-273ºc,
Friday, 9th June, 2023 4:20 am
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: যার মাধ্যমে গোটা বাংলার কাছে পরিচিত হিরো আলম, সেই ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকেই রোজগার বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে হিরো আলমের। অথচ এই ইউটিউব এবং ফেসবুকের মাধ্যমেই তিনি খ্যাতি পেয়েছেন। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই গোয়েন্দা পুলিশের দরবারে শরণাপন্ন হলেন হিরো আলম। শনিবার ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)-এর কার্যালয়ে দিয়ে পুলিশের ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুনের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
সমস্যা সমাধানের জন্যে পুলিশ তাঁকে আশ্বাস দেন। অনেকদিন ধরেই তিনি বিপাকে। তাঁর চেহারা ও স্বাস্থ্য সবকিছুতেই আপত্তি নেটপাড়ার। এদিকে বাংলাদেশের অভিনেতা, পরিচালকদের কাছেও তিনি পাত্তা পান না। সম্প্রতি আবার হিরো আলমের উত্থানকে অপসংস্কৃতি এবং কুরুচিকর বলে দাবি করেছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশিদ। এতে শান্ত মাথায় হিরো আলম জবাবে বলেছিলেন, তাঁর সংস্কৃতি যদি এতটাই ক্ষুণ্ণ হয়, তাহলে দেশ থেকে তাঁকে তাড়িয়ে দেওয়া হোক বা মেরে ফেলা হোক।
সম্প্রতি নিজের অসহায়তার কথা জানিয়ে ভিডিওতে হিরো আলম জানিয়ে ছিলেন, “আজ আমি অসহায় হয়ে ডিবি অফিসে গিয়েছিলাম, আমার মাত্র একটাই ইউটিউব চ্যানেল, একটাই ফেসবুক পেজ; সেটাকে স্ট্রাইক মেরে মেরে নষ্ট করার চেষ্টা করছে। আমার কিছু কনটেন্ট তাঁরা নিজেদের নামে লাইসেন্স করে নিয়েছে। আমি এ বিচারটা কার কাছে দেব, বলুন? আমি তো কারও দরবারে যাই না। কারও কাছে সহযোগিতা চাইনা। তাহলে আপনারা কেন আমার উপর মানসিক নির্যাতন জারি রাখছেন সব সময়?আমিও তো দশটা ছেলের মতো চলাফেরা করতে চেয়েছি। আমি আজ সমাজের চোখে অবহেলার পাত্র। মানুষ কেন আমাকে ঘৃণা করছে বলুন তো?” সাংবাদিকদের হিরো বলেন, “আমি কয়েক জনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ করেছি। এতে যাঁরা আমাকে নিয়ে নানা ধরনের কথা বলেছেন, তাঁদের নাম আছে।”