এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘মণিপুরে ২০০’র ওপরে চার্চ জ্বালিয়ে দিয়েছে’, খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বীদের পাশে মমতা

Courtesy - Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: রবিবার রাত থেকেই উত্তরবঙ্গে(North Bengal) রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। আছেন তিনি জলপাইগুড়ি জেলার(Jalpaiguri District) চালসায়(Chalsa)। সেখানেই এদিন অর্থাৎ মঙ্গলবার বিকালে গৌরীগাঁওয়ের মার্সি ফেলোশিপ চার্চে যান মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ডুয়ার্সের খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের(Christian Community) সঙ্গে তিনি একটি বৈঠকও করেন। সেই বৈঠকের আগে মুখ্যমন্ত্রীকে তাঁর চেনা মেজাজেই দেখা যায়। আদিবাসী নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে নাচের তালে পা মেলাতে দেখা যায় তাঁকে। এমনকি, মাদলও বাজান মুখ্যমন্ত্রী। পরে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে বৈঠকে নিজ বক্তব্য রাখার সময় মুখ্যমন্ত্রী বেশ কিছু বিষয় নিয়ে সরব হন। যার মধ্যে ছিল আবাসের টাকা আটকে রাখা, ১০০ দিনের কাজের টাকা আটকে রাখা, এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা এবং মণিপুরের ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ঘটনা।

এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন শুনলাম যে ঝড় হয়েছে তখন দেখার পর আমি ভেবেছিলাম মিশনারি অফ চ্যারিটিতে যাব। আমি ওখানকার প্রার্থনাতে অংশ নিই ২৪ এ ডিসেম্বর রাতে। কিন্তু নির্বাচনী বিধি চলছে। আমি পুরো মাথায় নিয়ে নিলাম। আপনাদের জন্য যেটা করতে পারি করব। এখানে অনেক ঘর ভেঙে পড়েছে। এদের নাম ছিল তালিকায়। বলতে বলতে গলা শুকিয়ে গিয়েছে। কেন্দ্র আবাসের টাকা দিচ্ছে না। আমরা আবাসের তালিকা পাঠালেও টাকা দেয়নি কেন্দ্র। কেন্দ্র না দিলে আমরাই আবাসের ব্যবস্থা করে দেব। যখন আদর্শ আচরণবিধি থাকবে না, তখন সব করে দেওয়া হবে। কেন্দ্র সরকার ১০০ দিনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে পাহাড়ে ১০ লক্ষ মানুষ বেকার। রাজ্য সরকার নিজের উদ্যোগে ৫০ দিনের কাজের প্রকল্প চালু করেছে। কেন্দ্র রাস্তার টাকাও দিচ্ছে না। আমি আলিপুরদুয়ার থেকে যখন আসছিলাম তখন মহাকাল মন্দিরে পুজো দিয়েছিলাম। মেটালির রাস্তা দেখে আমি খুব দুঃখ পেয়েছি। পাহাড়ের উন্নয়নে সদা তৎপর রাজ্য সরকার।’

এরপরেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মণিপুরে যখন ২০০’র ওপর চার্চ জ্বালিয়ে দেওয়া হয় তখন খুব খারাপ লাগে। এই হিংস্রতার প্রয়োজন কী? ধর্ম যার যার উৎসব সবার। আমাদের সবার উচিত মিলেমিশে এক হয়ে থাকার। কিন্তু দুর্ভাগ্য সেই নীতিতে দেশের সরকার যারা চালাচ্ছে তাঁরাই বিশ্বাস রাখে না। আমি এখানে পানীয় জলের সমস্যা যে রয়েছে সেটা নিজে রাস্তায় আস্তে আস্তে দেখেছি। আমি কিন্তু গাড়িতে ঘুমোই না। গাড়িতে করে আসার সময়ে দুইপাশে দেখতে দেখতে আসি। সেই কারণেই জলের সমস্যাটা চোখে পড়েছে। ওটা আমরা ভোটের পরে মিটিয়ে দেব।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কমিশনের রোষানলে হবিবপুর থানার IC, করা হল বদলি

সাঁইবাড়ির শহরে আজ হাঁটবেন মমতা, জনস্রোতের অপেক্ষায় জি টি রোড

তারাশঙ্করের হাঁসুলি বাঁকের মাটিতেই আজ সভা মমতার

শান্তিপুরে অবসরপ্রাপ্ত বৃদ্ধের রহস্য মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য

শুভেন্দু অধিকারী ও অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে এফআইআর দায়ের তমলুক থানায়

ঝাড়গ্রাম লোকসভা আসনে সিপিএমের উত্থানে সংকটে বিজেপি

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর