এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘এত শান্তিপূর্ণ মনোনয়ন এর আগে কখনও হয়নি’, দাবি মমতার

নিজস্ব প্রতিনিধি: পঞ্চায়েত নির্বাচনের(Panchayat Election) আবহেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা(South 24 Pargana) জেলার কাকদ্বীপে শেষ হল তৃণমূলের(TMC) সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Abhishek Banerjee) নবজোয়ার কর্মসূচী। আর সেই কর্মসূচীর শেষ জনসভাই ছিল হাইভোল্টেজের। কেননা সেখানে হাজির ছিলেন অভিষেকের পাশাপাশি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, বাংলার অগ্নিকন্যা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। সেই মঞ্চ থেকেই মমতা দাবি করলেন, এর আগে বাংলার আর কোনও পঞ্চায়েত নির্বাচনে এত শান্তিপূর্ণভাবে মনোনয়ন দাখিল করার ঘটনা ঘটেনি। শুধু মুখের বুলিই নয়, নিজের বক্তব্যের সমর্থনের মমতা এদিন পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন লাখোজনতার সামনে।  

আরও পড়ুন অভিষেককাণ্ডে মতুয়াগড়ে ক্ষোভ বাড়ছে শান্তনুর ওপরে

মমতা এদিন বলেন, ‘কাল মনোনয়নের শেষদিন ছিল। ২ লক্ষ ৩১ হাজার মনোনয়ন জমা হয়েছে। তৃণমূল ৮২ হাজার আর বিরোধী দলগুলি মিলে দেড় লক্ষ মনোনয়ন দিয়েছে। কোনওদিন শুনেছেন বাংলায় কেন কোনও রাজ্যে যেখানে রাজনৈতিক পঞ্চায়েত রয়েছে সেখানে এত মনোনয়ন হয়েছে? তারপরেও বলছ? রাজ্যে ৬১ হাজার বুথ। আর ২টো বুথে গণ্ডগোল নিয়ে চিৎকার করছ? বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর ছুঁতো খুঁজছে দিল্লি। পঞ্চায়েত ভোটে এত শান্তিপূর্ণ মনোনয়ন এর আগে পশ্চিমবাংলা দেখেনি। জেলা পরিষদের ১০০ শতাংশ আসনে মনোনয়ন হয়েছে। বিজেপি, সিপিএম বলতে পারবে না, তাদের প্রার্থীকে মনোনয়ন দিতে দেওয়া হয়নি। সিপিএমের জমানায় ২০০৩ সালে ভোট হয়েছিল। কত লোক খুন হয়েছিল? ৩৬ জন খুন হয়েছিল। বিধানসভা ভোটে গুলি চালিয়ে শীতলকুচিতে বিরোধীদের খুন করা হয়েছে। গতকালও আমি মেসেজ পেয়েছি উত্তরবঙ্গে আমাদের ছেলেকে বিএসএফ গুলি করে মেরে দিয়েছে। বিএসএফ গুলি চালালে কটা কেন্দ্রীয় বাহিনী আসে?’

আরও পড়ুন ‘কীসের ভিত্তিতে এত কথা বলছেন রাজ্যপাল?’ প্রশ্ন তৃণমূলের

এর পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভাঙড়ের ঘটনা কিছু গুন্ডা করেছে। তৃণমূল করেনি। আমাদের দু’জন কর্মী মারা গিয়েছে।” সেখানকার একটি দল মানুষকে প্ররোচিত করেছে। ২০০৩ সালে ৭০ জন মারা গিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে মারা গিয়েছিলেন ৩৬ জন। ২০১৩ সালের ভোটে কী করেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী? ২০১৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলেও ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। সেন্ট্রাল ফোর্স তো মণিপুরেও নিয়ে গেল। কী হল? সেন্ট্রাল মিনিস্টারের বাড়িই জ্বালিয়ে দিয়েছে। ১৫০ জন মারা গিয়েছে। কিছু করতে পারেন। মণিপুরে শান্তি ফেরাতে পারছো না কেন? যত দোষ নন্দী ঘোষ। বাংলার মানুষেরা শান্তিতে আছেন। সিপিএমের আমলে কোন শান্তি ছিল? শ্মশানের শান্তি!’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দুর্গাপুর এনআইটি ‘র দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রের আত্মহত্যা, গাফিলতির দায় মেনে পদত্যাগ ডিরেক্টরের

সীমান্তবর্তী শহর বসিরহাটে নির্বাচনের আগে জোর তল্লাশি পুলিশের

সন্দেশখালিতে সিবিআই রাতের অন্ধকারে বিদেশি পিস্তল লুকিয়ে রেখে এসেছে: অখিল গিরি

বিরোধীরা বদ্ধ পাগল হয়ে গেছে দাবি প্রসূনের, তাপ প্রবাহে সুস্থ থাকার টোটকা রথীনের

তীব্র দাবদাহ থেকে পশু পাখিদের বাঁচাতে শান্তিপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বিশেষ উদ্যোগ

তাপপ্রবাহে স্বস্তি পেতে ভাগীরথীতে বন্ধুদের সঙ্গে জলে নেমে তলিয়ে গেল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর