নিজস্ব প্রতিনিধি : বজরংবলী পবনপুত্র ও রামভক্ত হিসেবে পরিচিত।কলিযুগে সাক্ষাৎ ও জাগ্রত দেবতা মনে করা হয়।হনুমান ভক্তির কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে, এই নিয়মগুলিকে কঠিন মনে করা হয়। বজরংবলীর উপাসনা যত সহজ, ততই কিন্তু কঠিন।কারণ তিনি ছিলেন ব্রহ্মচর্য। তাই ভক্তদেরও এই দিকটি মাথায় রাখতে হবে।তবে বজরংবলীর এই পুজো করলে জীবন থেকে দূর হয় অশান্তি।বজরংবলীর সাধনা করলে বল, বুদ্ধি ও বিদ্যা লাভ হয়,পাশাপাশি বাড়িতে অশুভ শক্তির বাস থাকে না। তাই বজরংবলীর মূর্তি বাড়িতে কোনদিকে রাখতে পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা।
বেডরুমে না রাখা : বাস্তুশাস্ত্রবিদরা বলছেন বজরংবলীর মূর্তি ভুলেও বাড়ির বেডরুমে রাখবেন না। যে ঘরে শোবেন, সেই ঘরে যেন এই দেবমূর্তি না রাখা হয়। এতে বহু বাস্তু দোষ তৈরি হতে পারে।
দক্ষিণমুখী রাখা : বজরংবলীর বসে থাকা মূর্তি হলে, তা দক্ষিণ দিকে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা।
পঞ্চমুখী হনুমানজির মূর্তি : পঞ্চমুখী হনুমানজির মূর্তি সংসারে সুখ সমৃদ্ধি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। তা দক্ষিণ দিকে করে রাখা যেতে পারে।
বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে আগামী ২৩ এপ্রিল পড়ছে হনুমান জয়ন্তী। সেই দিন রয়েছে মঙ্গলবার। আর মঙ্গলবারের দিন যদি হনুমান জয়ন্তী পড়ে, তাহলে তার মাহাত্ম্য আলাদা।থাকছে একাধিক শুভ যোগ।নিয়ম মেনে ভক্তি করলে বদলাবে ভাগ্য।