এই মুহূর্তে




প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লিতে ছয় স্তরের নিরাপত্তা, নামছে ১৫,০০০ পুলিশ কর্মী ও ৭০ কোম্পানি আধা সেনা




নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: আগামী রবিবার (২৬ জানুয়ারি) প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হচ্ছে রাজধানী দিল্লি। কর্তব্য পথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, তার জন্য এবার ছয় স্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অনুষ্ঠান স্থলে মেটাল ডিটেক্টর ছাড়াও থাকছে ফেসিয়াল রেকগনিশন সিস্টেম (এফআরএস)।  অর্থা‍ৎ মুখমণ্ডলের ছবি তুলে নেওয়া হবে। পাশাপাশি দিল্লি পুলিশের ১৫ হাজার কর্মী-আধিকারিকের পাশাপাশি রাস্তায় থাকবে আধা সেনার ৭০ কোম্পানি।

দেশের ৭৬ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে হাজির হতে চলেছেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রবো সুবিয়ান্ত। সম্প্রতি ভারত সরকারের ব্রহ্মস চুক্তি সাক্ষর করতে রাজি হয়েছে তারা। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে সে দেশের প্রেসিডেন্টের এই সফরের মধ্যে দিয়ে এক দফা চূড়ান্ত বৈঠকও সেরে ফেলা হবে বলেই খবর। ভারতের থেকে মোট ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ব্রহ্মস মিসাইল কিনতে চায় তারা।

প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্রতি বছরই নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মুছে ফেলা হয় দিল্লিকে। কিন্তু এবার বাড়তি নিরাপত্তার বন্দোবস্থ করা হয়েছে। তার পিছনে মূল কারণ পড়শি বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালবদল। শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ হওয়ার পরে বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় বসেছে ভারত বিদ্বেষী এবং পাকিস্তান প্রেমী হিসাবে পরিচিত মোল্লা মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার। ক্ষমতা দখলের পরেই ভারতে নাশকতার দায়ে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলোর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন জেলে বন্দি তিন হাজারের বেশি কুখ্যাত জঙ্গি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীকে মুক্তি দিয়েছে। শুধু তাই নয়, নব্বই দশকের শেষের দিকে উত্তর পূর্ব ভারতে আলফা-সহ বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনকে অস্ত্রের জোগানদাতা তথা কুখ্যাত জঙ্গি নেতা লু‍ৎফুজ্জামান বাবরকেও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের মদতে বাংলাদেশি জঙ্গিরা ২৬ জানুয়ারি হামলা চালাতে পারে বলে ইতিমধ্যেই সতর্ক করে দিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। সেই কারণেই রাজধানীতে এবার ছয় স্তরের নিরাপত্তার বন্দোবস্থ করা হয়েছে বলে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) দিল্লি পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন।

তিনি আরও জানান, প্রজাতন্ত্র দিবসে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য রাজধানীতে বাড়তি সিসি ক্যামেরা লাগানোর পাশাপাশি ড্রোনের মাধ্যমেও নজরদারি চালানো হবে। সাইবার বিশেষজ্ঞদের কাজে লাগানো হচ্ছে। ১০০-র বেশি ফেসিয়াল রেকগনিশন সিস্টেম বা এফআরএস ব্যবহার করা হচ্ছে।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

অনলাইন জুয়ায় ৮০ লক্ষ টাকা খুঁইয়ে দেনার দায়ে আত্মঘাতী দম্পতি

মহারাষ্ট্রে মহায়ুতিতে মহা ফাটল, বিজেপির সঙ্গে দুরত্ব বাড়ছে একনাথ শিন্ডের

কুম্ভে না গিয়েই স্নানের পূণ্যলাভ করতে চান? আপনার ছবি ডুব দেবে ত্রিবেণী সঙ্গমে

‘৬ মাসের মধ্যেই মহিলাদের জন্য আসছে ক্যান্সারের টিকা’ সুখবর শোনালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

আচমকাই বদলে গেল সময়, লক্ষ্মীবারে কখন শপথ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর?

‘এর মগজ নোংরায় ভর্তি’, রণবীর এলাহবাদিয়াকে ভৎর্সনা সুপ্রিম কোর্টের

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর