এই মুহূর্তে




ইজরায়েলে হামলার ঘটনায় ইয়াহিয়া সহ আরও ৫ হামাস নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন যুক্তরাষ্ট্রের

courtesy google




আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সদ্যই হামাস প্রধান পদে দায়িত্ব নিয়েছেন ইয়াহিয়া সিনওয়ার। হামাস প্রাক্তন প্রধান নেতা ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যুর পরে পরেই তাঁর জায়গায় বসেছেন ইয়াহিয়া। এবার ইয়াহিয়া সিনওয়ারের বিরুদ্ধে কয়েকটি ফৌজদারি অভিযোগ গঠনের কথা ঘোষণা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার(৩ সেপ্টেম্বর) ৭ অক্টোবরের দক্ষিণ ইজরায়েলে নজিরবিহীন হামলার ঘটনার পরিকল্পনা, সমর্থন ও তা সংঘটনের অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

তবে ইয়াহিয়া সিনওয়ার একা নয় এছাড়াও হামাসের অন্তত আরও পাঁচ নেতার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়েছে।গত বছরের ৭ অক্টোবর হামলায় ৪০ জনের বেশি মার্কিনসহ ১ হাজার ২০০ ব্যক্তি নিহত হয়েছিলেন বলে দাবি করেছিল ইজরায়েল।

এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ড এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘শত্রুরা ইরান সরকারের কাছ থেকে অস্ত্র, সমর্থন ও অর্থায়ন পেয়েছে। শুধু তাই নয় হিজবুল্লাহর সহযোগিতায় ইজরায়েলের ধ্বংস সাধন এবং বেসামরিক লোকজনকে হত্যা করার চেষ্টা চালানো হয়েছে। যাতে হামাসের লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা বিফলে না যায়। আর তাতে নেতৃত্ব দিয়েছেন এই ব্যক্তিরা।’

জানা গিয়েছে, হামাসের ওই ছয় শীর্ষ নেতার মধ্যে এখনও পর্যন্ত তিনজন নিহত হয়েছেন। যে তিন নেতা জীবিত আছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছে হামাসের নতুন প্রধান নেতা সিনওয়ার এবং অপর দুজন হলেন খালেদ মেশাল ও আলী বারাকা। যারা নিহত হয়েছেন তা হল, তাঁরা হলেন হামাসের প্রাক্তন প্রধান ইসমাইল হানিয়া, মোহাম্মদ দেইফ ও উপসামরিক কমান্ডার মারওয়ান ঈসা।

চলতি বছরের গত জুলাইয়ে ইরানের তেহরানে হামলায় নিহত হয়েছেন হানিয়া। দেইফকে জুলাইয়ে বিমান হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এর আগে মার্চে আরেক ইজরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছিলেন মারওয়ান।

অন্যদিকে টানা এক বছর হতে চলল। এখনও গাজায় হামলা বন্ধ করে নি ইজরায়েল। ইজরায়েলি হামলায় শিশু মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পঙ্গুত্বের সংখ্যা বেড়েছে ব্যাপকভাবে। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইজরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিদিন গড়ে ১০টি শিশু একটা অথবা দুটো পা হারিয়ে পঙ্গু হচ্ছে। ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইজরায়েলের যুদ্ধে কমপক্ষে ৪০ হাজার জন নিহত এবং ৮৫ হাজার জন আহত হয়েছে যাঁদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

জাতিসংঘের ত্রাণ বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, গাজা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। ইজরায়েলি বাহিনীর ভয়াবহ আগ্রাসনে ত্রাণবাহী কোনো ট্রাকও সেখানে প্রবেশ করতে পারছে না। ট্রাকে করে খাবার এবং বিশুদ্ধ জল নিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। এদিকে গাজায় শিশুরা অপুষ্টি এবং জলশূন্যতায় মারা যাচ্ছে। বেঁচে থাকার জন্য শেষ সম্বল জলটুকুও পাচ্ছে না তাঁরা। তীব্র খিদের জ্বালায় ছটফট করছে গাজার নিরীহ শিশুরা।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

পেজারের পর এবার ‘রহস্যময়’ ওয়াকিটকি বিস্ফোরণে কাঁপল লেবানন, মৃত ৩

লেবাননে রহস্যময় পেজার বিস্ফোরণে মৃত বেড়ে ১২, রয়েছে ২ শিশুও

‘তেল মশলা যুক্ত ভারতীয় খাবার জঘন্য’, অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউবারের পোস্ট ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে

কে হতে চলেছেন বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার জানেন?

দেশ জুড়ে দুর্ভিক্ষ, খাবারের অভাব পূরণে ২০০ হাতি মেরে ফেলছে জিম্বাবোয়ে

৫ হাজার পেজারে গোপনে বিস্ফোরক রেখেছিল মোসাদ, দাবি হিজবুল্লাহর

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর