এই মুহূর্তে




বিমান সেবিকার চাকরি ছেড়ে ইনফ্লুয়েন্সার, এখন প্রতি মাসে আলানার আয় ৩০ লক্ষ




নিজস্ব প্রতিনিধি: সবারই স্বপ্ন থাকে একটি বিলাসবহুল চাকরির। কিন্তু সেই চাকরি পাওয়ার পরেও ছেড়ে দেওয়ার মন কী ভাবে হয়, তাও আবার সামান্য ইনফ্লুয়েন্সার হওয়ার জন্যে? যদিও চাকরি ছেড়ে ইনফ্লুয়েন্সার হয়েও কোনও ক্ষতি হয়নি। বরং সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে দ্বিগুণ রোজগার করছেন যুবতী। হ্যাঁ, আজকে এই প্রতিবেদনের আলোচনার বিষয়বস্তু একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার হওয়ার কাহিনী। অস্ট্রেলিয়ার ২১ বছর বয়সী অ্যালানা পাউ, যিনি ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের চাকরি ছেড়ে গ্ল্যামারাস কেরিয়ারকে বেছে নিয়েছিলেন। যেটি তাঁর জীবনের একটি বড় সিদ্ধান্ত ছিল। তাঁর বিমান সেবিকার চাকরি ধীরে ধীরে অরুচি হয়ে উঠছিল।

কিন্তু মাত্র ২১ বছর বয়সেই একজন এয়ার হোস্টেস হিসাবে বিশ্ব ভ্রমণ করেছিলেন, কিন্তু দীর্ঘ ১৪ ঘন্টা শিফট এবং বাড়ি থেকে দূরে থাকার কারণে প্রায়শই ক্লান্ত এবং একাকী বোধ করতেন তিনি। এরপরেই চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তবে তাঁর এই সিদ্ধান্ত তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। আসলে, কাজের সময়েই, আলানা তাঁর সাহসী ছবি ইনস্টাগ্রাম এবং অনলি ফ্যানগুলিতে শেয়ার করতেন, যার কারণে তিনি ভক্তদের কাছ থেকে প্রচুর প্রশংসা পেয়েছিলেন। তখনই একজন বন্ধু তাঁকে রসিকতা করে পরামর্শ দিয়েছিল যে, সে তাঁর এই ছবি কাজে লাগাতে পারে। নিজের ফটোগুলি পেশাগতভাবে OnlyFans-এ পোস্ট করতে পারে। কিন্তু আলানার কোন ধারণা ছিল না যে একটি শখ হিসাবে ছবি শেয়ার করা তাঁকে তাঁর দীর্ঘ শিফটের চাকরি থেকে মুক্ত দিতে পারে, তাঁকে বিমান সেবিকা কাজের থেকে মুক্তি দিতে পারে। এরপর তিনি চাকরি ছেড়ে পুরোদমে সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে কাজ শুরু করেন। আর এতেই বাজিমাত হল তাঁর জীবনের। এখন প্রতি মাসের কোটি কোটি টাকা আয় করেন তিনি।

সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে আলানা বলেন- ‘লোকেরা প্রায়ই আমার সৌন্দর্যের প্রশংসা করত এবং আমাকে একজন প্রাপ্তবয়স্ক সামগ্রী নির্মাতা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার বলতো। তখন আমি তার কথাগুলোকে সিরিয়াসলি নিইনি, কিন্তু একদিন আমি শুধু ফ্যানস এবং ইনস্টাগ্রামে ছবি পোস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। ধীরে ধীরে এত টাকা আসতে শুরু করে যে চাকরি ছাড়ার ইচ্ছা দৃঢ় হয়। একজন এয়ার হোস্টেসের চাকরি ছাড়ার পর, আমি এখন প্রতি মাসের ৩০ লক্ষ টাকা উপার্জন করি। যা আমার বিভান সেবিকা হিসেবে বার্ষিক বেতনের চেয়ে অনেকাংশে বেশি ছিল।’ আর এত টাকা পাওয়ার পর তার জীবন পুরোপুরি বদলে গিয়েছে। এখন তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন এবং ২১ বছর বয়সেই তিধি নিজের জন্য একটি বাড়ি কিনেছেন। পছন্দের জিনিস কিনতে এবং চমৎকার ছুটি উপভোগ করতেও তিনি সক্ষম। এখন তিনি মনে করেন, এই সিদ্ধান্তে তিনি খুশি এবং আগের চেয়ে ভালো জীবনযাপন করছেন।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘রাখল হরি’, বাসের ধাক্কাতেও প্রাণে বাঁচলো যুবক!

পানীয়ে গুটখা মিশিয়ে উদ্ভট রেসিপি আবিষ্কার বিক্রেতার, ‘বিমল শিকাঞ্জি’ দেখে থ মেরে গেলেন নেটিজেনরা

পাল্টাচ্ছে বিয়ের রীতি, জুতো চুরির জন্যে বর পেলেন আড়াই কোটি টাকা, ভিডিও ঘিরে চর্চা

বিপদে ভারত,  মোস্ট ওয়ান্টেড গ্যাংস্টারকে জামিন দিল কানাডা

রাশিয়া- ইউক্রেন সংঘাতের মাঝেই মোদির আমন্ত্রণে ভারতে আসছেন পুতিন

মেয়েকে শ্বশুরবাড়ি পাঠানোর আগে এই কাজ গুলো অবশ্যই করছেন তো ?

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর