কাজ চলে। প্রচুর সংখ্যক পুরকর্মীর বেতন দেওয়া, সাফাইয়ের সরঞ্জাম কেনা, নাগরিক পরিষেবা দেওয়া— এই সব কাজ হয়। পুরসভার স্বাস্থ্য পরিষেবা, অ্যাম্বুল্যান্স চালাতেও খরচ হয়। জেলাশাসকের চিঠি পেয়েছি। পুরসভা যে কোনও টাকা নিলে তার বিনিময়ে রিসিভ কপি দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত আমরা কোনও টাকা নিই না। বাকিটা আদালতের বিষয়।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মানিকতলায় বহুতলে রবিবার রাতে ভয়ংকর আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৫টি ইঞ্জিন

ফুসফুসের মধ্যে নাকছাবির অংশ, বের করতে সফল চিকিৎসক

ভাঙড়ে রবিবার দুপুরে প্লাস্টিক কারখানায় বিধ্বংস আগুন, এলাকায় আতঙ্ক

আগামী ৫ মে থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর

ভোটের কাজে এবার নেওয়া হচ্ছে স্কুলবাসও

প্রতিপক্ষের নাম ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে বিরোধীরা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর