এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

হিংসা ছড়ালে বরদাস্ত করা হবে না, সতর্ক প্রশাসন

নিজস্ব প্রতিনিধি: কার্যত যুদ্ধের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। যে কোনও ধরনের হামলাবাজি রুখতে সতর্ক প্রশাসন। কোনওরকম ভাবেই একটি রাজনৈতিক কর্মসূচির হাত ধরে যাতে অশান্তি ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য পুলিশের তরফে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যবস্থাও রাখা হচ্ছে। কেননা রাজ্য পুলিশ(Police) প্রশাসনের কাছে আগেই খবর এসেছে যে ভিন্ন রাজ্য থেকে কয়েকশো দুষ্কৃতী ইতিমধ্যেই হাওড়া ও কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে বিজেপির(BJP) তরফে ‘নবান্ন অভিযান’(Nabanna Abhijan)-এ হাঙ্গামা পাকানোর লক্ষ্যে। রাজ্যের গোয়েন্দা বাহিনীর দাবি, সুনির্দিষ্ট সূত্রে তাঁরা জেনেছেন, নবান্ন অভিযানকে সামনে রেখে বড়সড় অশান্তি পাকানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে। বিহার, ঝাড়খণ্ড থেকে সশস্ত্র দুষ্কৃতী(Goons) এনে গোলমাল পাকানোর ছক বাস্তবায়িত করা হবে। বহু মানুষের জমায়েতে যাতে সহজেই উত্তেজনা বা অশান্তি ছড়িয়ে দেওয়া যায় সেই লক্ষ্যই নেওয়া হয়েছে। আর এর জেরেই পুলিশের তৎপরতাও বেড়েছে বেশ কয়েক গুণ।   

গোয়েন্দাদের তরফে সতর্কবর্তা আসতেই পুলিশি নজরদারি কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে। বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমানায় তল্লাশি, নাকা চেকিং আগেই শেষ হয়েছে। যদিও সেখান থেকে কাউকেই আটক করেনি পুলিশ। যেভাবেই হোক, বিজেপির নবান্ন অভিযানকে ঘিরে যে কোনও ধরনের হাঙ্গামার ছক ভেঙে দিতে মরিয়া পুলিশ প্রশাসন। যদিও এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটবে এটা মানতে চাইছেন না গেরুয়া শিবিরের নেতারা। বরঞ্চ তাঁদের দাবি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে হয়তো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই(Mamata Banerjee) পুলিশকে গুলি চালানোর নির্দেশ দিতে পারেন। পাশাপাশি বিজেপির বদনাম করতে মিছিলের মধ্যে তৃণমূলই দুষ্কৃতী ঢুকিয়ে দিতে পারে বলে দাবি করেছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। অন্যদিকে তৃণমূলের দাবি, পঞ্চায়েত ভোট হোক বা লোকসভা, বারবার ভিন রাজ্যের ভাড়াটিয়া এনেই বাংলা জয় করতে চেয়েছে বিজেপি। এই কর্মসূচিতেও তারা বাইরে থেকে দুষ্কৃতী এনেছে। কিন্তু বাংলায় হিংসা ছড়ালে বরদাস্ত করা হবে না। আর এই দুই শিবিরের চাপানউতোরের জেরে বিজেপির নবান্ন অভিযান কর্মসূচি ঘিরে রীতিমতো সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছে হাওড়া ও কলকাতার বুকে।

রাজ্যের গোয়েন্দাবাহিনীর দাবি, বিজেপি একটি সুর্নিদিষ্ট ছক ধরে এগোচ্ছে। এদিন যে হাঙ্গামা হবে সেই সব ঘটনা যাতে বড় আকার নেয় তার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাবেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। বিজেপি চাইছে একটা বড় সংঘর্ষ–সহ রক্তারক্তির কাণ্ড ঘটিয়ে শিরোনামে আসতে। তারপরই রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করা হবে। তাই যেভাবেই হোক, এই ছক ভেঙে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন। বিশেষ করে কলকাতা পুলিশ ও হাওড়া সিটি পুলিশ।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘সন্দেশখালি বিজেপি করেছে, সিপিএম আর কংগ্রেস ধুনো দিয়েছে’, দাবি কুণালের

সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনছেন না কেন, রাজ্যপালকে নিশানা অভিষেকের

বিজেপির বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের

বঙ্গে তৃতীয় দফার লোকসভা ভোটে ঘনিয়ে আসছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সর্তকতা জারি

সন্দেশখালি নিয়ে ট্যুইট মমতার, নিশানায় বিজেপি, তোপ অভিষেকেরও

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর