নিজস্ব প্রতিনিধি: জোর করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এই খবর পেয়ে পুলিশ গিয়েছিল ঘটনাস্থলে। চাঁদা আদায়ে জোর করতে বাধা দেয় পুলিশ। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, জুলুমবাজি চলবে না। পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ির ঘটনা। এরপর উন্মত্ত আদায়কারী ও তাদের পরিবারের হাতে আক্রান্ত হয় পুলিশ (POLICE) ।
বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশের কাছে খবর আসে জোর করে রাস্তায় চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। বাধা দেয় জুলুমবাজিতে। শুধু তাই নয়, কয়েকজনকে আটক করা হয় বলেও সূত্রের খবর। এরপরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। চাঁদা আদায়কারী ও পুলিশের মধ্যে বাধে বচসা। তা থেকে শুরু হয় ধ্বস্তাধ্বস্তি। তারপরেই চলে বাঁশ ও লাঠি নিয়ে আক্রমণ। আক্রান্ত হয় পুলিশ।
পুলিশের সঙ্গে উন্মত্ত জনতার বাধে খণ্ডযুদ্ধ। আহত (INJURED) হন বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন এক এসআই ও এক মহিলা কনস্টেবল। সূত্রের খবর, তাঁরা চিকিৎসাধীন। পুলিশ আক্রান্ত হয়, জুলুমকারী ও তাদের ঘনিষ্ঠজন এবং পরিবারের হাতে। উল্লখ্য, অভিযোগ ওই এলাকায় চাঁদার জন্য স্থানীয় এবং পথচারীদের হেনস্থা করা হয়। দর ঠিক করে দেওয়া হয়। তা না দিলে চলে জোর জুলুম। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রাস্তার ওপর বিভিন্ন গাড়ি ধরে ূজুলুম চলে বলে অভিযোগ। খবর যায় স্থানীয় থুনায়। এরপরেই পুলিশ এসে বাধা দেয় চাঁদা আদায়কারীদের।
অভিযোগ, পুলিশ বাধা দিতে গেলেই তা থেকে বাধে বচসা। আর সেই বচসা থেকে শুরু হয় হাতাহাতি। সেই হাতাহাতি রূপ নেয় ধ্বস্তাধ্বস্তির। আর তাই রূপ নেয় খণ্ডযুদ্ধের (CLASH)।