এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

এগরা কাণ্ডের জেরে পুলিশের ধরপাকড়ে ক্ষুব্ধ আতশবাজি ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিনিধি: পূর্ব মেদিনীপুর(Purba Midnapur) জেলার এগরা(Egra) থানার খাদিকুল গ্রামে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের(Balst) ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১। এই ঘটনার জেরেই রাজ্য সরকার কড়া নির্দেশ দিয়েছে পুলিশকে(Police) যে রাজ্যে যত বেআইনি বাজি কারখানা রয়েছে সেগুলিতে হানা দিয়ে বন্ধ করার পাশাপাশি যারা সেগুলি চালাচ্ছে তাঁদেরও গ্রেফতার করার। সেই মতো পুলিশ অভিযানে নামতেই ক্ষোভ ছড়িয়েছে রাজ্যের আতশবাজি ব্যবসায়ীদের(Fire Cracker Traders) মধ্যে। পুলিশ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা আতশবাজি কারখানাগুলিতে ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করায় এ বার বড়সড় আন্দোলনের পথে নামতে চলেছেন আতশবাজি ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুন মুখ্যমন্ত্রীর Diploma Doctor’র পথে নেই আইনি বাধা

এগরায় বিস্ফোরণের ঘটনার পর নবান্নের তরফে ৬ দফা নির্দেশ দেওয়া হয় রাজ্যের প্রত্যেকটি জেলার পুলিশ সুপার এবং কমিশনারদের। সেই নির্দেশে বলা হয়, রাজ্যের সমস্ত বেআইনি বাজি কারখানার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হবে। নিয়ম-বহির্ভূত ভাবে চলা বাজি কারখানাগুলিতে তল্লাশি চালিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। নিয়ম মেনে বেআইনি বাজি বাজেয়াপ্ত করতে হবে। বাজেয়াপ্ত করা বাজি কী ভাবে নষ্ট করতে হবে তা-ও জানিয়েছে নবান্ন। তাতে বলা হয়েছে, বাজেয়াপ্ত বাজি আদালতের নির্দেশ মেনে নষ্ট করতে হবে। বিপুল পরিমাণ বাজি উদ্ধার হলে প্রয়োজনে অল্প অল্প করে তা নষ্ট করতে হবে। সেই সঙ্গে নজর দিতে হবে কর্মসংস্থানের বিষয়টিতেও। বাজি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করা মানুষদের প্রয়োজন মনে করলে অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে তারা বেআইনি বাজি কারখানায় কাজ না করেও সুস্থ ভাবে জীবনধারণ করতে পারেন।

আরও পড়ুন ১২ বছর পূর্ণ প্রথম শপথের, ট্যুইটে বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

কিন্তু আতশবাজি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, কোনও কারণ ছাড়াই তাঁদের হয়রানি করা হচ্ছে। নিয়ম মেনে যে সমস্ত ছোট আতশবাজি ব্যবসায়ীরা সারা বছর কারখানা চালান, তাঁদের শ্রমিকদের যেমন ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তেমনি কারখানায় থাকা কাঁচামালও বাজেয়াপ্ত করছে পুলিশ। ফলে তাদের আর্থিক ভাবে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এই ভাবে পুলিশি ধরপাকড় চলতে থাকলে তাঁরা আগামী দিনে কলকাতার রাজপথে বড়সড় আন্দোলনে নামার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন। আতশবাজি ব্যবসায়ীদের আরও দাবি, কোনও কারখানা থেকে বিস্ফোরক জাতীয় কোনও কাঁচামাল উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। আতশবাজি বানানোর সামগ্রী সোরা, গন্ধক এবং কাঠকয়লা রয়েছে কারখানায়। সেগুলি দিয়ে বিস্ফোরক বাজি তৈরি করা যায় না। কিন্তু পুলিশ বিভিন্ন আতশবাজি কারখানায় হানা দিয়ে কারখানাগুলি বন্ধ করে দিচ্ছে, যাবতীয় কাঁচামাল নিয়ে চলে যাচ্ছে, এবং বাজি কারখানার মালিক ও শ্রমিকদের অযথা হয়রানি করছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কোন্নগরে বৃদ্ধার মৃতদেহ আগলে বসে স্ত্রী-মেয়ে, এলাকায় ছড়াল দুর্গন্ধ

তিন দিন ধরে আত্মজার মৃতদেহ আগলে, অবশেষে বুধবার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন গর্ভধারিনী

তৃণমূল-কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষ, চলল গুলি ! ভোটের আগেই উত্তপ্ত খড়গ্রাম   

রায়গঞ্জে ভোঁতা হল ভিক্টর অস্ত্র, সংখ্যালঘুরা জোড়াফুলেই

‘চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’, অধীরকে তোপ অভিষেকের

‘ইন্ডিয়া’র বড় গদ্দার উনি, সকালে বিজেপির পা ধরেন, বিকেলে সিপিএমের পা ধরেন’, আক্রমণ মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর