এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

WEB Ad_Valentine



Civic ও Village Police নিয়ে বড় পদক্ষেপের পথে নবান্ন

Courtesy - Google



নিজস্ব প্রতিনিধি: বিভিন্ন কারণে রাজ্য পুলিশে কর্মরত Civic ও Village Police সহ সহায়ক পুলিশকর্মীদের সমস্যা কোথায় ও তার নিরসনে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে তাঁদের উন্নতি দরকার, সেসব নিয়ে এবার উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার(West Bengal State Government)। সমস্ত জেলা থেকে এই বিষয়ে পরামর্শ চেয়ে পাঠিয়েছে ভবানীভবনে অবস্থিত রাজ্য পুলিশ ডিরেক্টরেট। পরামর্শ-প্রস্তাব ইতিমধ্যে জমাও পড়ে গিয়েছে। তার ভিত্তিতে একটি আলোচনা হবে আগামী ২২ নভেম্বর। এখন রাজ্য পুলিশে কর্মরত Civic Volunteer’র সংখ্যা ১ লক্ষ ৩৫ হাজার। এর বাইরে রয়েছেন Home Guard, NVF, Village Police ও Contractual Drivers-রা। সব মিলিয়ে সংখ্যাটি ১ লক্ষ ৭০ হাজারের বেশি। জেলায় ট্রাফিকের ডিউটি বা থানা-ফাঁড়িতে ফ্রন্ট অফিসের কাজের ক্ষেত্রে বড় ভরসা তাঁরাই।

জানা গিয়েছে, রাজ্য পুলিশে কনস্টেবল ও সাব-ইনসপেক্টর পদের একটা বড় অংশ খালি। তাই এই Civic Volunteer, Home Guard, NVF, Village Police-দের মতো সহায়কদের দিয়েই এলাকায় টহলদারি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ সামলানো হয়। কিন্তু তাঁদের বেতন অন্যদের তুলনায় যথেষ্ট কম। দীর্ঘদিন একই বেতনে কাজ করছেন তাঁরা। এমনকী পিএফ, ছুটি-সহ অন্যান্য সুবিধা নেই পুলিশের এই সহযোগীদের জন্য। পুলিশকর্মীরা টানা ডিউটি করার জন্য বছর শেষে অতিরিক্ত ২ মাসের টাকা পেলেও পুলিশের সহায়ক হিসাবে কাজ করা Home Guard, NVF, Village Police-দের ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনও ব্যবস্থা নেই। তাই তাঁদের মধ্যে একটা চাপা ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন জেলা থেকে পাঠানো সুপারিশে এগুলি তুলে ধরার পাশাপাশি তাঁদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির কথাও বলা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে তাঁদের জন্য বারাকের ব্যবস্থার বিষয়টিও।  

বিভিন্ন জেলার পুলিশ অফিসারদের আরও নজরে এসেছে, সিভিক-সহ অন্য সহায়করা Disciplined নন। কোনও অভিযোগ উঠলে তাঁদের কাজ থেকে সরিয়ে দেওয়া ছাড়া তাঁদের বিরুদ্ধে আর কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। তাঁদের কোনও সার্ভিস বুক নেই। ফলে এই সমস্ত সহযোগী পুলিশকর্মীরা অনেক সময় ডিউটির ক্ষেত্রে নিজের মর্জিমাফিক চলেন। সেই বিষয়টি নিয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু গাইড লাইন তৈরির প্রস্তাবও এসেছে। ২২ নভেম্বর সহায়ক ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সঙ্গে বৈঠকে পুলিশকর্তারা এই বিষয়ে নির্দিষ্ট রূপরেখা তৈরি করে ফেলতে চাইছেন। সেই সঙ্গে তাঁদের কিছু আর্থিক সুযোগ সুবিধাও দেওয়া যায় কিনা সেটাও তাঁরা খতিয়ে দেখবেন। গুরুত্ব পাবে ছুটির বিষয়টিও।



Published by:

Koushik Dey Sarkar

Share Link:

More Releted News:

ব্যারাকপুর পুরসভার উদ্যোগে চালু হল ফুটবল অ্যাকাডেমি

হাবড়া পুলিশের জালে উদ্ধার বিপুল পরিমাণে নিষিদ্ধ কাফসিরাপ

দুবাইতে কাজে গিয়ে আটকে রয়েছেন রাজ্যের ১৫ জন

কুলতলীতে বাঘকে জঙ্গলে ফেরাতে তৎপর বন দফতর

মধ্যমগ্রামে বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবসে পদযাত্রা ও বধিরদের শীতবস্ত্র প্রদান

ঝালদায় অনাস্থা আনা নিয়ে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি তৃণমূলের

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর