এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

দুই বাংলাকে জুড়তে সমীক্ষা শুরু গীতালদহ-মোগলহাট রেলপথে

নিজস্ব প্রতিনিধি: আরও একটি রেলপথের মাধ্যমে জুড়ে যেতে পারে দুই বাংলা। নতুন করে আবারও পুরাতন পথেই যোগসূত্র গড়ে উঠতে পারে ভারত(India) ও বাংলাদেশের(Bangladesh)। আর তার জেরে দীর্ঘদিনের স্বপ্ন আবারও বাঁধা পরতে পারে এক যোগসূত্রে। দুই দেশের সীমান্ত পারের মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছিলেন গীতালদহ-মোগলহাট রেলপথ(Gitaldaha Mogolhat Railway Line) ফের চালু করতে। সেই দাবি মেনে নিয়ে এবার এই রেলপথেই সমীক্ষা শুরু করে দিল রেলমন্ত্রকের(Rail Ministry) নিয়োগ করা একটি সংস্থা। এই সমীক্ষা শেষে তাঁরা রিপোর্ট জমা দেবে রেলমন্ত্রকে। তারপর সেই রিপোর্ট দেখে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার নেবে ভারত সরকার(India Government)। অবশ্য এই রেলপথ চালু করতে বাংলাদেশ সরকারেরও সমর্থন প্রয়োজন। তবে সমীক্ষা শুরু হতেই ফের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিয়েছেন দু’দেশের সীমান্ত পাড়ের বাসিন্দারা।

আরও পড়ুন কন্নড়ভূমির রায়ে বঙ্গের রাজনীতিতেও কোনঠাসা বিজেপি

সম্প্রতি ভারতীয় রেল গীতালদহ-মোগলহাট রেলপথ নিয়ে একটি সমীক্ষা শুরু করেছে। দীর্ঘদিন ধরেই রুটটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। ভারতীয় রেলের তরফে একটি সংস্থাকে নিয়োগ করা হয়েছে এই সমীক্ষার কাজে। ওই সংস্থার প্রতিনিধিরা ইতিমধ্যেই ভারতীয় ভূখণ্ডের গীতালদহের ধরলা রেল সেতুটি পর্যবেক্ষণ করেছেন। কোচবিহার, দিনহাটা, শিলিগুড়ি সহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন ওই সমীক্ষক টিমের সঙ্গে রেলসেতুটি পর্যবেক্ষণ করেছে। সমীক্ষার রিপোর্ট রেলের কাছে জমা দেওয়া হবে। ভারতীয় রেল গীতালদহ ও মোগলহাট রেলপথ চালু করে দিলে ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের বাণিজ্যিক সুবিধা হবে। এতে পণ্য পরিবহণের খরচও অনেকটাই কমে যাবে। গীতালদহ-মোগলহাট রেলরুট পুনরুজ্জীবিত করা দীর্ঘদিনের দাবি। আগে যাঁরা বিভিন্ন সময়ে রেলমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের কাছে একাধিকবার এই নিয়ে দাবিপত্র জমা পড়েছে। দুই বাংলার মানুষই চান রেলপথটি ফের চালু হোক। এটা হলে দু’দেশের বাণিজ্যে সুবিধা হবে।

আরও পড়ুন ডবল ইঞ্জিন আসলে ট্রাবল ইঞ্জিন, কর্ণাটক নিয়ে বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেকের

১৯৭১ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে এই রেলপথ ছিল ভারত-বাংলাদেশের লাইফলাইন। এই রুট ধরে ওই সময় বহু বাংলাদেশি শরণার্থী ভারতে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেই সময় বাংলাদেশের মোগলহাট এবং ভারতের গীতালদহে এই রেললাইনকে কেন্দ্র করে রেল জংশন ছিল। ১৯৯১ সালে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় দুই দেশের যোগাযোগকারী রেলসেতু সহ রেলপথ। তারপরই বন্ধ করে দেওয়া হয় এই রুট। বর্তমানে মাটির নীচে চাপা পড়েছে লাইন। যদিও কোথাও কোথাও সেই লাইন উঁকি মারছে। অনেক জায়গার রেলপথের ওপর আবার চাষবাসও হচ্ছে। দখল হয়ে গিয়েছে রেলের জমি। আগামী দিনে যদি এই রুট ফের চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়াও হয় তাহলেও বিস্তর হ্যাপা পোহাতে হবে দখল হওয়া জমি ফিরে পেতে। তারপর নতুন করে রেললাইন বসানো, সেতু নির্মাণের হ্যাপা তো রয়েইছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

তিন তোলাবাজ যুবককে গ্রেফতারের দাবিতে শান্তিপুর থানা ঘেরাও করে ডেপুটেশন দিলেন আমজনতা

জনজাতি সম্প্রদায়কে নিয়ে মায়াপুর ইসকনের তিনদিন ব্যাপী কনভেনশন

নিউটাউনে উদ্ধার হওয়া ক্ষতবিক্ষত যুবক করুণাময়ীর এইচএসবিসি ব্যাংকের কর্মী

মালদার চাঁচলে মিঠুনের রোড শোতে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান তৃণমূলের

তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের সমর্থনে গঙ্গারামপুরে দেবের রোড শোতে জনসুনামি

‘বিজেপির ১০ জন নেতা যোগাযোগ রাখছেন’, বোমা ফাটালেন অভিষেক

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর