এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

শঙ্খ ধ্বনি থেকে মিছিল! পুজো শুরু ১ সেপ্টেম্বর থেকেই

নিজস্ব প্রতিনিধি: ক্যালেন্ডার বলছে চলতি বছরে পুজো শুরু ১ অক্টোবর থেকে। কেননা সেদিনই মহাষষ্ঠী। যদিও কলকাতার বুকে পুজো শুরু হয়ে যায় মহালয়ার পরে থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে। কেননা বিরোধী দলনেত্রী থাকার সময় থেকেই কলকাতার বুকে অধিকাংশ বড় বড় ক্লাবের পুজোর উদ্বোধন হত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই। ২০১১ সালের পর থেকে সেই উদ্বোধনে আরও গতিতে এসেছে। কার্যত এখন তো মহালয়ার দিন থেকেই দেবীমূর্তির চক্ষুদানের মধ্যে দিয়েই পুজোর উদ্বোধন শুরু করে দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি একের পর এক পুজোর উদ্বোধন করেন আর সেই সব মণ্ডপে আছড়ে পড়ে আমজনতার ভিড়। এবার কিন্তু সেই পুজো শুরুর রেশ আরও এক মাস এগিয়ে আসছে। কেননা এবছর খাস কলকাতায় পুজো শুরু হয়ে যাচ্ছে ১ সেপ্টেম্বর থেকেই। বৃহস্পতিবার কলকাতার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে আয়োজিত প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী যে পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছেন তার জেরে এখন কিন্তু অনেকেই মনে করছেন চলতি বছরের পুজো অন্তত কলকাতার বুকে ১ মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যেতে চলেছে।

বাঙালির দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কো ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। কার্যত তা বহমান বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবেই দেখা হচ্ছে। সেই স্বীকৃতিকে কুর্নিশ জানাতে আগামী ১ সেপ্টেম্বর রাজ্যজুড়ে এক অনুষ্ঠানের কথা এদিন ঘোষণা করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, ওইদিন ঠিক দুপুর ১টার সময় জেলায় জেলায় সমস্ত ক্লাব এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিকে সম্মান জানাতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। সেই অনুষ্ঠানে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মেয়েরা অংশগ্রহণ করবেন। তাঁরা শঙ্খ ধ্বনি ও উলু ধ্বনি দেবেন সেই মুহুর্তে। কেউ কেউ দোয়া চাইবেন, প্রেয়ার করবেন। যে যাঁর ধর্ম মেনে সম্মান জানাবেন। আর খাস কলকাতায় ওইদিন মুখ্যমন্ত্রী নিজে আসবেন শ্যামবাজার ৫ মাথার মোড়ে। তারপর সেখান থেকে হবে ইউনেস্কোর সম্মানকে কুর্নিশ জানাতে এক বর্নাঢ্য মহামিছিল।  

এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এদিনের বৈঠক থেকে বলেন, ‘বাংলাকে স্বীকৃতি দিলে বাংলা যে কীভাবে সেটাকে মর্যাদা দেয় সেটা দেখানো আমাদের কাজ। এটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে সমস্ত দফতরকে নিতে হবে। পুজোর একমাস আগে সবাইকে আমারা রাস্তায় নামিয়ে দেব। পয়লা সেপ্টেম্বর কলকাতা-সহ প্রতিটা জেলায় বিশেষ অনুষ্ঠান হবে। শ্যামবাজার থেকে মিছিল হবে। ওইদিন বেলা ১টার সময় শহর এবং জেলার সমস্ত ক্লাব, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মেয়েরা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। কেউ উলু ধ্বনী দেবে, কেউ দোয়া চাইবেন। যে যাঁর ধর্ম মেনে সম্মান জানাবেন। এবার পুজো কার্নিভ্যাল রেড রোডে দেখার মতো করব। পর্যটন দফতর সেই কার্ণিভালের আয়োজন করবে। ইউনেস্কোর স্বীকৃতিকে কেন্দ্র করে একটা লোগো হবে। সমস্ত হোর্ডিংয়ে ওই লোগো ব্যবহার করবে। বিশ্ববাংলার লোগো থাকবে। আমাকে সাজেশন পাঠাবেন। আমি ঠিক করে দেব। বাংলাকে গর্ব করার মতো যে জিনিসগুলো আমরা পাই তা যেন আমরা আগলে রাখি।’ 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ভোট বড় দায়, বামেদের মুখে ঝামা ঘষে মমতার লক্ষ্মীর ভান্ডারের পাশে বৃন্দা

শ্লীলতাহানি কাণ্ডে রাজভবনে ৩ কর্মীর বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর

কেন এত সময় লাগছে? মানিকতলা উপনির্বাচন নিয়ে কমিশনকে ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস রোড থেকে উদ্ধার ১২ লক্ষ টাকা ,গ্রেফতার ২

অভিজিতের প্রার্থী পদ বাতিলের দাবি শশী পাঁজার

বন্দে ভারতের মেনুতে বিরাট বদল! লাঞ্চ-ডিনারে মিলবে সর্ষে-ইলিশ, কাতলা-কালিয়া

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর