এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

এবার থেকে অনলাইনেই মিলবে ই-রেশন কার্ড

নিজস্ব প্রতিনিধি: নাগরিক পরিষেবায় বড়সড় পদক্ষেপ। বাড়িতে বসে রেশন কার্ড পাওয়া আরও সফল হয়ে গেল। এবার থেকে বাংলা সহয়তায় কেন্দ্র পোর্টাল(Bangla Sahayata Kendra Portal) থেকেই মিলবে ই-রেশন কার্ড(E-Ration Card)। শুধু তাই নয়, এই পোর্টাল থেকে মিলবে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্রও(Birth and Death Certificate)। বাংলায় এখন রেশন গ্রাহকদের সংখ্যা প্রায় ৯ কোটি। এবার থেকে তাঁরা প্রয়োজন মনে করলে একটি ক্লিকেই তাঁরা ই-রেশন কার্ড বের করতে পারবেন। শুধু বিএসকে বা বাংলা সহায়তা কেন্দ্র পোর্টালে ঢুকে একবার ‘সিটিজেন লগইন’ করতে হবে। তারপরে প্রতিবার সেই লগইন এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ঢুকেই নানান পরিষেবার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। একইভাবে আবেদন করা যেতে পারে জন্ম ও মৃত্যুর শংসাপত্রের জন্য।

২০১১ সালে পরিবর্তনের পর থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) রাজ্যের প্রায় সবকটি দফতরকেই অনলাইন পরিষেবার দিকে জোর দিতে বলেন। তার জেরে ১১ বছর বাদে দেখা যাচ্ছে দেশের যে সব রাজ্য অনলাইন পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে অগ্রণী, সেই সব রাজ্যের মধ্যে রয়েছে আমাদের বাংলাও। কার্যত মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগেই এখন রাজ্যের প্রতিটি দফতরের নিজস্ব অনলাইন পোর্টাল রয়েছে ও সেখান থেকে অনলাইন পরিষেবাও মেলে। এবার আমজনতা বাড়িতে বসেই যাতে এই অনলাইন পরিষেবার মাধ্যমে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ সেরে ফেলতে পারেন তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী জোর দিয়েছে গ্রামাঞ্চলে ‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’ খোলার বিষয়ে এবং শহরাঞ্চলে ‘বিএসকে পোর্টাল’ পরিষেবার দিকে। রাজ্যে এখন ৩,৫৬১টি বাংলা সহয়তা কেন্দ্র(BSK) রয়েছে। সেখানে ব্যক্তিগতভাবে গিয়ে নানা পরিষেবা নেওয়া সম্ভব। এবার থেকে সেই তালিকায় জুড়ে গেল ই-রেশন কার্ড ও জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্রের জন্য আবেদন করার সুযোগও।  

রাজ্যের খাদ্য দফতরের উদ্যোগে অনলাইনে ই-রেশন কার্ড বণ্টন চালু হয়েছে। আবার স্বাস্থ্য দফতর চালু করেছে অনলাইনে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্র প্রদান পরিষেবা। এবার, এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবাগুলিকে রাজ্য সরকার একছাতার তলায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে। উদ্দেশ্য হল একটিমাত্র পোর্টাল বা ওয়েবসাইট থেকেই সমস্ত পরিষেবা  বণ্টন। মূলত, এই কারণেই বিএসকে পোর্টালটি বেছে নেওয়া হয়েছে। এমনই রেশন কার্ড আর ই-রেশন কার্ডে কোনও তফাত নেই। আবার তফাৎ নেই জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্রের ক্ষেত্রেও। তাই বাড়িতে বসে বিএসকে পোর্টালের মাধ্যমেই নিজেদের দরকারি কাজ সেরে নিতে পারবেন যে কেউই। এছাড়াও রাজ্য সরকার আনছে বিএসকে অ্যাপ। এই অ্যাপের দৌলতে স্মার্ট ফোন মারফত বিএসকের সকল পরিষেবা একেবারে হাতের মুঠোয় চলে আসবে। বিভিন্ন প্রকল্পের অনলাইন পরিষেবা দেওয়ার জন্য বছর দুই আগে ব্লকে ব্লকে বাংলা সহায়তা কেন্দ্র চালু করা হয়। কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, কৃষকবন্ধুসহ বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য এই কেন্দ্রগুলি মারফত অনলাইনে আবেদন করা যায়। সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিল জমা এবং ভূমি সংস্কার সংক্রান্ত পরিষেবাও চালু হয়েছে। বিএসকেগুলিতে নিযুক্ত কর্মীরাই সাধারণ মানুষের অনুরোধে নিখরচায় পরিষেবা দিয়ে থাকেন। এবার এই সমস্ত পরিষেবা পাওয়া আরও সহজ করতে বিএসকে অ্যাপ আনতে চলেছে রাজ্য।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দেবাশিষের সুপ্রিম ধাক্কা, কমিশনের সিদ্ধান্তে সিলমোহর শীর্ষ আদালতের

ভারতীয় রাজভবন- জাদুঘর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, তদন্তে লালবাজার 

সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের অধ্যক্ষার প্রয়াণে শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

মন্ত্রী- বিধায়কদের জন্য সুখবর, মে মাসেই  পেতে চলেছেন বকেয়া-সহ বর্ধিত বেতন

হাইকোর্টেই বিক্ষোভের মুখে বিকাশ, শুনলেন ‘চাকরিখেকো’ শ্লোগান

কেন্দ্রের সরকারই থাকবে কিনা সন্দেহ, আবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা, হাসছে তামাম বাংলা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর