নিজস্ব প্রতিনিধি, পশ্চিম মেদিনীপুর: জিরে থেকে হিরে, নুন থেকে লোহা। আপনি যাই কিনতে যান না কেন একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী আছে আপনাকে ঠকিয়ে দেবে। ক্রেতাদের সুরক্ষা দেওয়ার জন্য পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বিভিন্ন স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে কনজিউমার ক্লাব(Consumer Club) তৈরি হয়েছে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের অধীনে ৩৮ টি কনজ্যুমার ক্লাব আছে।
সোমবার পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা পরিষদের পরিকল্পনা ভবনে ৩৮ টি স্কুলকে ১০ হাজার টাকার করে আর্থিক সাহায্য করা হল। অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতো, জেলা পরিষদের সভাধিপতি প্রতিভা মাইতি, ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের সহ অধিকর্তা শ্রীলিপি সেনগুপ্ত সহ বিশিষ্ট জনেরা।
জানা যায়, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের স্কুলগুলিতে এই ধরনের কনজ্যুমার ক্লাব তৈরি করার উদ্দেশ্য হল ছাত্র-ছাত্রীদের যেমন সচেতন করা এবং সেই এলাকার অভিভাবক সহ মানুষজনকে কেনাকাটা সম্বন্ধে সচেতন করা। যাতে কেউ কোন কিছু কিনতে গিয়ে ঠকে না যান। আর যদি সে প্রতারিত হন তাহলে যেন সঠিক মূল্য ফেরত পান।
এদিকে,রবিবার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হওয়ার পরেই সোমবার মেদিনীপুরে প্রথম সাংবাদিক বৈঠক করেন জুন মালিয়া। এদিন তিনি বলেন, আমি যুদ্ধে নেমেছি। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়ব না। মেদিনীপুরের মানুষ তৃণমূলকেই ভোট দেবে বলে আমি আশাবাদী। তবে মেদিনীপুরে তৃণমূল প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেও এখনও তালিকা প্রকাশ করেনি বিজেপি। তবে মেদিনীপুরে যদি বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ হন, তাহলে তা অত্যন্ত সম্মানের হবে বলেই মনে করছেন জুন মালিয়া(June Malia)। তিনি বলেন, আমি যদি দিলীপ ঘোষের বিপরীতে থাকি, তাহলে সেটা সম্মানের। কারণ দিলীপ ঘোষ(Dilip Ghosh) একজন সিনিয়ার রাজনীতিবিদ। তাঁর বিরুদ্ধে লড়তে ভালোই লাগবে।