নিজস্ব প্রতিনিধিঃ লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুর পর তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ভোপালে বৃক্ষ রোপণ করেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান। এছাড়াও তিনি ঘোষণা করেন লতা মঙ্গেশকরের জন্মস্থান ইন্দোরে প্রতিষ্ঠা করা হবে তাঁর নামে একটি সঙ্গীত অ্যাকাডেমি। তৈরি করা হবে একটি সংগ্রহশালা, সেখানে থাকবে তাঁর একটি মূর্তিও। তাঁর জন্মবার্ষিকীতে প্রতি বছর সেই অ্যাকাডেমিতে দেওয়া হবে লতা মঙ্গেশকর পুরস্কার।
ইতিমধ্যেই মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের একটি মিউজিয়ামে কিন্নরকন্ঠীর গানের ৭ হাজার ৬০০টি দুর্লভ গ্রামোফোন রেকর্ড সংরক্ষিত রয়েছে। ২০০৮ সালে এই মিউজিয়াম তৈরি হয়েছিল তাঁকে সম্মান জানাতে। লতা মঙ্গেশকরকে শ্রদ্ধা জানাতে ২০০৮ সালে পিগদম্বর এলাকায় ১৬০০ বর্গফুট জমিতে তৈরি হয়েছিল এই মিউজিয়াম যা তৈরি করেছিলেন সুমন চৌরাসিয়া।
সংবাদমাধ্যমকে সুমন চৌরাসিয়া জানিয়েছেন, ১৯৬৫ সাল থেকে তিনি লতার গানের গ্রামোফোন রেকর্ড সংগ্রহ করতে শুরু করেছেন। সেই সংগ্রহের সংখ্যা এখন ৭ হাজার ৬০০। তিনি আরও জানিয়েছেন, সরস্বতী পুজোর একদিন পরেই লতা দিদির প্রয়াণ হল। ২০১৯ সালে তাঁর সঙ্গে আমারদেখা হয়েছিল। করোনার কারণে আর তাঁর সঙ্গে দেখা হয়নি। রবিবার কিন্নরকন্ঠীর মৃত্যুর পর শোকপ্রকাশ করেছেন তিনি।