এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

জমি জটে থমকে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল তৈরির সিদ্ধান্ত

নিজস্ব প্রতিনিধি: চাকরি ও কেরিয়ারের দৌলতে দেশজুড়েই ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের(English Medium Schools) চাহিদা বেড়ে চলেছে হু হু করে। কিন্তু সেই সব স্কুলের খরচ সামলাতে হিমসিম খেতে হচ্ছে অভিভাবকদের। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো রীতিমত ভিটেমাটি বিক্রি হয়ে যাওয়ার জোগাড় হচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার বিভিন্ন জেলায় ৩৮টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন আগেই। কিন্তু নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, সেই কাজ অনেকটাই ধাক্কা খেয়েছে জমি জটের কারণে। বেশিরভাগ জেলাতেই স্কুল বাড়ি তৈরির জন্য পছন্দমতো জমি পাওয়া যাচ্ছে না, সেকারণেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে এই প্রকল্প।

নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মতো রাজ্যে ৩৮টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল গড়ে তোলার কাজ শুরু হলেও এর মধ্যে ১৮টি স্কুলের জন্য জমি মিলেছে। সেগুলির জন্য টেন্ডার ডাকার প্রক্রিয়া চলছে। তবে বাকি ২০টির জন্য এখনও জমির ব্যবস্থা করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন। যেমন উত্তর ২৪ পরগনা(North 24 Pargana) জেলায় ৪টি স্কুল তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে। কিন্তু জমি মিলেছে মাত্র ১টির জন্য। একইভাবে, দক্ষিণ ২৪ পরগনা(South 24 Pargana) জেলায় প্রস্তাবিত ৩টি স্কুলের মধ্যে মাত্র ১টির জমি পাওয়া গিয়েছে। অনেক জেলায় জমি পাওয়া গেলেও তা পছন্দ হয়নি। কোথাও জমির সঙ্গে সংযোগকারী রাস্তা খুবই অপরিসর, আবার কোথাও সেই জমি বেশ নীচুতে। রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের(West Bengal School Education Department) এই সব জমি নিয়ে আপত্তি আছে। কেননা তাঁদের দাবি, স্কুলের জন্য প্রয়োজন চওড়া অ্যাপ্রোচ রোড, যাতে স্কুল বাস, দমকলের গাড়ি ইত্যাদি সহজেই ঢুকতে পারে। আবার জমি নিচু হলে সেখানে জল জমার সম্ভাবনা। সেক্ষেত্রে প্রচুর মাটি ফেলতে হবে। আর করতে গেলে অতিরিক্ত টাকা বরাদ্দ মিলবে না।  

জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকার এই এক একটি স্কুল নির্মাণের জন্য ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকা করে বরাদ্দ করেছে। এই টাকার মধ্যেই একেকটি স্কুল নির্মাণ করতে হবে। প্রতিটি স্কুলের জন্য ন্যূনতম ১ বিঘা করে জমি লাগবে। কারণ, ১২-১৪ কাঠা জমি লাগবে শুধু স্কুলবাড়ি নির্মাণের জন্যই। স্বাভাবিকভাবেই জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি দফতরের আধিকারিকরাও জমির জন্য চেষ্টা চালাছেন। মূলত সরকারি খাস জমি বা অন্যান্য দফতরের অধীনে থাকা জমিতেই স্কুলগুলি গড়া হচ্ছে। ফলে জমির পিছনে অতিরিক্ত টাকা রাজ্যকে ব্যয় করতে হচ্ছে না। এই বাড়িগুলি নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পূর্ত দফতরকে। কিন্তু সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ২০টি স্কুলের জন্য জমি না পাওয়ার বিষয়টি।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

পরবর্তী দু’দফার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী বাড়ছে, জানালেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক

১৯ মে নাগাদ আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রবেশ করছে বর্ষা: আবহাওয়া দফতর

অনুব্রত মণ্ডলকে জেলে ভরে ভোট আটকানো যাবে না, প্রমাণ করল জনতা: শতাব্দী রায়

লেশমাত্র টেনশন নেই, ভোটের দিন দেদার নিজস্বী তুলে সময় কাটালেন মহুয়া

নদিয়ায় ইভিএম বিভ্রাট, সব ভোট নাকি পড়ছে বিজেপিতে, তুমুল উত্তেজনা দিনভর

স্মৃতিচারণ থেকে কটাক্ষ, উনিশের সংঘর্ষ থেকে বন্দুকের কারখানা, নোয়াপাড়ায় ছুঁয়ে গেলেন মমতা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর