এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘আমি এখনও কোনও CBI’র চিঠি পাইনি’, জবাব সুজিতের

নিজস্ব প্রতিনিধি: কার্যত রাজ্যের সব সংবাদমাধ্যমকে তাজ্জব করা বিবৃতি দিলেন রাজ্যের দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু(Sujit Basu)। এদিন সকাল থেকেই রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল পড়ে যায় পুরনিয়োগ দুর্নীতির(Municipality Recruitment Scam) ঘটনায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা CBI সুজিত বসুকে আগামী ৩১ অগাস্ট নিজাম প্যালেসে(Nijam Palace) বেলা ১১টার সময় ডেকে পাঠানোর ঘটনায়। কার্যত ওই নিয়োগ দুর্নীতির ঘটনায় সুজিতবাবুকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যই ডেকে পাঠানো হয়েছে বলে জানা যায়। কিন্তু সুজিতবাবু পরে জানান, তিনি CBI’র কোনও চিঠিই পাননি। পেলে অবশ্যই যাবেন। সেই সঙ্গে তিনি পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন এই বলে যে, যাকে ডাকা হচ্ছে তিনি কিছু জানছেন না, অথচ সংবাদমাধ্যম তা জেনে যাচ্ছে, এটা কীভাবে সম্ভব!

এদিন সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সুজিত বলেন, ‘আমি এখনও কোনও CBI’র চিঠি পাইনি। পেলে অবশ্যই যাব। সংবাদমাধ্যম মারফত জেনেছি বিষয়টি। কী কারণে ডাকা হচ্ছে, দেখব। আগ বাড়িয়ে কিছু করতে যাব না। তবে যাঁকে ডাকা হবে, তাঁকে না-জানিয়ে সংবাদমাধ্যম জানছে কী ভাবে? তদন্তকারীদের সঙ্গে সব রকম সহযোগিতা করতে আমি রাজি। যে কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে আমি রাজি। একটি পুরসভায় ভাইস চেয়ারম্যান ছিলাম। তবে অভিযোগ সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু জানি না। সবই সংবাদমাধ্যমে জেনেছি। ৩১ অগস্ট ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকের দিন আমাকে ডাকা হয়েছে, সংবাদমাধ্যমে শুনলাম। এটা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র হতে পারে। ষড়যন্ত্র তো চলছেই।’

সম্প্রতি পুর নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালায় CBI। তাতে বেশ কিছু নথি উদ্ধার করা হয় বলে দাবি। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সেই নথির সূত্রেই সুজিতকে তলব। ২০১৬ সালে দক্ষিণ দমদম পুরসভার উপপ্রধান ছিলেন সুজিত। সেই সময় পুর নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছিল বলে দাবি করেছে সিবিআই। তা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই আগামী ৩১ অগস্ট সকাল ১১টায় সুজিতকে নিজ়াম প্যালেসে ডেকে পাঠানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ১৯ মার্চ নিয়োগ মামলায় অয়ন শীলকে গ্রেফতার করেছিল ED। সেই সময় ওই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে দাবি করা হয়, অয়নের সল্টলেকের অফিসে তল্লাশি চালিয়ে রাজ্যের একাধিক পুরসভার বিভিন্ন পদে চাকরির পরীক্ষার্থীদের OMR Sheet বা পরীক্ষার উত্তরপত্র পাওয়া গিয়েছে। জেরায় অয়ন তদন্তকারীদের নাকি জানিয়েছেন যে, বিভিন্ন পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে তিনি মোট ২০০ কোটি টাকা তুলেছিলেন। এর পরেই আতশকাচের তলায় আসে পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতি।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বোসকে নিয়ে ভোট বাংলায় বিপাকে বিজেপি

কলকাতা পুরসভার কোয়ার্টারে খুন তরুণ, তদন্তে পুলিশ

তীব্র গরমের কারণে পুলিশকর্মীদের রোটেশন পদ্ধতিতে ডিউটি বণ্টনের প্রস্তাব

বিশ্ব হাসি দিবসে প্রকাশিত হল প্রয়াত অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কৌতুক নকশা

সোমবার থেকে বঙ্গে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা উধাও, ধেয়ে আসছে ঝড় – বৃষ্টি

শ্লীলতাহানির অভিযোগ: রাজভবনের কর্মীদের মুখ বন্ধের নির্দেশ রাজ্যপালের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর