নিজস্ব প্রতিনিধি, বসিরহাট: সন্দেশখালিতে নামলো এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। সোমবার সকাল থেকে শুরু হয় রুট মার্চ। বেড়মজুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত হাটখোলা বাজার, রামপুর বাগডি পাড়া, সরবেড়িয়া, ধামাখালি রোডে একাধিক এলাকায় গাড়ি করে বাহিনী টহল শুরু করে। এর পাশাপাশি পায়ে হেঁটে সন্দেশখালি থানার একাধিক এরিয়া ডমিনেট করে কেন্দ্রীয় বাহিনী।রামপুর বাজার হয়ে নৌকায় করে নদী পেরিয়ে জেলিয়াখালি দ্বীপের বিভিন্ন এলাকায় এলাকায় রুট মার্চ(Route March) করে। এদিকে,বিজেপির প্রতিনিধি দলকে মালঞ্চে আটকে দিল পুলিশ।
সোমবার সন্ত্রাস কবলিত সন্দেশখালি(Sandeshkhali) এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের সঙ্গে কথা বলার জন্য রাজ্য বিজেপির এসটি মোর্চার প্রেসিডেন্ট তথা বিধায়ক খগেন মূর্মূ সহ ১৫ জনের একটি দল সন্দেশখালি উদ্দেশ্যে রওনা দেয় কলকাতা থেকে। মিনাখাঁর মালঞ্চ এর কাছে কলকাতা বাসন্তী হাইওয়েতে বিশাল ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। পুলিশের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ ধরে কথাবার্তা বলার পর পুলিশ তাদের যেতে না দেওয়ায় তারা কলকাতা বাসন্তী হাইওয়ের(Basanti High Way) উপর রাস্তাতেই বসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।বেশ কিছুক্ষণ ধরে বিক্ষোভ দেখানোর পর তারা আবার কলকাতায় ফিরে যায়। তারা সন্দেশখালি এলাকায় আবার আসবে বলেও যাবার আগে জানিয়ে যায়।
বিচারক অভিজিৎ গাঙ্গুলী অবসর নেওয়ার পর কোন রাজনৈতিক দলে যোগদান করবেন তা নিয়ে জল্পনা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা সাথে সাথেই বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার (kakali Ghosh Dastidar)জানিয়েছেন, যদি তিনি বিজেপির হয়ে বারাসতে দাঁড়ান তাহলে তাকে ২ লক্ষর বেশি ভোটে পরাজিত করবেন। উল্টোদিকে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তুতি সভা কেন্দ্র থেকে বিজেপির নেতৃত্বের দাবি ইতিমধ্যেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে বারাসত লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করার আবেদন জানাচ্ছেন ।যদি তিনি বিজেপিতে যোগদান করেন আর বারাসতে দাঁড়ান তাহলে দু’লক্ষের বেশি ভোটে পরাজিত করবেন কাকলি ঘোষ দস্তিদারকে ।এ কথা বলছেন বারাসত জেলার প্রাক্তন সভাপতি বিজেপির প্রদীপ ব্যানার্জি।