এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কোভিড আবহে কলকাতায় ফিরছে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন

নিজস্ব প্রতিনিধি: সরকারি ভাবে এখনও কিছু ঘোষণা করা না হলেও, বাংলায় যে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছে সেই বিষয়ে চিকিৎসক থেকে বিশেষজ্ঞরা মোটামুটি একমত। এখন রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর নিত্যদিন যে কোভিড রিপোর্ট প্রকাশ করছে তাতে দেখা যাচ্ছে খাস কলকাতায়(Kolkata) কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৫০০’র ওপরেই থাকছে। কোনও কোনও সময় আবার সেই সংখ্যা ছাপিয়ে যাচ্ছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার কোভিড(Covid) আক্রান্তের সংখ্যাকেও। সেই আবহেই কলকাতা পুরনিগম(KMC) সূত্রে জানা গিয়েছে, ২১ জুলাইয়ের পরে পরেই কলকাতায় ফিরছে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন(Micro Containment Zone)। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে পুরনিগম সূত্রে জানা গিয়েছে।

নবান্ন(Nabanna) সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজোর আগে বাংলায় ফের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা হলেও উদ্বিগ্ন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনি কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে নির্দেশ দিয়েছেন ২১শে জুলাইয়ের পরে পরেই কলকাতায় যেন অন্তত ২ সপ্তাহের জন্য মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ফেরানো হয়। তার জন্য যা যা পদক্ষেপ করার প্রয়োজন তা মুখ্যমন্ত্রী মেয়রকে করার নির্দেশ দিয়েছেন। মাইক্রো-কনটেনমেন্ট জ়োন চালু করতে হলে সবার আগে প্রয়োজন শহরের কোন কোন এলাকায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেশি, সেই তালিকা তৈরি করা। নবান্নের নির্দেশ পেয়ে সেই ইতিমধ্যেই তালিকা তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। পুরনিগম সূত্রে জানা গিয়েছে, আগের ঢেউগুলিতে কোভিড আক্রান্তদের ৬৫ শতাংশই ছিলেন আবাসনের বাসিন্দা। তবে এ বার আবাসনের পাশাপাশি নিজস্ব বাড়িতে থাকেন যাঁরা, তাঁরাও সমান তালে আক্রান্ত হচ্ছেন কোভিডে। বর্তমানে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের ৫১ শতাংশ আবাসন এবং ৪৭ শতাংশ নিজস্ব বাড়ির বাসিন্দা।  

তাই নবান্নের তরফে কলকাতা পুরনিগম এবং কলকাতা পুলিশকে বলা হয়েছে, মাস্ক নিয়ে প্রচার যেমন বাড়াতে হবে তেমনই বাজারগুলিতে যাতে স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়, সে দিকেও নজর রাখতে হবে। শহরে যাঁরা কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের অনেকেরই বাড়িতে পৃথক ভাবে থাকার ব্যবস্থা নেই। সে জন্যে শহরের উত্তর এবং দক্ষিণ প্রান্তে ফের সেফ হোম খোলার জন্যেও বলা হয়েছে। কলকাতার সব বাসিন্দা টিকার দু’টি ডোজ পেয়ে গেলেও বুস্টারের তালিকায় এসেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ। তাই বুস্টার ডোজ় দেওয়ার ক্ষেত্রেও গতি আনতে জোর দেওয়া হয়েছে সরকারি নির্দেশিকায়। সেই সঙ্গে উপসর্গহীনদেরও চিহ্নিত করে, যাতে তাঁরা অজান্তে কোভিডের সংক্রমণ ছড়াতে না পারেন তার জন্যও পদক্ষেপ করতে বলা হয়েছে। বুস্টার ডোজ় নেওয়ার পরেও কতজন কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন তার তালিকাও তৈরির কথা বলা হয়েছে।  

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মালদা ও মুর্শিদাবাদের নির্বাচনে বুথগুলিকে ঘিরে কড়া নজরদারি কমিশনের

গাছে জল দিতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু বৃদ্ধার, বাগুইহাটিতে মর্মান্তিক ঘটনা

বঙ্গে ধেয়ে আসছে দুর্যোগ, পুরুলিয়াতে শিলা বৃষ্টি শুরু

সুপ্রিম কোর্টে হল না চাকরিহারাদের মামলার শুনানি, সম্ভাবনা আগামিকাল

গার্ডেনরিচকাণ্ডের জের, বদলি করা হল কলকাতা পুরসভার ৩১ জন ইঞ্জিনিয়ারকে

বোসকে নিয়ে ভোট বাংলায় বিপাকে বিজেপি

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর