এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মায়াপুরের মন্দির মুগ্ধ করল সজ্জন জিন্দালকে

নিজস্ব প্রতিনিধি: শিল্প বাণিজ্যের সঙ্গে ধর্মের কী কোনও যোগ আছে? অন্তত আপাতদৃষ্টিতে? একদমই না। কিন্তু বুধবার কলকাতা লাগোয়া নিউটাউনের বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টারে শুরু হওয়া দুই দিনের ষষ্ঠ বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে(Bengal Global Business Summit) শিল্পবাণিজ্যের সঙ্গে ধর্মের যোগসূত্র গড়ে দিলেন দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি সজ্জন জিন্দল(Sajjan Jindal)। মুক্তকন্ঠে এদিন তিনি প্রশংসা করলেন নদিয়া জেলার মায়াপুরের নবনির্মীত চন্দ্রোদয় মন্দিরের(Chandrodaya Mandir)। তাঁর এই প্রশংসা কার্যত রাজ্যের মুকুটে আরও এক সাফল্যের পালক গুঁজে দিল। কেননা এই মন্দির নির্মাণের জন্য রাজ্য সরকারই(State Government) ইস্কনের হাতে ৭০০ একর জমি তুলে দিয়েছিল, তাও বিনামূল্যে। স্বভাবতই সজ্জন জিন্দালের এই প্রশংসা মুখে হাসি ফুটিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বিশ্বের দরবারে রাজ্য সরকারের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়েছে।

কোভিডের ধাক্কা কাটিয়ে ৩ বছর পরে কলকাতার বুকে বুধবার থেকে আবারও বসেছে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন। সেখানেই এদিন যোগ দিয়েছেন দেশের প্রথম সারির সব শিল্পপতিরাই। তাঁদের মধ্যে ছিলেন জিন্দল শিল্পগোষ্ঠীর কর্ণধার সজ্জন জিন্দলও। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নিজের বক্তব্য রাখতে উঠে সজ্জন বলেন, ‘কলকাতায় ব্যবসার পরিবেশ অনুকূল। এই বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনই বাংলা তথা দেশের মাটিতে বিনিয়োগের পথ দেখাবে। এখানে আন্তর্জাতিক মানের পরিকাঠামো আছে। এখানকার শিল্প গঠনের পরিবেশও খুব ভালো। রাজ্য সরকারও শিল্পনির্মাণের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে।’ এরপরেই সজ্জনের মুকেহ শোনা যায় মায়াপুরের মন্দিরের প্রশংসার কথা। বলেন, ‘মায়াপুরে ৭০০ একর জমির উপর তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম মন্দিরটি দেখে বিস্মিত আমি। বিশ্বের সর্ববৃহৎ মন্দির তৈরি হয়েছে।’

মায়াপুরে ইস্কন(ISCON) যে সুবৃহৎ চন্দ্রোদয় মন্দিরের নির্মাণ করছে তার প্রাথমিক কাজ পুরো শেষ হয়ে গেলেও আনুষাঙ্গিক আরও কিছু কাজ এখনও বাকি আছে। তবুও তার মধ্যেই এই মন্দির দেশবিদেশের পর্যটক থেকে ইস্কনের ভক্তমণ্ডলীর নজর কেড়ে নিয়েছে। অনেকেরই অভিমত, বিশ্বের সবচেয়ে বড় মন্দিরের তকমা রয়েছে কম্বোডিয়ার আঙ্কোরভাট মন্দিরের। প্রচুর কারুকাজে সুসজ্জিত মন্দিরটি সত্যিই এক বিস্ময়। তবে মায়াপুরের মন্দির তাকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। কেননা এই মন্দিরের চূড়াটি সোনার পাতে মোড়া। গগনচুম্বী এই মন্দিরের ওপরের দিকের অংশ আবার আকাশি রঙের। আর এই সোনালী-আকাশী রঙের যুগলবন্দী মানুষের মন ভরিয়ে দিচ্ছে। কার্যত এই মন্দিরই হয়ে উঠতে চলেছে দেশের বৃহত্তম মন্দির। আর সেই মন্দির নির্মাণের জন্য রাজ্য সরকারের দেওয়া ৭০০ একর জমি এখন রাজ্যের ভাবমূর্তিও যে উজ্জ্বল করছে সেটা এদিন সজ্জন জিন্দলের মন্তব্যেই পরিষ্কার।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মুর্শিদাবাদে রাম নবমীতে অশান্তি নিয়ে হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা দিতে পারল না এনআইএ

মেয়ের বয়সি মহিলাকে চাকরি দেওয়ার নামে শ্লীলতাহানি করেছেন, বোসকে খোঁচা অভিষেকের

সন্দেশখালির জল অনেকদূর গড়াবে, অভিমত অভিষেকের

জনস্রোতে ভেসে অক্ষয় তৃতীয়ার শুভলগ্নে মনোনয়ন দাখিল অভিষেকের

মনোনয়ন দাখিল করলেন দমদমের তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়

রিক্সা চালকের সই জাল করে ব্যাঙ্ক থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ঋণ, পুলিশের হাতে গ্রেফতার অভিযুক্ত

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর