এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে ফর্ম ফিল-আপ করেও টাকা পাননি? কারণ জানুন

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রতিবেশি মহিলার সঙ্গে গিয়ে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরের লাইনে দাঁড়িয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম ফিল-আপ করেছেন। প্রতিবেশি মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকে গিয়েছে। অথচ আপনি পাননি? ফর্ম ফিল-আপ করার পরেও এমন অনেকেই আছেন যারা এই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কিন্তু কেন?

কোনও একটি কারণ নয়, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে না ঢোকার জন্য একাধিক কারণ থাকতে পারে। সম্প্রতি নবান্নের তরফে জানানো হয়েছে মূলত ফর্ম ফিল-আপের সময় মহিলাদের দু’টি ক্ষেত্রে ভুল হচ্ছে। যার মধ্যে একটি স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের পুরো নম্বর না দেওয়া, অন্যটি কাস্ট সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদনপত্রে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের নম্বর দিতে হচ্ছে। প্রতিটি স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে ১৭ ডিজিটের নম্বর রয়েছে। চারটি ডিজিট নিয়ে মোট চারটি ব্লক রয়েছে, শেষ ব্লকে একটি মাত্র ডিজিট রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ১৬ ডিজিটের নম্বর দিয়েই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের নম্বরের শেষ ডিজিটরা অনেকেই দিতে ভুল করছেন। সেকারণে আবেদনপত্র বাতিল হয়ে যাচ্ছে।

সাধারণত এই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ জাতির মহিলারা মাসে ৫০০ এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতির মহিলারা মাসে ১০০০ টাকা করে পাবেন। দ্বিতীয় ভুলটি সাধারণ জাতির মহিলাদের ক্ষেত্রে না হলেও, তপশিলি জাতি ও উপজাতির মহিলাদের আবেদনপত্রে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আবেদনপত্রে যে কাস্ট সার্টিফিকেটের এসসি, এসটি, এবং অন্যান্য যে কক্ষ বা ঘরে রাখা হয়েছে সেখানে আবেদনকারী টিক দিলেও কাস্ট সার্টিফিকেটের নম্বর অনেকেই লিখছেন না বা লিখতে ভুলে যাচ্ছেন। আবার অনেকেই কাস্ট সার্টিফিকেটের জন্যও একইসঙ্গে আবেদন করেছেন, তাঁদের শুধুমাত্র সেই অ্যাপ্লিকেশন নম্বরটি দিলেই হবে। অথচ, অনেকেই রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং অ্যাপ্লিকেশন নম্বর গুলিয়ে ফেলছেন। রেজিস্ট্রেশন নম্বরের জায়গায় অ্যাপ্লিকেশন নম্বর লিখে দিচ্ছেন। ফলে আবেদনপত্রটি বাতিল হয়ে যাচ্ছে।

আবার অনেকের অভিযোগ, আবেদনপত্রে কোনও ভুলত্রুটি না থাকা সত্ত্বেও অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার কোনও মেসেজ আসেনি ফোনে। সেক্ষেত্রেও দু’টি সমস্যা রয়েছে। প্রথমত, গোসাবা, খড়দা, দিনহাটা ও শান্তিপুরে আগামী ৩০ অক্টোবর উপনির্বাচন রয়েছে। ফলে নির্বাচনী বিধি মেনেই উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কোচবিহার ও নদিয়া জেলার কোনও মহিলাকেই এই মুহূর্তে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের টাকা দেওয়া হয়নি। দ্বিতীয়ত, অনেকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকলেও ফোনে সেই মেসেজ আসছে না। তার প্রধান কারণ, কেওয়াইসি আপডেট করা নেই। অর্থাৎ আধার কার্ড, মোবাইল নম্বর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক নেই। কেওয়াইসি আপডেট করলে টাকা ঢুকলেই মেসেজ চলে আসবে মোবাইল নম্বরে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

গাজায় ইজরায়েলি বিমান হামলায় নিহত ভারতীয় সেনার প্রাক্তন কর্নেল

কত কোটির মালিক মোদি? হাতে নগদ কত? প্রকাশ্যে এল তথ্য

মহাশূন্যে মৃত্যু হলে নভোচারীদের শরীরের কি হয়?

হোয়াইট হাউজে প্রথমবার বাজল ‘সারে জাঁহাসে আচ্ছা….’

লেশমাত্র টেনশন নেই, ভোটের দিন দেদার নিজস্বী তুলে সময় কাটালেন মহুয়া

অবাক কাণ্ড, মহিষের পিঠে চেপে বুথে হাজির ভোটার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর