এই মুহূর্তে




৬ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের জন্য ১৩ নভেম্বর ছুটি ঘোষণা রাজ্যের

Courtesy - Google




নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী ১৩ নভেম্বর রাজ্যের(Bengal) ৫টি জেলায় ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন(Bye Election in 6 Assembly Seats) রয়েছে। সেই ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে উত্তরবঙ্গে রয়েছে ২টি কেন্দ্র। সেই দুই কেন্দ্র হল কোচবিহার জেলার সিতাই ও আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট। দক্ষিণবঙ্গে থাকা বাকি ৪টি কেন্দ্র হল বাঁকুড়া জেলার তালড্যাংরা, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হাড়োয়া ও নৈহাটি। এই ৬ কেন্দ্রেই আগামী ১৩ নভেম্বর ভোটগ্রহণ করা হবে। অর্থাৎ সেদিন ওই ৬ বিধানসভা কেন্দ্রের ভোটাররা বুথমুখো হবেন। আর সেই কারণেই সেদিন অর্থাৎ ১৩ নভেম্বর রাজ্য সরকার(West Bengal State Government) ওই এলাকাগুলিতে ছুটি ঘোষণা করে দিল। NIA Act মেনেই সেই ছুটি ঘোষণা(Holiday Declared) করা হয়েছে। তবে এই ছুটি রাজ্যজুড়ে লাগু হচ্ছে না।

আরও পড়ুন, কেরলের নীলেশ্বরমে বাজির গুদামে আগুন লেগে বিস্ফোরণ, আহত শতাধিক

রাজ্যের অর্থদফতর যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ৬ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতেই এই ছুটি লাগু করা হয়েছে। ওই ৬ বিধানসভা কেন্দ্রের এলাকায় থাকা সব সরকারি অফিস, সরকারি সংস্থা, পুরসভা ও পঞ্চায়েতের মতো সরকারি সংস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রভৃতি জায়গায় এই ছুটি কার্যকর হবে। এছাড়া শিল্প-বাণিজ্যিক সংস্থা, চা বাগান, দোকান প্রভৃতির কর্মীদের ওইদিন সবেতন ছুটি দেওয়ার জন্য পৃথক একটি নির্দেশিকা জারি করবে রাজ্যের শ্রম দফতর। যেসব আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে সেখানকার কোনও ভোটার এলাকার বাইরে কাজ করলে ওইদিন বিশেষ ছুটি পাবেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। উপনির্বাচনে কোথাও পুনরায় ভোট নেওয়া হলে সেক্ষেত্রে প্রাপ্য হবে বিশেষ ছুটি।

আরও পড়ুন, ‘আমাকে বদনাম করতে গিয়ে বাংলাকে বদনাম করবেন না’, আর্জি মমতার

এই উপনির্বাচন রাজনৈতিক ভাবে শাসক ও বিরোধী উভয়ের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কেননা আর জি কর কাণ্ডের প্রেক্ষাপটে রাজ্যে শাসকের ওপর থেকে মানুষের আস্থা সরে গিয়েছে, নাকি এখনও আছে তার কিছুটা হলেও আঁচ মিলতে পারে এই উপনির্বাচনে। আবার বিজেপিকে পিছনে ঠেলে দিয়ে বামেরা আপ্রাণ ভাবে চেষ্টা করছে রাজ্যের বিরোধী পরিসরের মাটি ফিরে পেতে। সেই কারণে তাঁরা এবার কংগ্রেসের সঙ্গেও জোট গড়েনি। নিজেরাই ৬ আসনে প্রার্থী দিয়েছে। আবার বিজেপিও চাইছে তাঁদের পায়ের তলার মাটি ধরে রাখতে। সেই মাটি ধরে রাখা বা না রাখার লড়াইয়ে কে সফল হল আর কে বিফল সেটা এই উপনির্বাচনের ফলই বলে দেবে। বিশেষ করে যখন আর মাত্র দেড় বছরের মধ্যেই রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হতে চলেছে, তখন তার আগে এই উপনির্বাচন কার্যত সকলের কাছেই অ্যাসিড টেস্ট হয়ে উঠেছে।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বাংলার বাড়ি প্রকল্পের টাকা পেয়েও কেন কাজ করাননি? বাড়ি-বাড়ি গিয়ে ধমক বিডিও’র

সৎ ভাইকে গঙ্গায় ফেলে দিয়ে গা ঢাকা, অবশেষে গ্রেফতার দাদা, তোলপাড় নবদ্বীপ

সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন, ডোমজুড়ে ৪ বছরের শিশুর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার

পণের টাকা দিতে না পারায় লাগাতার যৌন নির্যাতন, স্ত্রীকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা স্বামীর বিরুদ্ধে

ঈদে ছুটির কারণে শনিবারও হবে আর্থিক লেনদেন,বিজ্ঞপ্তি জারি অর্থ দফতরের

সঙ্ঘাতের পথ ছাড়লেন রাজ্যপাল,বাজেট অধিবেশনে পাশ হওয়া তিন বিলে ছাড় বোসের

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর