এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

সন্দেশখালিতে আটক প্রাক্তন সিপিআইএম বিধায়ক ও বিজেপি নেতা

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে গতকালই কড়া বার্তা এসেছিল পুলিশের তরফে। এমনকি সেই অশান্তি ঠেকাতে যে রাজনীতির রঙ বিচার্য হবে না সেই ইঙ্গিতও দেওয়া হয়েছিল। বাস্তবেও দেখা গেল সেইরকমটাই হচ্ছে। গতকাল অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি, উত্তর ২৪ পরগনা(North 24 Pargana) জেলার বসিরহাট মহকুমার(Basirhat Sub Division) সন্দেশখালির(Sandeshkhali) ঘটনায় তৃণমূল(TMC) ৬ বছরের জন্য সাসপেন্ড করেছে জেলিয়াখালি এলাকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি তথা শাহজাহান শেখ(Sahjahan Sheikh) ঘনিষ্ঠ উত্তর সরদারকে(Uttam Sardar)। সেই ঘটনার পরে পরেই রাতে গ্রেফতার হয় উত্তম। শুধু তাই নয়, রাতেই গ্রেফতার হয়েছেন সন্দেশখালি এলাকারই বিজেপি(BJP) নেতা বিকাশ সিংহ(Bikash Singha)। এরপর রবি সকালে আটক করা হয়েছে সন্দেশখালির প্রাক্তন বাম বিধায়ক(Former CPIM MLA) নিরাপদ সর্দারকে(Nirapodo Sardar)।

গত কয়েক দিন ধরে সন্দেশখালিতে যে অশান্তির ঘটনা ঘটেছে, তাতে প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে গতকাল রাতে গ্রেফতার করা হয় বিজেপি নেতা বিকাশ সিংহকে। বিকাশ ছিলেন বসিরহাট বিজেপি সাংগঠনিক জেলার প্রাক্তন সভাপতি। বর্তমানে তিনি বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির পর্যবেক্ষক। স্থানীয় সূত্রে খবর, সন্দেশখালি থানার সামনেই তাঁর বাড়ি। শনি সন্ধ্যায় তাঁকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। দীর্ঘ সময় ধরে চলে জিজ্ঞাসাবাদ। তারপরই গ্রেফতার করা হয় বিকাশকে। পুলিশের অভিযোগ, সন্দেশখালিতে বেলাগাম হিংসার পিছনে হাত রয়েছে বিকাশের। মূলত, গ্রামবাসীদের উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় থেকে রাজনীতি করার কারণে সন্দেশখালিকে হাতের তালুর মতো চেনেন এই বিকাশ। আদিবাসীদের সঙ্গেও তাঁর বেশ নিবিড় সম্পর্ক বলে শোনা য়ায়। সেই আদিবাসীদেরই দেখা গিয়েছে, বাঁশ, কাটারি, দা, হাতা, খুন্তি, লাঠি নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে। পুলিশের দাবি এই সব বিকাশই করিয়েছেন।

বিকাশের গ্রেফতারির ঘোর কাটার আগেই রবি সকালে আটক নিরাপদ। সন্দেশখালি এবং বাঁশদ্রোণী থানা যৌথ ভাবে নিরাপদকে আটক করে। তার পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বাঁশদ্রোণী থানায়। তাঁর আটক হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই থানার সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন বাম কর্মীসমর্থকেরা। সন্দেশখালির ঘটনায় নিরাপদ সহ ১১৭ জনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য শিবপ্রসাদ ওরফে শিবু হাজরাকে খুনের চেষ্টা, উস্কানি দেওয়া, বেআইনি জমায়েত করে অপরাধ সংগঠিত করা, বাড়ি বাড়ি গিয়ে মহিলাদের বিক্ষোভে অংশ নিতে বলা, অশান্তি সৃষ্টিতে প্ররোচনা দেওয়া এবং সর্বোপরি বিক্ষোভ করে পুলিশকে হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে তাঁদের বিরুদ্ধে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দুর্গাপুর এনআইটি ‘র দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রের আত্মহত্যা, গাফিলতির দায় মেনে পদত্যাগ ডিরেক্টরের

সীমান্তবর্তী শহর বসিরহাটে নির্বাচনের আগে জোর তল্লাশি পুলিশের

সন্দেশখালিতে সিবিআই রাতের অন্ধকারে বিদেশি পিস্তল লুকিয়ে রেখে এসেছে: অখিল গিরি

বিরোধীরা বদ্ধ পাগল হয়ে গেছে দাবি প্রসূনের, তাপ প্রবাহে সুস্থ থাকার টোটকা রথীনের

তীব্র দাবদাহ থেকে পশু পাখিদের বাঁচাতে শান্তিপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বিশেষ উদ্যোগ

তাপপ্রবাহে স্বস্তি পেতে ভাগীরথীতে বন্ধুদের সঙ্গে জলে নেমে তলিয়ে গেল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর