এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

পঞ্চায়েতের Audit-এও মমতার বাংলার পিছনে একাধিক Double Engine States

নিজস্ব প্রতিনিধি: এগিয়ে বাংলা(Bengal)। এগিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) বাংলা। পিছনে বিজেপি(BJP) পরিচালিত একাধিক রাজ্য। পিছিয়ে একাধিক Double Engine States। এবার গেরুয়া শিবিরকে মমতার বাংলা ধাক্কা দিল Online Audit’র কাজে। পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা পাওয়ার অন্যতম শর্ত হল নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে Online Audit সম্পূর্ণ করা। সেই কাজে লক্ষণীয়ভাবে পিছিয়ে রয়েছে দেশের একাধিক Double Engine States। এই তথ্য তৃণমূল(TMC) ঢাক পিটিয়ে মোটেও প্রচার করছে না। বরঞ্চ এই তথ্য তুলে ধরছে খোদ কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির(Narendra Modi) সরকার। কেন্দ্রের সাম্প্রতিক রিপোর্টেই উঠে এসেছে এই তথ্য। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, উত্তরপ্রদেশ, অসম, মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যে জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতি স্তরে কোথাও Online Audit’র হার শূন্য শতাংশ, তো কোথাও মাত্র ৩ শতাংশ। সেখানে বাংলার হার ৯০’র ঘরে।

আরও পড়ুন স্বল্প সঞ্চয়ে দেশের সেরা মমতার বাংলা

পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা তিনটি স্তরের জন্য নির্দিষ্ট করে দেয় কেন্দ্র। কোনও রাজ্যের জন্য মোট বরাদ্দ অর্থের ৭০ শতাংশ পায় গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি। পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদ পায় ১৫ শতাংশ করে। তিন স্তরেই প্রাপ্ত অর্থের Online Audit নিশ্চিত করতে হয়। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে প্রাপ্ত অর্থ খরচের Online Audit ঠিকভাবে হলেও বেশ কিছু রাজ্যে জেলা পরিষদ এবং পঞ্চায়েত সমিতি স্তরে তা ঠিকঠাক হচ্ছে না। আর সেক্ষেত্রে বিজেপি শাসিত একাধিক রাজ্য কাঠগড়ায়। যেমন, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে উত্তরপ্রদেশে জেলা পরিষদ স্তরে বরাদ্দের মাত্র ৩ শতাংশের Online Audit হয়েছে এখনও পর্যন্ত। পঞ্চায়েত সমিতি স্তরে একেবারেই হয়নি। গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে ৯৩ শতাংশ Online Audit সম্পূর্ণ হয়েছে। মহারাষ্ট্রে জেলা পরিষদ এবং পঞ্চায়েত সমিতি স্তরে কোনও Online Audit-ই হয়নি। অসমে জেলা পরিষদ স্তরে শূন্য শতাংশ এবং পঞ্চায়েত সমিতিতে ৩ শতাংশ অডিট সম্পন্ন হয়েছে। তবে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে ১০০ শতাংশ Online Audit সম্পূর্ণ করেছে অসম। বাংলার ক্ষেত্রে এই হার বেশ ভালো। জেলা পরিষদের ক্ষেত্রে ৯১ শতাংশ, পঞ্চায়েত সমিতিতে ৮৭ শতাংশ এবং গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে ৯৫ শতাংশ অর্থ খরচের অডিট সম্পূর্ণ করেছে।  

আরও পড়ুন টাকা আটকেই হয়েছে সর্বনাশ, মানছেন পদ্মনেতারা

নিয়ম অনুযায়ী, চলতি বছরের টাকা পেতে তার আগের অর্থবর্ষের মোট বরাদ্দের ৫০ শতাংশ খরচ করা বাধ্যতামূলক। তিনটি স্তর মিলিয়ে গড়ে যত শতাংশ Online Audit হবে, মোট বরাদ্দের তত শতাংশ টাকাই ছাড়বে কেন্দ্র। সেই নিরিখে অনেকটা এগিয়ে রয়েছে বাংলা। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের শর্তাধীন তহবিলের ৭০ শতাংশ এবং নিঃশর্ত তহবিলের ৯০ শতাংশ টাকা ইতিমধ্যে খরচ করে ফেলেছে রাজ্য। এসব তথ্য দিয়ে শীঘ্রই চলতি অর্থবর্ষের জন্য এই খাতের টাকা চাইবে নবান্ন। প্রসঙ্গত, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে বাংলার জন্য এই খাতে বরাদ্দ হয়েছিল প্রায় ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এখনও পর্যন্ত এই টাকার প্রায় ৪০ শতাংশ খরচ করা সম্ভব হয়েছে। পঞ্চায়েত ভোট মিটে যাওয়ায় ফের গ্রামোন্নয়ন প্রকল্পগুলির কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে যাবে। তারই তোড়জোড় চালাচ্ছে সরকার।   

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

তীব্র দাবদাহ, পশ্চিমবঙ্গ সহ চার রাজ্যে জারি তাপপ্রবাহের সতর্কতা

কাজে ইস্তফা দিয়েই  অফিসের সামনে  নাচ কর্মীর

ফের মণিপুরে  জঙ্গি হামলা,  নিহত দুই সিআরপিএফ জওয়ান

মোদি হাওয়া নেই, দ্বিতীয় দফাতেও ভোটের হার হতাশাজনক

অমেথি, রায়বরেলির প্রার্থী চূড়ান্ত করতে শনিতে বৈঠকে কংগ্রেস নির্বাচনী সমিতি

জীবনে প্রথমবার কংগ্রেসকে ভোট দিতে চলেছেন উদ্ধব ঠাকরে

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর