নিজস্ব প্রতিনিধি: এখন কলকাতা পুরসভার বাজেট আলোচনা চলছে। পৌর সংস্থার আর্থিক অবস্থা নিয়ে কোটা সিস্টেমের আমি বিরুদ্ধে। আমার বাড়ির সামনে একটা টেন্ডার(Tender) হয়েছে। যেখানে রাস্তা কেটে কাজ হচ্ছিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম আমার ওয়ার্ড বলে টাকা খরচ করে দেবে। মানুষের টাকা খরচ করে অপচয় হবে। এটা করতে পারবো না। এটা সব কাউন্সিলরদের বোঝা উচিত। সোমবার বাজেট অধিবেশনের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি এই মন্তব্য করেন কলকাতা পৌরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম(Mayor Firhad Hakim)।
তিনি বলেন, যে প্রয়োজনের জন্য টাকা ব্যাবহার করা উচিত । তাই এই ৫ লাখ টাকা আছে সেটা ঠিক আছে। মডানাইজেশন হচ্ছে। একটা সময় ছিল যখন লরি করে কাজ হত। এখন ব্যাটারি চালিত গাড়ি নিয়ে জঞ্জাল ফেলা হচ্ছে। বিজ্ঞাপন পলিসি করতে বলা হয়েছে। সমস্ত বিভাগের একটা টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। যদি কোনো বড় কনফারেন্স হয়,সেটার খরচ বাড়ানো হয়েছে। বিল বাড়ানো হয়নি, এলোটেশন বাড়ানো হয়েছে। এদিন কলকাতা পৌরসভার(KMC) মেয়র, অয়ন শীল নিয়ে বলেন, আমাকে একটু খোঁজ নিতে হবে। কোর্টে কি বলেছে। আমাদের বিভাগ কি বলছে। ২০১৯ এর পর মিউনিসিপ্যাল সার্ভিস সব কমিশন এর মাধ্যমে হচ্ছে। দেশের একটা আইন আছে। ১০০ জন অপরাধী বেরিয়ে যায় যাক ,কিন্তু একজন নিরপরাধের যেনো শাস্তি না হয়। এটা নিয়ে আমি চেষ্টা করছি খোঁজ নেব। আমাদের অ্যাডভোকেটকে দিয়ে খোঁজ নিয়ে জানাবো। আগে আমাকে জানাতে হবে কি জমা দেওয়া হয়েছে। গোল্ড মাইন এ প্রবেশ করেছি। আমি কি করে বলবো কোর্টে কি বলেছে। যারা অভিযুক্ত তারা বলবে।
শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)অভিযোগ নিয়ে তিনি বলেন, “পাগলে কি না বলে ছাগলে কি না খায়”। ১১০ নম্বর ওয়ার্ডের একটা ফুল গাছের দোকানে গিয়ে বেধড়ক মারধর করেছে কিছু দুষ্কৃতী। এটা নিয়ে পুলিশ কে অ্যাকশন নিতে বলব বলে জানান মেয়র। যে অন্যায় করে সে অন্যায় করেছে। সে তৃণমূল হোক বা বিজেপি। এটা ও অন্যায় যে জোর করে কারোর উপরে সেটা ও অন্যায়। আবকে বার ৪০০ পার । সেটা নিয়ে ফিরহাদ হাকিম হেসে বলেন, অবার বলছে। এর আগে তো একবার বলেছিল তো ২০০ পার । শুভেন্দু অধিকারী যান না বগটুইতে । আমরা বগটুই বাসীদের পাশে আছি, দাবি ফিরহাদ হাকিমের।