এই মুহূর্তে

৪৪ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী, কিন্তু প্রশ্নপত্র আড়াই কোটি, ২ বছর ধরে প্রস্তুতি চলে CBSE-র বোর্ড পরীক্ষার

নিজস্ব প্রতিনিধি: ঘোষিত হল ২০২৫ সালের CBSE-র মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার দিনক্ষণ। ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে দশম শ্রেণির মাধ্যমিক পরীক্ষা এবং শেষ হবে ৮ মার্চ, অন্যদিকে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাও শুরু হবে, শেষ হবে ৪ এপ্রিল, ২০২৫। পরীক্ষা শুরু হবে সকাল সাড়ে ১০টায়। শিক্ষার্থীরা CBSE-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cbse.gov.in থেকে ডেটশিট ডাউনলোড করতে পারবেন। এই বছর, প্রায় ৪৪ লক্ষ ছাত্র CBSE মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় বসবে। তবে, আমরা আপনাদের জানাচ্ছি, CBSE-এর শিক্ষার্থীরা প্রায় ২ বছর আগে থেকেই বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করে। পরীক্ষার জন্য ধাপে ধাপে প্রস্তুতি নেয় পরীক্ষার্থীরা৷ সম্প্রতি CBSE পরীক্ষা র নিয়ন্ত্রক সানিয়াম ভরদ্বাজ একটি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, CBFC-এর বোর্ডের পরীক্ষাগুলি যাতে শিক্ষার্থীদের কাছে সহজ হয়, সেই কারণেই ২ বছরের আগেই তাঁরা পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করে।

তবে CBSE আধিকারিক বলেছেন, ‘আমাদের বোর্ড পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কেবল ৪০ বা ৪৪ লাখ নয়, তাঁদের সংখ্যা প্রায় ২-২.৫ কোটি হয়। কারণ দুই থেকে আড়াই কোটি কাগজপত্র আসে। যাতে আগে থেকেই পরবর্তী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষার্থী রা বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করে দিতে পারে। নবম শ্রেণী থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয় এবং একাদশ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। আর তাঁদের বোর্ড পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন হয় নবম এবং একাদশ শ্রেণিতেই। রেজিস্ট্রেশনের সময়, শিক্ষার্থীর নাম, পিতামাতার নাম, জন্ম তারিখ এবং প্রস্তাবিত বিষয়গুলির মতো বিশদ বিবরণ দিতে হয়। যাতে করে পরীক্ষার্থীর গড় সংখ্যা বোঝা যায়। কারণ পরীক্ষার আগেই অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দেয়। তার হিসেব রেজিস্ট্রেশন নথিগুলিতে পাওয়া যায়। CBSE মোট ২০৪ টি বিষয়ের পরীক্ষা পরিচালনা করে। শিক্ষার্থীরা পছন্দ মতো ভাষা নির্ণয় করতে পারে।’

উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী ইংরেজি ও পদার্থবিদ্যার সঙ্গে কত্থক বিষয় বেছে নিতে পারেন। আরেকজন কত্থকের পরিবর্তে রসায়ন নিতে পারেন। এতে করে সাবজেক্ট কম্বিনেশনের সংখ্যা ৪০ হাজারে পৌঁছেছে। শিক্ষার্থীদের ডেটা, রেজিস্ট্রেশন এবং বিষয়ভিত্তিক সমন্বয় ডেটা পাওয়ার পরে ডেটাশিট তৈরি করা হয়। ডেটাশিট তৈরির সময় দুটি পরীক্ষার মধ্যে পর্যাপ্ত ব্যবধান মাথায় রাখা হয়। এছাড়াও, জয়েন্ট এন্ট্রান্স এক্সাম (জেইই) এবং ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (এনইইটি) পরীক্ষার মতো প্রতিযোগিতামূলক এবং প্রবেশিকা পরীক্ষার বিষয়গুলিও মাথায় রাখা হয়। কারণ দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য এসব পরীক্ষায় অংশ নেয়। এছাড়া সুষ্ঠভাবে পরীক্ষা পরিচালনার জন্যে সবকিছু আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রাখা হয়।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘চার সন্তানের জন্ম দিলেই মিলবে লক্ষ টাকা’, মধ্যপ্রদেশের ব্রাহ্মণ কল্যাণ বোর্ডের প্রধানের ঘোষণায় বিতর্ক

MahaKumbh: প্রয়াগরাজে জনসুনামি, প্রথম দিনেই সঙ্গমে স্নান দেড় কোটির বেশি পূণ্যার্থীর

নাবালিকা ভাইঝিকে একাধিকবার ধর্ষণের দায়ে ‘পাশবিক’ কাকার ২০ বছরের জেল

‘মৃত্যুর পর ঠিক কী হয়’ , আত্মহত্যার আগে গুগলে সার্চ নবম শ্রেণির ছাত্রের

ম্যাসাজ পার্লারের আড়ালে দেহ ব্যবসা, এক হাজারেই মিলত যৌনসুখ, মহারাজের শহরে পর্দাফাঁস মধুচক্রের

শঠে শাঠ্যং! সীমান্তে কাঁটাতার বিতর্কে বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে তলব বিদেশ মন্ত্রকের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর