এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘আগে আইনি নোটিশ পাঠান’, ফের জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে চ্যালেঞ্জ কুণালের

নিজস্ব প্রতিনিধি: লোকসভা নির্বাচন নিয়ে রাজ্য রাজনীতি সরগরম। শাসক-বিরোধী দলগুলি পুরোদমে লেগে পড়েছে প্রচারকার্যে। কেউ কারোর একচিলতে জমি ছাড়তে নারাজ। কোনও দোষ-ত্রুটি একেবারে ধুন্ধুমার শুরু করেছে শাসক-বিরোধী দল। জবাব-পাল্টা জবাবে রাজ্য রাজনীতি এখন সরগরম। এবার তৃণমূলের রোষের মুখে ফের বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি ও কেন্দ্রীয় এজেন্সি। রাজ্যের শাসকদলের দাবী, এনআইএ-র এসপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। কিন্তু তৃণমূলূর সেই দাবি মানতে নারাজ জিতেন্দ্র তিওয়ারি, পাল্টা মানহানির মামলার হুঁশিয়ারি বিজেপি নেতার। এবার জিতেন্দ্রর এমন রোয়াব দেখানোর বিষয়টিকে একহাতে নিলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব মেদিনীপুর ভগবানপুর ২ ব্লকের ভূপতিনগর থানা এলাকায় নাড়ুয়াবিড়লা গ্রামে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। যার ফলে মৃত্যু হয় ৩ জনের। এই মামলার তদন্তে গত শনিবার ওই গ্রামে গিয়েছিলেন NIA আধিকারিকরা। কিন্তু গ্রামে গিয়ে তাঁরা নাকি মারধরের শিকার হন। কিন্তু সে অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই বলেন স্পষ্ট জানিয়েছে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বরং ভোটের আগে রাজনৈতিক স্বার্থে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অতিসক্রিয়তা ভাল চোখে দেখেনি তৃণমূল। কারণ দুই তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কুণাল ঘোষের দাবি, বিজেপির কাছ থেকে টাকা খেয়ে ২০২২ সালের পুরনো মামলার তদন্তে করেছে NIA। তার মূল ‘ষড়যন্ত্র কারী বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি। এই বিষয়ে পালটা জবাবে জিতেন্দ্র বলেন, “কোন সাদা খাম কাকে দেওয়া হয়েছে প্রমাণ করুন। সাতদিন সময় দিলাম। প্রমাণ করতে না পারলে অভিযোগ প্রত্যাহার করতে হবে। নয়তো মানহানির মামলা চূড়ান্ত।” এই প্রসংগেই এবার পাল্টা জবাব দিলেন কুণাল ঘোষ।

তাঁর কথায়, ‘আগে জিতেন্দ্র তিওয়ারি একটা লিখিত কিছু দিক, লিগ্যাল নোটিশের অপেক্ষায় আছে দল। NIA প্রেস রিলিজ দিয়ে সে একবার বলুক, এসপির কাছে তিনি যাননি, তারপর কথা হবে, অধীর আগ্রহে রয়েছি।’ কুণাল ঘোষের কথায়, “NIA দলদাসের কাজ করেছে জিতেন্দ্র তিওয়ারি। এসপি-র বাড়িতেও পা রেখেছে বিজেপি নেতা। বাড়ি গিয়ে কী পরিকল্পনা করছে, তা জানার জন্যে দল যা যা পদক্ষেপ নেওয়ার নেবে। ধনরাম সিংকে সরিয়ে দেওয়া হোক, বাংলার তদন্তের সব পদ থেকে। একবার আইনি চিঠি দিলে ভিডিও ফুটেজ আমরা বের করে দেব। আসলে বিজেপির সংগঠন নেই বলে তাঁরা এজেন্সির ব্যবহার নিচ্ছেন। এমপি থেকে বুথ স্তরের সংগঠক সকলেই তাদের সরাতে চাইছে। ওরা ফাঁকা মাঠে একা একা খেলবে সেটা হবেনা। NIA সূত্রে খবর, একাধিক জেলায় একাধিক নেতাকে গ্রেফতারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।” কুণাল ঘোষের দাবী, “২০২১ সালের মামলায় সিবিআই ৩০ জনকে ডেকে পাঠিয়েছিল। ভূপতিনগর গ্রেফতারি হল চক্রান্ত। তাহলে NIA এসপিকে কেন গ্রেফতার কেন করা হল না?”

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

৪৮ লাখ টাকার গয়না, ২টি গাড়ি, আর কী কী সম্পত্তি রয়েছে রচনার?

বহিষ্কৃত বিজেপি নেতাকে নিয়ে চা চক্রে যোগ দিয়ে বিতর্কে দিলীপ

হাইকোর্টেই বিক্ষোভের মুখে বিকাশ, শুনলেন ‘চাকরিখেকো’ শ্লোগান

প্রথম দিনেই বিক্ষোভের মুখে রেখা পাত্র, প্রচারে বিঘ্ন

রেকর্ড ভাঙা গরম,  দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার তালিকায় বাংলার দুই জেলা

কেন্দ্রের সরকারই থাকবে কিনা সন্দেহ, আবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা, হাসছে তামাম বাংলা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর