এই মুহূর্তে




উপনির্বাচনে সবুজ ঝড়, গর্তে মুখ লোকালেন টলিপাড়ার লাল ‘নট-নটীরা’




নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ বাংলার বিধানসভা উপনির্বাচনে এক ঐতিহাসিক জয়ের সাক্ষী তৃণমূল। ছয়টি কেন্দ্রেই ছক্কা হাঁকিয়েছে জোড়া ফুল। এদিন বিরোধী দলনেতাদের কার্যত চুপ করিয়ে দিয়েছে বাংলার সাধারণ মানুষ। শমীক ভট্টাচার্যের মাদারিহাট কেন্দ্রে বিজেপির জয়ধ্বজা ওড়ানোর স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে, অন্যদিকে দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, তিনি নাকি এই নির্বাচনের ফলাফলের বিষয়টি আগে থেকেই জানতেন। অর্থাৎ বিজেপি নেতৃত্বরা নিজেদের পরাজয়ের কথা নিজমুখেই স্বীকার করে নিচ্ছেন।

আরও পড়ুনঃ চিকিৎসকের লোগো লাগানো গাড়ি থেকে উদ্ধার ১২০ কেজি গাঁজা, চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের

এবার আসা যাক তথাকথিত বুদ্ধিজীবী বামেদের কথায়। প্রতিদিন সন্ধ্যায় খবরের চ্যানেলে মুখে পাউডার মেখে ধারালো ডায়লগ পেশকারী বামেরা এই ছয় আসনেই ডাহা ফেল করেছে। এদিনও শূন্য পাওয়ার রেকর্ড বজায় রাখল তাঁরা। রাজ্যে ঘটে যাওয়া আরজি কাণ্ড নিয়ে এই দলই সবচেয়ে বেশি গলা ফাটিয়েছিল। তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন কিছু বাম-সমর্থনকারী টলিউডের গুরুত্বহীন সেলেবরা যাদের বিস্ফোরক মন্তব্যের মাধ্যমেই খবরের শিরোনামে থাকতে হয়। শুধুমাত্র প্রচার পাওয়ার লোভে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য করতেও পিছপা হননি এই বামপন্থী ভেকধারী সেলিব্রিটিরা।

আরজি কর কাণ্ডের সময় ঘন্টায়-ঘন্টায়, মিনিটে-মিনিটে পোস্ট। সেখানে শুধুই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার। কিন্তু আজকের বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃণমূলের জয়ের পর কর্পূরের মতোই উবে গিয়েছেন মিত্র-মুখোপাধ্যায়-দত্তরা। আজ তাঁরা যেন বাণী-হারা পথিক। অন্যদিকে আরজি কর কাণ্ডের নেপথ্যে ছিলেন কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষ। বিচারে কিছুজন অভিযুক্ত শাস্তি পাচ্ছেন এবং এখনও অনেকের শাস্তি পাওয়া বাকি। কলকাতার তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা না বুঝলেও সাধারণ গ্রাম্য মানুষরা উপলদ্ধি করতে পেরেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের নিজেদের লোক। তিনি থাকতে রাজ্যবাসীর কোনও অসুবিধা নেই, চিন্তা নেই।

আরও পড়ুনঃ ১০০ টাকা করে জমিয়ে পান ২ লক্ষ টাকা, ধনী হওয়ার দারুণ সুযোগ দিচ্ছে ডাকঘর

পরিশেষে একটি কথা না উল্লেখ করলেই নয়। জিতু কমল, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, কিংবা কিঞ্জল নন্দের মতো অভিনেতারা বাম-মনস্ক হলেও তাঁরা কেউই কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীকে কুরুচিকর ভাষায় আক্রমণ করেননি কখনও। অন্যদিকে পাত্র-মিত্ররা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ঋতুপর্ণার মতো জায়গা কেন পাননি সেই ক্ষোভ রাজ্য সরকারের উপর ঝাড়তে পারদর্শী। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই তথাকথিত শিল্পীদের দু-চোখের বিষ হলেও বাংলার মানুষের কাছে তিনিই নয়নমণি, তা প্রমাণ হয়ে গেল আবারও। সর্বত্রই আজ মমতা ও মা-মাটি-মানুষের জয়জয়কার।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে বারাসতে গ্রেফতার বজরং দলের ৩ সদস্য

আপনার আমার ডাল খেয়েছে বলে, জ্যোতিপ্রিয়কে জেলের ভাত খেতে হচ্ছে : দিলীপ ঘোষ

বাংলাদেশে আলু পাচার রুখতে রাতভর সীমান্তে পাহারা দেবেন মন্ত্রী বেচারাম মান্না

লেপ-কম্বল তৈরি রাখুন, সপ্তাহান্তে ১৫ ডিগ্রিতে নামবে পারদ

ডোমের ছেলে বলে স্কুলে যাবে না?এ কোন সমাজে থাকছি আমরা?

তপন সিনহা থেকে মদন মোহন, কিংবদন্তিদের শতবর্ষে শ্রদ্ধার্ঘ্য KIIF-এর

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর