নিজস্ব প্রতিনিধি: বিপুল সংখ্যক প্রাথমিক শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হয়েছিল হাইকোর্টের (HC) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে। ২০১৬ সালের প্যানেলের ৩৬ হাজার জন ‘শিক্ষক’ মর্যাদা হারিয়েছিলেন। নির্দেশ ছিল, চাকরিহারারা যে যেই স্কুলে পড়ান সেখানেই পড়াবেন কিন্তু বেতন পাবেন পার্শ্বশিক্ষকদের মতো। রায়, আগামী ৩ মাসের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে। সেই রায় সংশোধন করে নিলেন বিচারপতি।
বললেন, সংখ্যাটা ৩২ হাজারের কাছাকাছি হবে। উল্লেখ্য, বিচারপতির কাছে আবেদন জানিয়ে বলা হয়েছিল মুদ্রণে ত্রুটি ছিল। আজ, মঙ্গলবার বিচারপতি বলেন, দু’টি ভুলের কথা বলা হয়েছিল। ওই দু’টি সংশোধন করা হবে।
একটি ভুল, রায় অনুযায়ী প্যানেলের সর্বনিম্ন নম্বর ছিল ১৪.১৯১। অপর ভুল, চাকরিহারাদের সংখ্যা ছিল ৩৬ হাজার। সংশোধনের পরে, সর্বনিম্ন নম্বর হবে ১৩.৭৯৬। চাকরিহারাদের সংখ্যা হবে ৩২ হাজারের কিছু কম।
উল্লেখ্য, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী সকলেই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এই মামলায় রাজ্য- প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং চাকরিহারারা ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছে।