এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

১৮৩-৪০ ভোটে পাশ হয়ে গেল বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধনী বিল

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্য বিধানসভায়(West Bengal State Legislative Assembly) পাশ হয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধনী বিল(The West Bengal University Laws Amendment Bill 2022)। সোমবার বিধানসভার অধিবেশন কক্ষে এই বিল পেশ করেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেই বিলের ওপর আলোচনার শেষে তা এদিন ১৮৩-৪০ ভোটে পাশ হয়ে যায়। এরফলে রাজ্যের অধীনস্ত সব বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাজ্যপালের(Governor) বদলে আচার্যর(Chancellor) আসনে মুখ্যমন্ত্রী(Chief Minister) বসবেন এবার থেকে। যদিও এই বিল এখন যাবে রাজ্যপালের কাছে তাঁর সাক্ষরের জন্য। তিনি সই করলে তবেই এই বিল আইনে রূপান্তরিত হবে। আর এখানেই প্রশ্ন ঝুলছে রাজ্যের শিক্ষামহলে। কেননা রাজ্যপাল এই বিলে সই করবেন না বলে প্রায় সকলেই ধরে নিচ্ছেন। বিজেপির থেকেও তেমনটাই দাবি করা হচ্ছে। 

সোমবার রাজ্য বিধানসভায় এই সংশোধনী বিলটি রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু পেশ করার পর তা আলোচনায্র জন্য ওঠে। সেই আলোচনায় অংশ নেন তৃণমূল বিধায়ক বিশ্বনাথ কারক, শিল্পমন্ত্রী তথা প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ। এই বিলকে সমর্থন জানিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘পুঞ্জি কমিশনের সুপারিশকে সামনে রেখে তেলঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু প্রভৃতি একাধিক রাজ্য আচার্য পদে রাজ্যপালকে রাখতে অনীহা প্রকাশ করেছে। রাজ্যপালের তুমুল ব্যস্ততার কথা মাথায় রেখে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকার কিছু পদক্ষেপ করার কথা ভাবে। আমরা সরকারের প্রধানকেই আচার্য পদে দেখতে চাই। আরও অনেক রাজ্যও একই পথে হাঁটছে। কেরল ও পঞ্জাব সরকারও এই ধরনের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছে। ব্রিটিশ আমলে তৈরি এই আইন পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শিক্ষা সহ অন্যান্য দফতরের কে বসানোর প্রস্তাবে আগেই সায় দিয়েছে মন্ত্রিসভা। রাজ্যপালের বদলে স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রাণি ও মৎস্য বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়েও আচার্য পদে মুখ্যমন্ত্রীকে বসানোর প্রস্তাব আনা হবে এরপরে।’

এদিকে তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যপাল যদি এই বিলে সই না করেন তাহলে রাজ্য সরকার অর্ডিন্যান্স আনবে। কেননা রাজ্য সরকারের আনা অর্ডিন্যান্সে সই করতে বাধ্য থাকেন রাজ্যপাল। তবে প্রথমে বিল আকারেই পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধনী বিলকে পাঠানো হবে রাজ্যপালের কাছে। যদিও অধিকাংশ মহলই মনে করছে রাজ্যপাল এই বিলে সই করবেন না। আবার তা বিধানসভাতে ফেরতও পাঠাবেন না। যদিও যে কোনও বিল বিধানসভা থেকে রাজ্যপালের কাছে গেলে তা ৬ মাসের মধ্যে সই করতে বাধ্য থাকেন রাজ্যপাল। কিন্তু ঘটনা হচ্ছে, জগদীপ ধনখড় রাজ্যপাল হয়ে আসা ইস্তক বেশ কিছু বিল তিনি আটকে রেখেছেন বলে বার বার অভিযোগ তোলা হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফে। তবে প্রতিবারই রাজ্যপাল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

জঙ্গলমহল থেকে ব্যারাকপুর, সর্বত্র প্রচারে ঝড় তুললেন দেব

দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ফের ঊর্ধ্বমুখী হবে ,পৌঁছে যাবে ৪০ ডিগ্রির ঘরে

লক্ষ্মী ভান্ডার বন্ধ হবে না, ডিগবাজি খেয়ে বললেন অমিত

‘আমি নিজে মানহানির মামলা করতে যাচ্ছি’, হুঙ্কার মমতার

‘মোদি আসলে দেশ শেষ’, বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে দাবি মমতার

জামিন চেয়ে আদালতে সন্দেশখালির পিয়ালি দাস, জেলে পাঠালেন বিচারক

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর