এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘সিপিআইএম টাকা নিয়ে চাকরি দিয়েছে’, অভিযোগ মমতার

নিজস্ব প্রতিবেদন: স্কুল সার্ভিস কমিশনের(SSC) মাধ্যমে রাজ্যের সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলগুলিতে শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগের ঘটনায় দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে তাতে বিদ্ধ হয়েছে কমিশনের একাধিক কর্তারা ছাড়াও রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়(Partha Chattopadhay)। বিদ্ধ হয়েছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায় ও একাধিক মিডলম্যানরা। সেই ঘটনাকে ঘিরে বাংলার রাজনীতিতে কার্যত ঝড় উঠেছে যা চট করে থিতিয়ে যাওয়ার নয়। অস্বীকার করার উপায় নেই সেই নিয়োগ বিতর্কে কিছুটা হলেও চাপে পড়েছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। দলের ভাবমূর্তিতে দাগও লেগেছে। এই অবস্থায় দলের রক্ষণে নিজের হাতেই ব্যাটন তুলে নিলেন তৃণমূলসুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। রবিবার ছিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেই দিন ছুটি থাকায় এদিন অর্থাৎ সোমবার সেই সংগঠনের কেন্দ্রীয় বার্ষিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল কলকাতার ধর্মতলায়। সেই সমাবেশ থেকেই এদিন মমতা নিয়োগ বিতর্কে বিদ্ধ করলেন বামেদের।

মমতার সাফাই, ‘শিক্ষা(Education) নিয়ে অপপ্রচার চলছে। বিরোধীরা একটা সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক কুৎসা করছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলছে আমাদের আমলে রাজ্যে কী হয়েছে? আমি তার হিসাবটাই দিচ্ছি। আমাদের শাসনকালে ১১ বছরে ১ লাখ ৬৩ হাজার ৯৭০টা চাকরি দিয়েছি শিক্ষক-শিক্ষিকার। সেখানে আকাশবাবু-বিকাশবাবুদের অভিযোগ মাত্র কটা কয়েক হাজার। তাও বলেছিলাম সব শুধরে দেব। কাজ করতে গিয়ে ভুল হয়। মোট চাকরি দিয়েছি ১ কোটি ৬৯ লাখেরও বেশি চাকরি দিয়েছি। এখনও বাকি আছে লাখ লাখ চাকরি। নতুন আইন মতো সব হয়ে যাবে। সিপিআইএম(CPIM) আসলে টাকা নিয়ে চাকরি দিয়েছে। ওদের জিজ্ঞেস করুন সার্টিফিকেট ভর্তি আলমারি কই। পরীক্ষার মেরিট লিস্ট কই? ওই গদ্দার অধিকারীরাই আমায় বলত। ওরাই সিস্টেমটা জানে। পার্টির নামে বদনাম করা হচ্ছে। এখনও বিচার হয়নি। মিডিয়া ট্রায়াল চলছে। একটু সময় দিতে হবে। অশোক গঙ্গোপাধ্যায় বিচারপতি থাকাকালীন একটি রায় দিয়েছিলেন। কাজ করতে গেলে কোথাও ভুল হলে আমরা সেটাকে ঠিক করে নিতে পারি যদি সুযোগ দেওয়া হয়। রাজনীতি না করলে, এই চেয়ারে না থাকলে বলতাম ওদের জিভ টেনে ছিঁড়ে ফেলুন।’

এরপরেই মমতা মা-মাটি-মানুষের সরকারের আমলে রাজ্যের মানুষের কর্মসংস্থানের হিসাব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘বাংলায় দেড়কোটি লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এই সরকারি চাকরি ছাড়াও বাংলায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাকরি হয়েছে। বিনিয়োগ হয়েছে বিপুল টাকা। সারা ভারতে কর্মসংস্থান যখন ৪০ শতাংশ কমে গিয়েছে, বাংলায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে। এরপরও ওদের লজ্জা হয় না। কর্মসংস্থান লক্ষ্য বলেই দেউচা পঁচামি, তাজপুর পোর্ট, জঙ্গলসুন্দরী হচ্ছে। যারা খালি নেই নেই বলছে। অপপ্রচার করে বেড়াচ্ছে শিক্ষা নিয়ে। কোর্টে বিচারাধীন মামলা নিয়ে আমি কোনও কথা বলব না। আমাদের আমলে কত ছেলেমেয়েরা শিক্ষকের চাকির পেয়েছে আর সিপিএমের-এর আমলে কী হয়েছে? পয়সা নিয়েছো আর চাকরি দিয়েছো।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

তাপপ্রবাহে বিদ্যুৎ বিভ্রাট রুখতে জরুরী বৈঠকে বসলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস

গরমে ভিড় সামাল দিতে দিঘা পর্যন্ত বিশেষ ট্রেন পূর্ব রেলের

‘উত্তরবঙ্গের ভোটে দুষ্টুমি হচ্ছে! আমি খবর পাচ্ছি’, অভিযোগ মমতার

ভোট মিটলেই দুয়ারে সরকার, ঘোষণা মমতার, নজরে রেশন কার্ড

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে নাকা চেকিং ইংলিশ বাজারে, ধরা পড়লো প্রচুর পরিমাণ মদ

বোলপুরে যুবকের সঙ্গে প্রণয়ের জের, গৃহবধূর মাথার চুল কেটে ঘরছাড়া করলেন গ্রামবাসীরা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর