এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

সমস্যা কোথায়! আরজিকরের আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন হাইকোর্টের

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলকাতার আরজিকর হাসপাতালের অচল্যাবস্থা কাটাতে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা। সোমবার সেই মামলা শুনানির জন্য ওঠে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। শুরুতেই আদালতের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়, এখন আরজিকর হাসপাতালের পরিস্থিতি কী পর্যায়ে রয়েছে। রোগীরা ঠিক মতন পরিষেবা পাচ্ছেন কিনা তা জানতে চাওয়া হয়। সেই প্রশ্নের জবাবে মামলাকারী নন্দলাল তিওয়ারির আইনজীবী শুভঙ্কর নাগ জানান, চিকিৎসকেরা পরিষেবা দিচ্ছেন কিন্তু তাঁদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ইন্টার্ন বা জুনিয়ার ডাক্তাররা কোনও সহযোগিতা করছেন না। বহু মহিলা ডাক্তার রয়েছেন। বিক্ষোভের কারণে চিকিৎসকেরা আতঙ্কে রয়েছেন। হাসপাতালের ভেতরে এই ধরনের বিক্ষোভ অনভিপ্রেত। আদালত উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কিন্তু তখনই আদালত জানিয়ে দেয়, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা না বলে আদালত কোনও রায় দেবে না। এরই সঙ্গে আদালত রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলকে জানিয়ে দেয় আন্দোলনকারীদের আদালতে এসে তাঁদের বক্তব্য জানাতে। সম্ভব হলে আজই।

এদিনের শুনানিতে আদালত থেকে মামলাকারীর আইনজীবীর কাছে এটাও জানতে চাওয়া হয় যে, এই মামলা দায়ের করার আগে পরে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ করা হয়েছিল কিনা। তার উত্তরে মামলাকারীর আইনজীবী জানান, তিনি ইমেল মারফত আন্দোলনকারীদের একাংশকে শুনানির সময়ে আদালতকক্ষে উপস্থিত থাকার বিষয়টি জানিয়েছিলেন। যদিও তাঁদের পক্ষ থেকে এদিন কেউই আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। এরপরই আদালত জানিয়ে দেয়, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে অচলাবস্থা কাটাতে কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে। যদি তাঁদের পক্ষ থেকে কোনও আইনজীবী আসেন, তাহলে এদিন দুপুরেই ফের এই মামলা কক্ষে উঠতে পারে। অথবা আন্দোলনকারীরা যদি ভার্চুয়ালি কথা বলতে চান, সেক্ষেত্রেও আগ্রহী আদালত। আদালত জানতে চাইছে, কোথায় লুকিয়ে এই সমস্যার বীজ? আদতে আন্দোলনকারীরা এখন কী চাইছেন? সমস্যাটা ঠিক কোথায় আর কী নিয়ে। এরই পাশাপাশি আদালতের তরফে এটাও এদিন জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, হাসপাতাল চত্বরের মধ্যে কোনও ধরনেরই আন্দোলন করা যায় না। চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে আন্দোলনের অধিকার আছে বিক্ষোভকারীদের। সেটা হাসপাতালের পথ আটকে নয়।

এদিনের শুনানির শেষ দিকেই অ্যাডভোকেট জেনারেলকে বিচারপতি বলেন, ‘আপনি অবিলম্বে বিক্ষোভরত জুনিয়র ডাক্তারদের খবর পাঠান। অতি দ্রুত তাঁরা যেন সশরীরে আদালতে হাজিরা দেন। প্রয়োজনে ভার্চুয়াল মাধ্যমেও বক্তব্য জানাতে পারেন তাঁরা। মামলার শুনানি দুপুর ২টো ৩০-এ। তার আগেই তাঁরা উপস্থিত হতে পারলেও কোনও অসুবিধা নেই। ছাত্রদের বক্তব্য শোনার প্রয়োজন আছে।’ যদিও দুপুরে অ্যাডভোকেট জেনারেল আদালতে জানান, ‘বিক্ষোভরত জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত যোগাযোগ করে ওঠা সম্ভব হয়নি। আমি চেষ্টা করছি ওদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে।’  

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সাংসদ হিসাবে হ্যাটট্রিকের লক্ষ্যে শুক্রে মনোনয়ন জমা অভিষেকের

বঙ্গে রবিবার পর্যন্ত চলবে ঝড়-বৃষ্টি, আগামী সপ্তাহে ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা

২০২৫ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কবে থেকে, জেনে নিন

উচ্চ মাধ্যমিকে সফল পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা মমতার

উচ্চ মাধ্যমিকে মেধা তালিকায় কলকাতাকে টেক্কা দিয়ে শীর্ষে হুগলি

রাজ্য জুড়ে পালিত রবীন্দ্র জয়ন্তী, বিশ্বকবিকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর