এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘প্রধানমন্ত্রীবাবু কার হয়ে মিটিং করেছেন? ছি ছি ছি, লজ্জা লজ্জা লজ্জা’, কেন বললেন মমতা

Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: গতকালের পরে এদিনও। আবারও মমতার নিশানায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রমাণিক(Nishith Pramanik)। গতকালের মতো এদিনও কোচবিহারের মাটি থেকে ফের নাম না করে তাঁকে নিশানা বানিয়েছেন মমতা। সেই সঙ্গে নিশানা বানিয়েছেন শীতলকুচির গুলি চালনার ঘটনায় অভিযুক্ত তথা বীরভূমের বিজেপির প্রার্থী দেবাশিষ ধরকেও(Debashish Dhar)। নিশানা বানিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও(Narendra Modi)। এদিন অর্থাৎ শুক্রবার কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জের(Tufanganj) নাগুরহাট হাইস্কুলের মাঠে সভা ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। তুফানগঞ্জ ভৌগলিক ভাবে কোচবিহার জেলার মধ্যে হলেও তুফানগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। সেই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রকাশ চিক বরাইকের সমর্থনে এদিন সভা ছিল তৃণমূল সুপ্রিমোর। সেই সভা থেকেই তিনি নিশানা বানান মোদি-নিশীথ ও দেবাশিষকে।

এদিন মমতা তাঁর সভা থেকে বলেন, ‘কাল প্রধানমন্ত্রীবাবু এসে অনেক বড় বড় কথা বলে গেলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীবাবু আপনি কার হয়ে মিটিং করে গেলেন কাল? তিনি নাকি আবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? আমাদের কাছে আপদ, সে নাকি বিজেপির সম্পদ। আমরা জলপাইগুড়ি, কোচবিহার থেকে ওকে তাড়িয়ে দিয়েছিলাম। কারণ, সে পাচার করতো, খুন করতো, বোমা মারতো। আমার কাছে সব লেখা আছে, তার বিরুদ্ধে কত কেস আছে? এত কেস থাকলে কেউ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হতে পারে? সে আবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ছি ছি ছি। লজ্জা লজ্জা লজ্জা। আমাদের প্রার্থীগুলো হিরের টুকরো, আর এদের প্রার্থীগুলোর পিছনে কী কী স্ট্যাম্প আছে দেখুন। তারপরে দুর্নীতির কথা বলতে আসবেন। বাংলাকে দুর্নীতির কথা বলবেন না, শেখাতে আসবেন না। বাংলায় দুর্নীতি হয়ে থাকলে ব্যবস্থা হয়েছে। আমি তো আমাদের কর্মী আরাবুল, শাহজাহানকে অ্যারেস্ট করাতে পারি, তোমরা কেন গুন্ডাকে হোম মিনিস্টার রাখো?’

এর পাশাপাশি মমতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীবাবু মিটিং থেকে বলেছেন, সন্দেশখালি আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে নাকি তাঁর লড়াই। আরে কিসের লড়াই? সন্দেশখালি সিঙ্গুরও নয়, নন্দীগ্রামও নয়। কিছু স্থানীয় সমস্যা থেকে হয়েছিল। আমাদের পুলিশই তো ওদের গ্রেফতার করেছে। সন্দেশখালিতে তো কেউ মারা যায়নি। আর হাথরাসে, মণিপুরে কী হয়েছিল। কেন তাঁরা বিচার পেলেন না? আমরা গ্রেফতার করেছি। আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা অবিচার করিনি। কিন্তু হাথরস, বিলকিস, কী হয়েছে? তুমি কতবার গেছ, তোমার নেতারা কতবার গেছে? আসলে বিজেপি কাদের দল জানেন? যারা খুন করে তাদের ওরা সম্পদ বানায়। আগেরবার শীতলকুচিতে ইলেকশনের লাইনে চারজনকে গুলি করে খুন করা হয়েছিল। যিনি এই নির্দেশ দিয়েছিলেন, তিনি এবারে বীরভূমে বিজেপি প্রার্থী! শীতলকুচিতে নির্বাচন চলাকালীন চার জন সংখ্যালঘুকে মারা হয়েছিল, একজন রাজবংশী ভাইকে মারা হয়েছে। যিনি এই নির্দেশ দিয়েছিলেন, তিনি বীরভূমে পালিয়ে গিয়েছেন, তিনি বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে ভিজিলেন্স কেস রয়েছে।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘খেলা হবে’, বাঁকুড়ায় নির্দল হিসাবে মনোনয়ন বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতার

দীর্ঘদিন নেতাদের দেহরক্ষী থাকতে পারবে না পুলিশকর্মী, নয়া নিয়ম আনছে নবান্ন

মাত্র পাঁচ মিনিটের ঝড়, তছনছ হয়ে গেল মথুরাপুরের একাধিক বাড়ি

ব্যবসায়ীর কাছ থেকে উদ্ধার লক্ষ লক্ষ টাকা, রাতে হানা আয়কর বিভাগের

শুক্রবার রাতে নির্বাচনী জনসভায় যোগ দিতে কলকাতায় এলেন নরেন্দ্র মোদি

আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে চাষের জমি লুটের অভিযোগ শেখ শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর