এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

দল গাড্ডায় পড়েছে, মেনেই নিলেন দিলীপ! নজরে লকেট

নিজস্ব প্রতিনিধি: এতদিন সব বড় মুখে দাবি করে আসছিলেন, কেউ চলে গেলে দলের তাতে কিছু ক্ষতি হবে না। কিন্তু বুধ সকালে দিল্লির পথে পা বাড়িয়ে বঙ্গ(Bengal) বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ(Dilip Ghosh) স্বীকার করেই নিলেন, ‘দল গাড্ডায় পড়েছে’। শুধু তাই নয়, এদিন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ(Kunal Ghish) দাবি করেছেন, লকেটের সঙ্গে বিজেপির বিক্ষুব্ধরা যে বৈঠক করেছেন সেই বৈঠকেই নাকি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাঁরা সবাই তৃণমূলে যোগ দেবেন আগামীদিনে। সেই তালিকায় থাকছে বিজেপি(BJP) সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের(Locket Chatterjee) নামও। সব মিলিয়ে বঙ্গ বিজেপিতে ডামাডোল তুঙ্গে।

মঙ্গলবার দক্ষিণ কলকাতার নজরুল মঞ্চে বসেছিল তৃণমূলের সাংগঠনিক বৈঠক। সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে তৃণমূলে যোগ দেন বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার(Joyprakash Majumdar)। সেই ঘটনার জেরে কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে পড়েছে বঙ্গ বিজেপি। এই অবস্থায় বুধবার সকালে দিল্লির পথে পা বাড়িয়েছেন দিলীপ ঘোষ। এদিন সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সামনে তিনি দলের দুর্বাস্থার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন। বলেছেন, ‘পার্টি এখন গাড্ডায় পড়ে গিয়েছে। সেজন্য যদি কেউ দল ছেড়ে চলে যায় তবে কিছু বলার নেই। আমরা পার্টিকে দাঁড় করিয়েছি। সব পার্টি, ব্যক্তির জীবনে এরকম আসে। আমরা লড়াই করছি। আবার পার্টিকে দাঁড় করাব। ফুটবল ক্লাব বদলের মতো রাজনীতিতেও চলছে। যে যেভাবে দল করে। কিছু লোক আসবে যাবে। এ নিয়ে কিছু বলার নেই। দলে কিছু পেশাদার লোক থাকে। যেখানে যায় সেখানে তেমন কথা বলে। তাঁরা যখন যেমন তখন তেমন। এর আগে উনি কংগ্রেস করতেন। পরের দিন বিজেপির হয়ে মিডিয়ায় বসলেন। আগে বলা হত আয়ারাম-গয়ারাম।’

এদিন কুণাল আবার দাবি করেছেন, জয়প্রকাশ তৃণমূলে যোগ দেওয়ার আগে লকেট সব বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতাদের সঙ্গে যে বৈঠক করেছেন সেই বৈঠকেই নাকি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাঁরা সবাই আগামী দিনে তৃণমূলে যোগ দেবেন। সেই প্রসঙ্গেও এদিন মুখ খুলেছেন দিলীপ। বলেছেন, ‘কোনও নেতা বা নেত্রী দলকে নাকি ব্যক্তিকে বিশ্বাস করবেন, তা তিনি নিজেই ঠিক করুন। কোনও বিষয়ে দ্বিমত হতেই পারে। সুবিচারের জায়গা অবশ্যই দলে আছে। অপেক্ষা করতে হবে। এই মুহূর্তে বিজেপি আইসিইউতে আছে। গাড্ডায় পড়েছে। আমরা আবার সেটা নিয়ে বসব। বিক্ষুব্ধরাই ঠিক করুন তাঁরা কী করবেন। মতের অমিল থাকতেই পারে। তাঁরা সেটা কথা বলতে পারতেন। কেউ মনে করতে পারেন তাঁর সঙ্গে সুবিচার হয়নি। তার জন্য জায়গা আছে। অপেক্ষা করতে হবে।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মানিকতলায় বহুতলে রবিবার রাতে ভয়ংকর আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৫টি ইঞ্জিন

ফুসফুসের মধ্যে নাকছাবির অংশ, বের করতে সফল চিকিৎসক

ভাঙড়ে রবিবার দুপুরে প্লাস্টিক কারখানায় বিধ্বংস আগুন, এলাকায় আতঙ্ক

আগামী ৫ মে থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর

ভোটের কাজে এবার নেওয়া হচ্ছে স্কুলবাসও

প্রতিপক্ষের নাম ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে বিরোধীরা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর