এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

আরও বেশি করে কৃষকদের থেকে ধান কিনবে মমতার সরকার

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার কৃষকদের(Bengal Farmers) স্বার্থে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার অনেক আগেই রাজ্যে কৃষকবন্ধু প্রকল্প চালু করেছে। সেই সঙ্গে তাঁদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার(Paddy Procurement) কাজও প্রতি বছর চালিয়ে যাচ্ছে মমতার সরকার। এবার সেই ক্ষেত্রেই আরও একধাপ এগিয়ে সিদ্ধান্ত নিল সেই সরকার। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এবার থেকে একজন চাষির কাছ থেকে ৪৫ কুইন্টালের জায়গায় সর্বোচ্চ মোট ৯০ কুইন্টাল ধান কেনা যাবে। তাছাড়া, কৃষকের Aadhar Number Biometric Scanning’র মাধ্যমে যাচাই আর বাধ্যতামূলক থাকছে না। খরিফ মরশুমের গোড়ার দিকে যেভাবে ধান কেনা হচ্ছিল, সেভাবেই কেনা যাবে।   

আরও পড়ুন সরকার ভেঙে দেওয়াটাও গণতন্ত্রবিরোধী, সুকান্তের বিরোধী সুর দিলীপের গলায়

কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির সরকার Open Sale Scheme-এ রাজ্য সরকারকে চাল বিক্রি করতে রাজি নয়। এই অবস্থায় রেশন ব্যবস্থা চালাতে চাষিদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার গতি বাড়াতে উদ্যোগী হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। যদিও রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই ন্যূনতম সংগ্রহ মূল্যে প্রায় ৫০ লক্ষ টন ধান রাজ্য সরকার কিনে ফেলেছে। কিন্ত এপ্রিল মাসের পর থেকে এই কাজ কার্যত থমকে আছে বিভিন্ন কারণে। এই পরিস্থিতিতে ধান কেনার প্রক্রিয়ায় যুক্ত সরকারি সংস্থাগুলিকে রাজ্যের খাদ্য দফতর(Food Department) নির্দেশ দিয়েছে, অবিলম্বে ধান কেনার জন্য গ্রামগুলিতে অস্থায়ী শিবির খুলতে হবে। চালু করতে হবে ভ্রাম্যমাণ শিবিরও। আর সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর তরফে নির্দেশ আসার পরেই। শুধু তাই নয়, দ্রুত বেশি পরিমাণে ধান কিনতে নিয়মও কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।  

আরও পড়ুন মমতাই ঠিক, ধরা পড়ল কেন্দ্রের রিপোর্টে, চিন্তায় মোদি

রাজ্যের খাদ্য দফতরের সূত্রে জানা গিয়েছে, ধান বিক্রির জন্য চাষিদের Aadhar Number Biometric Scanning’র মাধ্যমে যাচা‌ইয়ের ব্যবস্থা কয়েক মাস আগে চালু করা হয়। প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে এটা করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরই ধান কেনার গতি অনেকটা কমে যায়। সেই গতি বাড়াতেই নিয়মে এই বদল আনা হচ্ছে। তবে রাইস মিল মালিকেরা স্বচ্ছতা বজায় রেখে প্রকৃত চাষির কাছ থেকেই ধান কেনা হবে বলে তাঁরা আশা করছেন। যদিও সেই প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতে বিশেষ নজরদারি থাকবে। প্রকৃত চাষির কাছ থেকেই ধান কেনা হবে। চাষিকে যথারীতি বিভিন্ন নথি দিয়ে নাম নথিভুক্ত করতে হবে এবং অনলাইনে আগাম বুকিং করতে হবে। একই সঙ্গে যেসব সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলি যেমন গ্রামীণ কৃষি সমবায় সংস্থা, স্বনির্ভর গোষ্ঠী, ফার্মার কোম্পানি যারা শিবির খুলে ধান কেনে, তাঁদের প্রতিটি শিবির অন্তত ৭দিন করে চালাতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে জেলার প্রত্যন্ত এলাকায়ও শিবির খুলতে হবে। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কোন্নগরে বৃদ্ধার মৃতদেহ আগলে বসে স্ত্রী-মেয়ে, এলাকায় ছড়াল দুর্গন্ধ

তিন দিন ধরে আত্মজার মৃতদেহ আগলে, অবশেষে বুধবার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন গর্ভধারিনী

তৃণমূল-কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষ, চলল গুলি ! ভোটের আগেই উত্তপ্ত খড়গ্রাম   

রায়গঞ্জে ভোঁতা হল ভিক্টর অস্ত্র, সংখ্যালঘুরা জোড়াফুলেই

‘চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’, অধীরকে তোপ অভিষেকের

‘ইন্ডিয়া’র বড় গদ্দার উনি, সকালে বিজেপির পা ধরেন, বিকেলে সিপিএমের পা ধরেন’, আক্রমণ মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর