এই মুহূর্তে

Biometric ছাড়া জমি-বাড়ির Registration নয়, সিদ্ধান্ত রাজ্যের

Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশজুড়ে লাগু হয়ে গিয়েছে CAA বা Citizenship Amendment Act, 2019। এই প্রেক্ষাপটে জমি বাড়ির নথি কিংবা দলিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে সেই হ্মি বা বাড়ির সঙ্গে জড়িত পরিবারের সদস্যদের নাগরিকত্বে প্রমাণ। এই অবস্থায় রাজ্য সরকারের কাছে অভিযোগ আসছিল, একজনের জমি অন্য ব্যক্তির নামে হয়ে যাওয়ার। এই ধরনের একাধিক অভিযোগ এসেছে নবান্নে। আর তাই এবার এই ধরনের ঘটনা ঠেকাতে বড় পদক্ষেপ করল রাজ্যের ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার। নবান্ন থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে এবার থেকে আর Biometric ছাড়া জমি-বাড়ির Registration করা যাবে না। রাজ্যে জমি-বাড়ি Registration’র ক্ষেত্রে একটি Special Provision বা বিশেষ ব্যবস্থা আছে। ১৯০৮ সালের Registration আইনের ৩১ নম্বর ধারা অনুযায়ী বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে বাড়িতে গিয়ে Registry করিয়ে আনার সুবিধা রয়েছে। সেক্ষেত্রে Biometric ছাপ নেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। এই নিয়মকেই সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাচ্ছে একটি অসাধু চক্র। জমির আসল মালিকের অজান্তেই জমি অন্যের নামে করিয়ে নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। বাড়ছে জাল দলিল তৈরির  প্রবণতাও।  

এমন একাধিক অভিযোগ আসতেই নড়েচড়ে বসে রাজ্যের Director of Registration এবং Stamp Duty বিভাগ। সেই সূত্রেই জারি হয়েছে নির্দেশনামা। ১৮ মার্চের ওই নির্দেশিকায় বাড়ি গিয়ে রেজিস্ট্রি করানোর ক্ষেত্রে একগুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাতে সাফ বলা হয়েছে, বাড়িতে গিয়ে Registry’র আবেদন যাচাই করে যদি দেখা যায় যে সত্যিই আবেদনকারী Registry অফিসে আসতে পারবেন না, তবেই তা মঞ্জুর হবে। নিয়ম বহির্ভূতভাবে যদি বাড়ি গিয়ে Registry করা হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে Directorate-এ সারা মাসের রিপোর্ট পাঠাতে হবে। কলকাতার Registrar of Assurances এবং প্রতিটি জেলার District Registrar-কে এই নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। প্রশাসনিক মহলের মতে, এই পদক্ষেপের ফলে Biometric ছাড়া Registry’র সংখ্যা অনেকটাই কমবে। অসুস্থতার কারণে যাদের সত্যিই Registry অফিসে আসার ক্ষমতা নেই, তাঁদের জন্য এই ব্যবস্থা আরও কার্যকরী করার ক্ষেত্রেও এই পদক্ষেপ ভীষণ কাজে দেবে। বাড়িতে গিয়ে Registry’র জন্য ৪০০ টাকা সরকারি Fee দিতে হয়। এক্ষেত্রে যাতে কোনও অনৈতিক লেনদেন না হয়, সে বিষয়েও মৌখিক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আধিকারিকদের।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বঙ্গে বৃহস্পতিবার থেকে তাপমাত্রা বাড়বে, জেলায় কুয়াশার প্রভাব থাকবে

মানিকতলায় বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্লাবঘরে একাধিকবার ধর্ষণ যুবতীকে

তরুণ ক্রিকেটারের রহস্যমৃত্যু, এসএসকেএমে বিক্ষোভ পরিবারের

টার্গেট অভিজাত আবাসন, চায়ের দোকানে বসেই মাত্র ১৯ বছরেই লক্ষাধিক টাকার মালিক

ফের পশ্চিমি ঝঞ্ঝার দাপট, কবে মিলবে শীতের আমেজ, বড় আপডেট হাওয়া অফিসের  

নিউমার্কেট এলাকায় বেআইনি হকারদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামল কলকাতা পুলিশ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর