নিজস্ব প্রতিনিধি : লাল কৃষ্ণ আডবাণী একজন বর্ষীয়ান নেতা। তার বিরুদ্ধে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের একটা অভিযোগ ছিল। আদর্শগত ভাবে আমাদের বিরোধ থাকতে পারে। কিন্তু রাম মন্দির উদ্বোধনে তাকে ডাকা হল না। তাকে রাজনীতি থেকে বিদায় নিতে বাধ্য করেছিলেন মোদিজি। ভারত রত্ন নিয়ে আমার বক্তব্য নেই। তাকে সান্তনা পুরস্কার দেওয়ার চেষ্টা করা হল, মন্তব্য কুণাল ঘোষের(Kunal Ghosh)।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে ইস্যু নিয়ে আন্দোলন করেছিলেন তিনি। মিথ্যা এবং কুৎসা করে টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র। বার বার আন্দোলন করে ও টাকা আসেনি। গরীব মানুষের স্বার্থে তাদের সংসারের কথা ভেবে টাকা দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকার কে লজ্জা হওয়া উচিত, মন্তব্য কুণালের। তিনি আরো বলেন,
এটা ভোটের বিষয় নয়, মানুষের বিষয়। বিজেপি মানুষকে বঞ্চিত করছিল। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। কারা জনবিরোধী আর কারা জনদরদী সেটা এবার পরিষ্কার।তখন তো টাকা চাওয়া হয়েছিল আর দিচ্ছিল না। কেন্দ্রীয় সরকার না দেওয়ার কারণে মানুষের পরিবার আর্থিক চাপ না পড়ে তার জন্যও মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করছেন।কেন্দ্রের টাকা দেওয়ার নাম নেই।
শুধু সি এ এ নিয়ে কথা বলছে । মুখ্যমন্ত্রী(CM) বার বার বলেছেন যারা ভোট দিয়েছেন তারা নাগরিক। অনুপ্রবেশের কথা বললে বিএসএফ(BSF) এর সীমান্ত দেখার কাজ।অধীর চৌধুরী(Adhir Chowdhury) বিজেপির এক দালাল এবং এজেন্ট। অধীর চৌধুরী প্রসঙ্গে বিস্ফোরক কুণাল ঘোষ। তিনি আরোও বলেন,বিজেপিকে হারিয়েছে তৃণমূল। অধীর চৌধুরী কি করেছিলেন যে বিজেপি ফায়দা পায়। বাংলা থেকে মুছে যাবে কংগ্রেস। এই রাজ্যের আসল কংগ্রেস তো তৃণমূল কংগ্রেস। যারা ওই কংগ্রেসে রয়েছেন।তারা সিপিএম এর কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারেন না।আমাদের পরিষ্কার বার্তা তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপিকে হারাতে চায়। কংগ্রেস যদি চাপের রাজনীতি করে আর তিনি সিপিএম এবং বিজেপির দালালি করে। তাহলে কংগ্রেস কে ভাবতে হবে। তারা কি বিজেপির হাত শক্ত করবে আর নাটক করবে।আসলে যে ভাবে বিজেপির মুখোশ খুলে দিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাই তার বাড়িতে ক্রাইম ব্রাঞ্চকে পাঠানো হয়েছে, মন্তব্য কুণালের।