এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

৪ দফা হাজিরা সই, ধর্মঘটীদের কড়া বার্তা নবান্নের

নিজস্ব প্রতিনিধি: বকেয়া মহার্ঘ্য ভাতা বা DA’র দাবিতে আজ রাজ্যজুড়ে ধর্মঘটে নেমেছেন সরকারি কর্মীদের(West Bengal State Government Employees) একাংশ। পালটা এই ধর্মঘট রুখতে গতকাল থেকেই কড়া বার্তা দিতে শুরু করেছে নবান্নও(Nabanna)। বৃহস্পতিবার বিকেলেই সরকারি কর্মীদের ধর্মঘটে শামিল হওয়া থেকে আটকাতে হাজিরা নিয়ে কড়া নির্দেশিকা জারি করেছিল নবান্ন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার যদি সরকারি কর্মীরা হাজির না থাকেন, তাহলে তাঁদের বেতন তো কাটা যাবেই, সার্ভিস ব্রেক হবে। আর শুক্রবার সকালে আরও কড়া রাস্তায় হাঁটল রাজ্য প্রশাসন। এদিন জেলায় জেলায় Attendence Format পাঠানো হয়েছে। তাতে চার বেলা হাজিরায় সই করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোনও কর্মী অফিসে গিয়ে কাজ করছেন কিনা, কাজের গোটা সময় উপস্থিত রয়েছেন কিনা, তা একেবারে যাচাই করে নিতে চাইছে নবান্ন।  

আরও পড়ুন অভিষেকের ডায়মন্ড পাচ্ছে রাজ্য পুলিশের প্রথম Traffic Training School

এদিন সকাল ১০.৪৫এ সরকারি অফিসে উপস্থিত হয়ে প্রথম হাজিরা খাতায় সই করতে হয়েছে কর্মীদের। এরপর বেলা ১২টা, দুপুর ১.৩০এ সই করে নিজের কর্মপরিচয় জানাতে হবে। বিকেল ৫টা অর্থাৎ ছুটির সময় ফের আরেকদফা সই করতে হবে। অর্থাৎ গোটা কর্মসময়ের ৪ বার সই করে কোনও কর্মীকে প্রমাণ দিতে হবে যে তিনি DA’র দাবিতে ধর্মঘটে শামিল হননি, নিয়ম মেনে অফিসে কাজ করেছেন। সূত্রের খবর, সকাল ১১টা নাগাদ নবান্ন-সহ রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দফতরগুলিতে কর্মীদের হাজিরা ৯২ শতাংশ। কলকাতা পুরসভায় কর্মীদের পরিচয়পত্র দেখিয়ে তবে অফিসে প্রবেশাধিকার মিলছে। তবে পুরসভার বাইরে বিক্ষোভ জারি রয়েছে। ভিতরে অবশ্য পুরো কাজের পরিবেশ। সবমিলিয়ে, কলকাতার সরকারি দফতরগুলিতে ধর্মঘটের রেশ নেই বিশেষ। একই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে এদিন তৃণমূলপন্থী কর্মীরা বুকে ‘Work Must Go On’ ব্যাচ বুকে লাগিয়ে কাজে যোগ দিয়েছেন।

আরও পড়ুন মোদির মুখ পোড়াচ্ছে Double Engine, মান রাখল মমতার বাংলা

এদিনের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে মূলত রাজ্য সরকারের কর্মচারীদের বামপন্থী সংগঠন রাজ্য কো অর্ডিনেশন কমিটি। ধর্মঘট সফল করতে রাজ্য কোঅর্ডিনেশন কমিটির সদস্যরা নানা জায়গায় অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেছেন সকাল থেকেই। সেই বিক্ষোভ থেকেই আন্দোলনকারীরা সরকারি কর্মী ও আধিকারিকদের হাতজোড় করে কাজে যোগ না দেওয়ার আবেদন জানাচ্ছেন। রাজ্যের বেশ কিছু স্কুলে শিক্ষকেরা কাজে যোগ দেননি এমন খবরও পাওয়া গিয়েছে। আবার কোথাও কোথাও হাজিরা নির্দেশ মানা হলেও ধর্মঘটের সমর্থন স্বরূপ শিক্ষকেরা ক্লাস নিচ্ছেন না এমন খবরও মিলেছে। কার্যত জেলায় জেলায় সরকারি দফতরে দুইরকম চিত্র লক্ষ্য করা যায়। একাংশ কর্মবিরতিতে থাকলেও, একাংশ সরকারি কাজে বিঘ্ন না ঘটানোর জন্য কাজে যোগ দিয়েছেন।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দুর্গাপুর এনআইটি ‘র দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রের আত্মহত্যা, গাফিলতির দায় মেনে পদত্যাগ ডিরেক্টরের

সীমান্তবর্তী শহর বসিরহাটে নির্বাচনের আগে জোর তল্লাশি পুলিশের

সন্দেশখালিতে সিবিআই রাতের অন্ধকারে বিদেশি পিস্তল লুকিয়ে রেখে এসেছে: অখিল গিরি

বিরোধীরা বদ্ধ পাগল হয়ে গেছে দাবি প্রসূনের, তাপ প্রবাহে সুস্থ থাকার টোটকা রথীনের

তীব্র দাবদাহ থেকে পশু পাখিদের বাঁচাতে শান্তিপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বিশেষ উদ্যোগ

তাপপ্রবাহে স্বস্তি পেতে ভাগীরথীতে বন্ধুদের সঙ্গে জলে নেমে তলিয়ে গেল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর