এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাড়ি না পেয়ে মামলা হাইকোর্টে, অভিযুক্ত BDO ও পঞ্চায়েত প্রধান

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: যারা রাজ্যের গীতাঞ্জলি প্রকল্পে আগেই বাড়ি পেয়ে গিয়েছেন, তাঁদের নাম রয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার(PMGAY) তালিকায়। অথচ তিনি নিজে উপভোক্তা হওয়া সত্ত্বেও পাননি প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনার বাড়ি। এমনই অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন পূর্ব মেদিনীপুর(Purba Midnapur) জেলার কাঁথি মহকুমার(Contai Subdivision) খেজুরি-১ ব্লকের হেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা অশ্বিনীকুমার মাইতি। হাইকোর্টে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন, দুর্নীতির জন্যই তিনি বাড়ি পাননি। আর সেই দুর্নীতির বিষয়ে সম্যক ওয়াকিবহাল ছিলেন এলাকার BDO ও পঞ্চায়েত প্রধান। তাই এই ঘটনার CBI তদন্ত হোক। আদালতের নজরদারিতেই হোক সেই তদন্ত। তিনি এই মামলাটি আবার জনস্বার্থ মামলা হিসাবেই দায়ের করেছেন। কেননা অশ্বিনীর দাবি, বাংলার অনেক পরিবারই তাঁর মতো এইরকম ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন। 

জানা গিয়েছে, অশ্বিনী প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনায় বাড়ির জন্য আবেদন করেছিলেন। কিন্তু উপভোক্তাদের চূড়ান্ত তালিকায় তাঁর নাম ছিল না। এর পরেই তিনি খেজুরি-১ ব্লকের BDO’র কাছে তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার উপভোক্তাদের নাম জানতে চান। ২০২১ সালে সেই আবেদন করেন তিনি। গত বছর ৩ জানুয়ারি BDO অফিস থেকে সেই তালিকা পাঠানো হয়। তালিকাটি ২০২১-’২২ অর্থবর্ষের। অশ্বিনীর বক্তব্য, সেই তালিকা থেকে তিনি জানতে পেরেছেন, যারা উপযুক্ত উপভোক্তা নন, তাঁরাও ওই প্রকল্পে বাড়ি পেয়েছেন। কিন্তু তিনি পাননি। তাঁর দাবি, রাজ্যের গীতাঞ্জলি প্রকল্পের উপভোক্তাদের নামও ওই তালিকায় রয়েছে। যা নিয়মবিরুদ্ধ। মৃত ব্যক্তিও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার উপভোক্তা এবং তিনি প্রকল্পের বরাদ্দ অর্থও পেয়েছেন বলে পিটিশনে দাবি করেছেন অশ্বিনী।

তাঁর আরও অভিযোগ, এই ‘বেনিয়মের’ ব্যাপারে সব জানতেন BDO এবং হেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নমিতা নায়েক। এই পরিস্থিতিতে আদালতের নজরদারিতে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন অশ্বিনী। পাশাপাশি তাঁর দাবি, জেলাশাসককে নির্দেশ দেওয়া হোক, তিনি যাতে এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ করেন। আগামী ২০ নভেম্বর অর্থাৎ সোমবার মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে। উল্লেখ্য, বিজেপির তরফে বার বার অভিযোগ তোলা হয় যে বাংলায় কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাড়ি নির্মাণের কাজে ভুরি ভুরি দুর্নীতি হয়েছে। যদিও দিক্কিতে থেকে সেই সব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে যে সব গুচ্ছের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল পাঠানো হয়েছিল, তাঁরা কেউ কোথাও কোনও দুর্নীতি খুঁজে পাননি। কিন্তু তারপর থেকেই কেন্দ্র সরকার এই প্রকল্পে বাংলায় টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার সুপ্রিম শুনানি সোমবার

সিটি সেন্টারে ভোটদানে উৎসাহ প্রদান প্রশাসনের, তৈরি সেলফি জোন

রবিবার কলকাতা তেঁতে পুড়ে যাবে, উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় ঝড় -বৃষ্টির পূর্বাভাস

এবার আর Vote Boycot’র ডাক দিচ্ছে না Smart City Newtown

‘গতর খাটিয়ে খাই, শ্রমিকের অধিকার চাই’, মে দিবসে বন্ধ থাকবে সোনাগাছি

হাওড়ার ডুমুরজলায় হচ্ছে না মোদির সভা, বড় ধাক্কা রথীনের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর