এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

৬১জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি যেতে বসেছে বাংলায়

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের স্কুলগুলিতে এসএসসি’র মাধ্যমে শিক্ষক-শিক্ষিকা পদে নিয়োগকে ঘিরে বিস্তর মামলা মোকদ্দমা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে(Calcutta High Court)। তার মধ্যে বেশ কিছু মামলায় ইতিমধ্যেই আদালত সিবিআই তদন্তের নির্দেশও দিয়েছে। কেননা ওই সব মামলায় নিয়োগের ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতার অভিযগ উঠেছে এবং আদালতের মনে হয়েছে সেই সব অভিযোগের ভিত্তি রয়েছে। এমনকি আদালতের নির্দেশে ইতিমধ্যেই রাজ্যের এক মন্ত্রীকন্যা সহ প্রায় ৩০০জনের চাকরিও গিয়েছে। এবার এই তালিকায় যোগ হতে পারে আরও ৬১জন শিক্ষক বা শিক্ষিকার নাম। তবে এদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনও অস্বচ্ছতার অভিযোগ ওঠেনিও। এমনকি তা নিয়ে কোনও মামলাও দায়ের হয়নি। তারপরেও এদের চাকরি যেতে বসেছে প্রাইভেট টিউশনি(Private Tuitions) করার অভিযোগে। কেননা এই অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ৬১ জন প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকার(Primary Teachers) বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর(School Education Department)। অভিযোগ প্রমাণিত হলে যাবে চাকরি(Service)।

জানা গিয়েছে, যে ৬১ জন প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকার বিরুদ্ধে প্রাইভেট টিউশনি করার অভিযোগ উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে সেই সব জেলার ডিআইদের তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে। কেননা, সরকারি স্কুল ও সরকারের আর্থিক অনুদানে চলা স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষাকাদের প্রাইভেট টিউশনি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এব্যাপারে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের স্পষ্ট নির্দেশিকা দেওয়া রয়েছে। কিন্তু স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে সুর্নিদিষ্ট ভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে যে সরকারি নিষোধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও বেশ কিছু স্কুলের শিক্ষক এখনও প্রাইভেট টিউশনি চালিয়ে যাচ্ছেন। সেই অভিযোগ জানিয়ে সম্প্রতি রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরে স্মারকলিপি দিয়েছে গৃহশিক্ষকদের একটি সংগঠন। স্মারকলিপির সঙ্গেই গৃহশিক্ষকতা করছেন, এমন সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের নামের তালিকা ও স্কুলের নাম লিখিত আকারে জমা দিয়েছেন ওই সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর মধ্যে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সব স্তরই রয়েছে।

সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষকদের তালিকায় মোট ৬১ জনের নাম রয়েছে, যাঁরা প্রাইভেট টিউশনি করেন। ওই শিক্ষকরা উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া, বীরভূম, পুরুলিয়া ও কোচবিহার জেলার বিভিন্ন স্কুলে পড়ান। স্কুল শিক্ষা ডিরেক্টরেটের প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ ওই সব জেলার প্রাথমিক শিক্ষার ইন্সপেক্টরদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। ওই চিঠিতে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হল, তা নথি সহকারে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরকে জানাতে বলা হয়েছে। যে সব মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে স্কুল শিক্ষা দফতর একই ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

দুর্গাপুর এনআইটি ‘র দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রের আত্মহত্যা, গাফিলতির দায় মেনে পদত্যাগ ডিরেক্টরের

সীমান্তবর্তী শহর বসিরহাটে নির্বাচনের আগে জোর তল্লাশি পুলিশের

সন্দেশখালিতে সিবিআই রাতের অন্ধকারে বিদেশি পিস্তল লুকিয়ে রেখে এসেছে: অখিল গিরি

বিরোধীরা বদ্ধ পাগল হয়ে গেছে দাবি প্রসূনের, তাপ প্রবাহে সুস্থ থাকার টোটকা রথীনের

তীব্র দাবদাহ থেকে পশু পাখিদের বাঁচাতে শান্তিপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বিশেষ উদ্যোগ

তাপপ্রবাহে স্বস্তি পেতে ভাগীরথীতে বন্ধুদের সঙ্গে জলে নেমে তলিয়ে গেল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর