এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

৭ ঘন্টা Duty Must, নয়া ফরমান KMC-তে

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলকাতা পুরনিগম যাকে আমজনতা Kolkata Municipal Corporation বা KMC নামেই বেশি চেনেন সেখানে এবার কর্মীদের জন্য এক নয়া ফরমান জারি করেছে পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। কর্মীদের কাজে ফাঁকি ঠেকাতেই এই নির্দেশ জারি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এই নতুন নিয়ম পুরনিগমের সব শ্রেনীর কর্মী বা আধিকারিকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। এই নিয়ম আনা হয়েছে শুধুমাত্র সাফাই কর্মীদের(Safai Workers) জন্য। কী বলা হয়েছে নয়া নিয়মে? বলা হয়েছে, এবার থেকে পুরনিগমের সাফাইকর্মীদের দিনে সাত ঘণ্টা কাজ করতেই হবে। নইলেই খাতায় Absent বা অনুপস্থিত বলে চিহ্নিত করে দেওয়া হবে ও সেই দিনের বেতন কাটা যাবে। আর এই নিয়মের জেরেই এবার থেকে আর পুরনিগমের আধিকারিকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে হাজিরা খাতায় সই করে বেরিয়ে যাওয়ারও সুযোগ থাকছে না সাফাইকর্মীদের জন্য।

আরও পড়ুন Provident Fund নিয়ে বড় পদক্ষেপ রাজ্যের

সম্প্রতি কলকাতা পুরনিগমের সাফাই বিভাগে বসেছে Biometric Machine। কাজে যোগ দেওয়ার আগে এবং কাজ শেষের পরে সেখানে আঙুলের ছাপ মিলিয়ে দেখার পাশাপাশি প্রতিটি সাফাইকর্মীর Face IDযাচাই করা হচ্ছে। ফলে অন্য কাউকে দিয়ে Card Punch করিয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। আর সেই কারণেই পুরনিগমের কোনও সাফাই কর্মী ৭ ঘণ্টার কম ডিউটি করলেই তা ধরা পড়ে যাচ্ছে। এতে কোথাও কোথাও বিক্ষোভের ঘটনাও ঘটছে। তবে মেয়র ফিরহাদ হাকিমের(Firhad Hakim) সাফ কথা, বায়োমেট্রিক হাজিরা বা Biometric Attendance কোনওমতেই বন্ধ করা হবে না। আর তার পরে পরেই সাফাইকর্মীদের হাজিরা নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন পুর কমিশনার বিনোদ কুমার। সেই বিজ্ঞপ্তিতে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ৭ ঘন্টা ডিউটি করতেই হবে। নাহলেই Absent বা অনুপস্থিত বলে চিহ্নিত করে দেওয়া হবে। দেরী করে অফিসে এলেও Out Punch-ও 7 ঘণ্টার হিসেবেই হবে। তবে ১৫ অগস্ট, ২৬ জানুয়ারি-সহ বিভিন্ন সরকারি ছুটির দিনে হাজিরা খাতায় সই করলেই চলবে।

আরও পড়ুন বিজেপির ‘গোপন বোঝাপাড়া’ সংখ্যালঘু এলাকায়, তবুও ভোট তৃণমূলকেই

পুরনিগম সূত্রের খবর, আপাতত সাফাই বিভাগ দিয়ে কাজটা শুরু হলেও খুব শিগগিরই কেন্দ্রীয় পুরভবনেও একই নিয়ম বলবৎ হবে। পুরনিগমের Finance, License, Personal বিভাগে ইতিমধ্যে নাম Enrollment’র কাজ শেষও হয়েছে। পুরকর্তারা জানাচ্ছেন, কলকাতা শহরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সাফাইকর্মীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু Biometric Attendance চালু হওয়ার আগে পর্যন্ত অনেক সাফাইকর্মী ঠিকমতো নিজেদের দায়িত্ব পালন করতেন না। কেউ কেউ কাজ না-করেই হাজিরা খাতায় সই করে চলে যেতেন। ফলে শহরের বিভিন্ন জায়গায় জঞ্জাল পড়ে থাকত। বাড়ি বাড়ি জঞ্জাল সংগ্রহের কাজটাও ঠিকমতো হতো না। সেই সব অবাধ্য কর্মীদের বাগে আনতেই Biometric Attendance চালুর সঙ্গে কাজের সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তারপর থেকেই শহরের ছবিটা অনেকটা বদলাতে শুরু করেছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

শ্লীলতাহানির অভিযোগ: রাজভবনের কর্মীদের মুখ বন্ধের নির্দেশ রাজ্যপালের

সম্পত্তি হাতাতে ভাইকে পিটিয়ে খুন, নিউটাউনের বাড়ি থেকে উদ্ধার মৃতদেহ

‘সন্দেশখালি বিজেপি করেছে, সিপিএম আর কংগ্রেস ধুনো দিয়েছে’, দাবি কুণালের

সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনছেন না কেন, রাজ্যপালকে নিশানা অভিষেকের

বিজেপির বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর