এই মুহূর্তে




আম-কলা এখন অতীত, মন-পেট জুড়ে এখন সবটাই চিপস-বিস্কিট




নিজস্ব প্রতিনিধি : কাহাতঁক ভালো লাগে একই জিনিস। সেই থোড় বড়ি খাড়া, আর খাড়া বড়ি তোড়। গাছের আম, কাঁঠাল, কলা তো রোজই মেলে। মাঝে মধ্যে তো রুচি বদলেরও প্রয়োজন। তাই আম-কলা-কাঁঠালের বদলের এখন বানরদলের পছন্দ চিপস-বিস্কিট। লাটাগুড়ি জুড়ে রীতিমত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তারা।

বন ছেড়ে এখন তারা হানা দিচ্ছে ক্রান্তি ফাড়ির আওতাধীন লাটাগুড়ির লোকালয়ে। বাড়ি বা দোকানে হানা দিয়েই হামলা করছে নিজেদের পছন্দের খাবারে। রুচিবদল করতে বানরের এই অকস্মাৎ উৎপাতে অতিষ্ট সাধারণ মানুষ থেকে ব্যবসায়ীরা। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে বানরদের লক্ষ্য করে ইঁট-পাথর ছোঁড়ার ঘটনাও ঘটেছে।

জানা গিয়েছে, দোকানে ঢুকে চিপসের প্যাকেট হোক বা বয়াম খুলে বিস্কিট নিয়ে নিচ্ছে এক দল বানর। আবার দোকানের যে খাবার ভালো লাগছে নিয়েই চম্পট দিচ্ছে তারা। বানর দলের হাত থেকে বাঁচতে বিকল্প পথে হেঁটেছেন লাটাগুড়ির ব্যবসায়ীরা। বানরের হানা ঠেকাতে দোকানের চারপাশ নাইলনের নেট দিয়ে ঘিরে ফেলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। নেট ব্যবহার করার ফলে বানর এসেও সহজে জিনিস তুলে নিয়ে যেতে পারছে না। বানরের হানা অনেকটাই কমানো সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছেন দোকান মালিকরা।

দোকানে না ঢুকতে পেরে বাড়িতে বাড়িতে হানা দিচ্ছে এই বানরের দল। রান্নাঘর থেকে শুরু করে সর্বত্র নিজেদের অবস্থা জাহির করছে। ঘরে ঢুকে বহু জিনিস নষ্ট করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

লাটাগুড়ির ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্য জানিয়েছেন, বন্যপ্রাণীর মাঝেই তাদের বসবাস। এলাকা জুড়ে বানরের আনাগোনা বেড়েই চলছিল। সকলের সমস্যার কথা ভেবে বাধ্য হয়েই নেট দিয়ে দোকান ঘেরার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দোকানগুলো রক্ষা পেলেও গৃহস্থেরা ওপর হামলা চালাচ্ছে বানররা।

বানরের দলকে জঙ্গলে পাঠানো যায় কিনা, তা নিয়ে দ্বিধায় বনদপ্তর। লাটাগুড়ির লোকালয়ে বানরের যাতায়াত নতুন নয়। তবে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনে চিন্তায় সাধারণ মানুষ।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বেনিয়মের অভিযোগে রাতভর শাসকদলের হাতে ঘেরাও হরিশ্চন্দ্রপুর ২-ব্লকের ভূমি সংস্কার আধিকারিক

পাকিস্তানের পতাকা পোড়ানো নিয়ে নাম না করে শুভেন্দুকে কটাক্ষ দিলীপের

বৌদির সঙ্গে পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় স্ত্রীকে অ্যাসিড খাইয়ে খুন

কোচবিহারে দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষে পুরোহিতদের সম্মেলন

রাজ্যে উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল ৭ মে, দেড় মাসের মাথায় রেজাল্ট আউট

মালদার সমস্ত নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষকে ‘স্বাস্থ্য সাথী’ কার্ড নিয়ে কড়া বার্তা জেলা শাসকের

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর