এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনে দরবার করতে কলকাতা থেকে রওনা দিলেন ১০ তৃণমূল

নিজস্ব প্রতিনিধি: সোমবার ইলেকশন কমিশনের সঙ্গে দেখা করতে কলকাতা থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিতে কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছন তৃণমূলের প্রতিনিধি দল। সোমবার কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে রাজ্যসভার সাংসদ দোলা সেন(Dola Sen) জানান,প্রাক্তন ও বর্তমান সাংসদ মিলে ১০ জন ইলেকশন কমিশনে দরবার করবেন। তিনি আরোও বলেন,গত সপ্তাহে দুই দিন আমাদের চারজনের প্রতিনিধি দল ইলেকশন কমিশনের কাছে গিয়েছিলাম এবং আমরা বারবার লিখিত এবং মৌখিকভাবে ইলেকশনের তিনজনের যে বেঞ্চ তাদের কাছে জানিয়েছিলাম অত্যন্ত অন্যায় ভাবে এই ভোট চলাকালীন মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট থাকা সত্ত্বেও অত্যন্ত অন্যায় ভাবে বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস এবং অন্যান্য জায়গা বিরোধীদের বিরুদ্ধে সিবিআই, ইডি ,আয়কর(Income Tax) এবং বিশেষভাবে এনআইএ (NIA)এই এজেন্সি গুলোকে বিজেপি সরকার তথা কেন্দ্র সরকার কাজে লাগাচ্ছে।

বিজেপির বিরুদ্ধে যেন কোন কেস নেই ।সেই কেসে কোন তাগাদা হচ্ছে না শুধু বিরোধীদের কেসে তাগাদা হচ্ছে। যার জন্য বিরোধী দুই মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে জেলে থাকতে হচ্ছে। আমাদের এখানেও একই অবস্থা।বিরোধীদের শুধু জেলেই পাঠাচ্ছে না, টার্গেট করে আমাদের নেতৃত্ব এবং কর্মী বন্ধুদের ওরা এনআইএ দিয়ে গ্রেফতার করে তুলে নিয়ে যাচ্ছে।২২ সালের কেস পূর্ব মেদিনীপুরের ঠিক ভোটের আগে মনে পড়ল যে গ্রেফতার করতে হবে ? এটা কখনোই এথিক্স তো বাদ দিন আইনও হতে পারে না বেআইনি। যেটা হচ্ছে সেটা অন্যায়।

এটা ইলেকশন কমিশনকে গত সপ্তাহে দুবার জানিয়েছিলাম। সমান মাঠে খেলা চাই। বিজেপির মাঠটা সমান করা আছে আর আমাদের মাঠটা উঁচু-নিচু, বিজেপি অনেক আগে থেকে স্টার্ট করছে। অনেক পেছন বিরোধীরা এটা হতে পারে না। ইলেকশন কমিশনের দায়িত্ব সমান মাঠে খেলানোর। সবাই যাতে সমান মাঠে খেলতে পারে সেটা তারা করছে না। শুধু তাই নয় রবিবার আমরা সাংবাদিক বৈঠকে অভিযোগ করেছি আমাদের কাছে প্রমান আছে সরাসরি বিজেপির পক্ষ থেকে প্রতিনিধি এনআইএ-র প্রশাসনিক পদে রয়েছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আমরা জানি না কি লেনদেন হয়েছে কি আছে সেখানে ফটো পিক সেটা আমরা জানি না কিন্তু কিছু তো আছে তারা অ্যাপয়েন্টমেন্ট করেছে কথা বলেছে এবং তারপরেই ২২ সালের কেসে দুই জনকে গ্রেফতার করেছে।কিছুর মধ্যে কিছু না ভোট চলছে এটা হচ্ছে ভোটে শান্তভাবে তৃণমূল কংগ্রেস এবং অন্যান্য রাজ্যে বিরোধীরা ভোটে অংশগ্রহণ করতে না পারে যাতে তাদের ভোটের কাজ ডিসটার্ব হয় শান্ত পরিস্থিতি অশান্ত করা । যদিও আমরা মনে করি এইসব করে কিছুই করতে পারবে না। যত করছে তত বিজেপির ক্ষতি হচ্ছে বলে আমরা মনে করি। পৃথিবীর ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে কুৎসা, অপপ্রচার, মিথ্যা ,অন্যায় এবং এইরকম ষড়যন্ত্রকারী তানাশাহী হিটলারশাহী তুঘলকশাহী কখনোই শেষ কথা বলে না। এইভাবে এনআইএ দিয়ে আমাদের কর্মীদের তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এটা শেষ কথা বলবে না। এই অন্যায় শেষ কথা বলবে না শেষ কথা বলবে সত্য, ন্যায় এবং মানুষ।

২১ সালে দেখেছিলেন মানুষ এবং মানুষের নেত্রী শেষ কথা বলেছিলেন। বাংলা এবং দেশে মানুষই শেষ কথা বলবেন। সেটা দেশের মানুষই প্রমাণ করবেন। সেটা বিজেপিও প্রমাণ পাবে। তাসত্ত্বেও ইলেকশন কমিশন নিরপেক্ষ জায়গা, তাই আবারও আমরা দশজনের প্রতিনিধি দল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে দিল্লি যাচ্ছি ।ইলেকশন কমিশনের(Election Comission) অ্যাপয়েন্টমেন্ট চেয়েছি। সম্ভবত বিকেলে আমাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এনশিওর হবে। তখন আমরা গিয়ে আবারো এই কথাই রাখবো। সমান মাঠে খেলা চাই। এ জিনিস ঠিক হচ্ছে না। ২২ সালের কেস এখন ভোটের আগে ইচ্ছাকৃত ডিস্টার্ব করা, ভয় দেখানো ,তুলে নিয়ে যাওয়া এটা উচিত কাজ নয়। নির্বাচনী আচরণ বিধি উঠে যাক ৪ জুনের পরে সব গ্রেফতার করুক। এখন এটা বন্ধ রাখাই উচিত।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ফের বঙ্গে তীব্র তাপপ্রবাহের ‘চরম সতর্কতা’ জারি করল আবহাওয়া দফতর

গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ক্যাব-ট্যাক্সির ভাড়া, সমস্যায় যাত্রীরা

মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে মামলা প্রত্যাহার, ট্যুইট করে দাবি কুণালের

বাংলার মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

সন্দেশখালিকাণ্ডে CBI তদন্তের বিরোধিতা করে রাজ্যের মামলার সুপ্রিম শুনানি মুলতুবি

নাখোদা মসজিদের সামনে প্লাস্টিকের গুদামে আগুন

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর