এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘ধর্ম মানে ভালবাসা, মায়ের শাড়ির আঁচল’, নাম না করে বিজেপিকে নিশানা মমতার

Courtesy - Google and Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: রামমন্দিরের উদ্বোধনকে(Inauguration of Ram Mandir) কার্যত রাজনীতির হাতিয়ার বানিয়ে ফেলেছে বিজেপি(BJP)। ২৪’র ভোটের(General Election 2024) আগে সেই রামমন্দিরকে ঘিরেই রাজনীতির ঘুঁটি সাজাচ্ছে পদ্মশিবির। সেই প্রেক্ষাপটেই নাম না করে উত্তর ২৪ পরগনা(North 24 Pargana) জেলার চাকলা(Chakla) থেকে বিজেপিকে নিশানা বানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। সেই নিশানার মধ্যেই নাম না করেই এদিন বিজেপির উদ্দেশ্যে আক্রমণাত্বক মমতা বলেন, ‘অনেকে ভোটের সময় ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করেন, আর সারা বছর অত্যাচার করেন। আমরা সেটা করি না। আমাদের কাছে ধর্ম মানে ভালবাসা। মায়ের শাড়ির আঁচলের মতো। মা যেভাবে শাড়ির আঁচল দিয়ে আগলে রাখেন, যত্ন নেন, আমরাও সেভাবে এই বাংলায় পরস্পর পরস্পরকে আঁকড়ে রেখেছি।’  

এরপরেও মমতা বিজেপির ধর্মময় রাজনীতিকে কটাক্ষ হেনে বলেন, ‘আমাদের রক্ত এক। ধর্মকে শ্রদ্ধা করব, আপন করব, মানবতা, বিশ্বাস, আস্থা, ভরসার নাম। ধর্ম নিয়ে ভোটের সময় রাজনীতি করব। আর সারা বছর ধর্মের নামে অত্যাচার করব। তা হবে না। ধর্মের নামে ভাগাভাগি করব। আর তারপরে নিষ্পেশন করব তা হবে না। লোকনাথ বাবা যুগপুরুষ। তিনি ভেদাভেদ মানতেন না। তিনি হিন্দু-মুসলমান মানতেন না। এটা মানবতার ধর্ম। আমাদের পবিত্র কর্তব্য সেটা রক্ষা করা। আমাদের বাংলা ধর্মীয় তীর্থস্থানের জায়গা। এই বাংলা একতার জায়গা। আমি সব অনুষ্ঠানে মিলে মিশে থাকি। রক্ত আমাদের জীবন বাঁচায়। রক্তে কোনও ধর্মের নামের উল্লেখ থাকে না। যখন আরও রক্ত লাগে তখন কী এটা দেখে দেওয়া হয় সেটা হিন্দুর রক্ত না মুসলিমের রক্ত না খ্রীষ্টানের রক্ত! ভোটের সময় বড় বড়  কথা বলে ভোট চাইতে আসে। সমাজে ভাগাভাগি করার জন্য এসব করা হচ্ছে।’

মতুয়াদের প্রসঙ্গে টেনে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মতুয়াবাড়ির সৌন্দর্য কে করে দিয়েছে? আমরা করেছি। শুধু নির্বাচনের সময় বড় বড় কথা… একটু মতুয়া ঠাকুরের বাড়িতে ঘুরে এসে বলবেন, ভোটটা আমাদের দাও। মনে রাখবেন, আপনারা সকলে এই দেশের নাগরিক। না হলে রেশন পাচ্ছেন কী করে? আপনারা স্বাস্থ্যসাথী পাচ্ছেন কী করে? আপনার প্যান কার্ড, আধার কার্ড হচ্ছে কী করে? এগুলো একটা ছলনা। নাগরিক না হলে সরকারি সুবিধা পাচ্ছেন কী করে? আমরা সকলকে পাট্টা দিচ্ছি, যাতে তাঁদের উদ্বাস্তু হয়ে থাকতে না হয়। প্রত্যেকটি উদ্বাস্তু কলোনিতে আমরা পাট্টা দিচ্ছে। তার নাম, চিরস্থায়ী ঠিকানা। কাউকে যাতে উদ্বাস্তু হয়ে না থাকতে হয়, সেখান থেকেই এই ভাবনা। মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য অনেক কাজ করেছি। বড়মার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। বাংলার মতো একতা কোথাও নেই, যে যার মতো ধর্ম পালন করে। বড়দিন থেকে ইদ, সব অনুষ্ঠানই আমরা পালন করি।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

লালাকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দিল বিশেষ সিবিআই আদালত

অধিকারীদের জেলায় মমতার হানাদারি ১৬ মে, হলদিয়া-এগরায় সভা, কাঁথিতে রোড-শো

আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে আত্মসমর্পণ লালার

পরবর্তী দু’দফার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী বাড়ছে, জানালেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক

১৯ মে নাগাদ আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রবেশ করছে বর্ষা: আবহাওয়া দফতর

অনুব্রত মণ্ডলকে জেলে ভরে ভোট আটকানো যাবে না, প্রমাণ করল জনতা: শতাব্দী রায়

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর