এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

রাজ্যসভার নির্বাচনে তৃণমূলের ২ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল

Courtesy - Twitter and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভার ৫৬টি আসনের জন্য ভোটগ্রহণ(Rajya Sabha Election 2024) করা হবে। এর মধ্যে ১৩টি রাজ্যের ৫০টি আসনের সদস্যদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২ এপ্রিল। আর দুই রাজ্যের ৬টি আসনের সদস্যদের মেয়াদ শেষ হবে ৩ এপ্রিল। পশ্চিমবঙ্গ(West Bengal) ছাড়াও যে সব রাজ্যগুলিতে ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে তার মধ্যে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, কর্ণাটক, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড়, ওড়িশা, হরিয়ানা এবং হিমাচল প্রদেশ। সেই নির্বাচনে বাংলার ভাগে থাকা ৫টি আসনের মধ্যে রাজ্য বিধানসভায় ক্ষমতার বিন্যাসে ৪টি আসন তৃণমূলের(TMC) পাওয়ার কথা। সেই সূত্রেই গত ১১ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ গত পরশু শনিবার তৃণমূলের তরফে তাঁদের ৪ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দেওয়া হয়। এরা হলেন – সুস্মিতা দেব(Sushmita Deb), নাদিমূল হক(Nadimul Haq), মমতাবালা ঠাকুর(Mamata Bala Thakur) এবং সাগরিকা ঘোষ(Sagarika Ghosh)। এদিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সেই ৪ প্রার্থীর মধ্যে সুস্মিতা ও নাদিমূল রাজ্য বিধানসভায় এসে তাঁদের মনোনয়ন দাখিল(Submit Nominations) করলেন। বাকি ২জন আগামী বৃহস্পতিবার তাঁদের মনোনয়ন দাখিল করবেন।  

রাজ্যসভার যে ৫টি আসনে এবার বাংলায় নির্বাচন হয়েছে আগে সেই আসনে ছিলেন আবিররঞ্জন বিশ্বাস, শুভাশিস চক্রবর্তী, শান্তনু সেন, নাদিমূল হক ও অভিষেক মনু সিংভি। প্রথম ৪জন ছিলেন তৃণমূলের সাংসদ। শেষেরজন তৃণমূলের সমর্থনে কংগ্রেস সাংসদ। জল্পনা ছিল ২৪’র ভোটের প্রাক্কালে দেশে গড়ে ওঠা বিজেপি বিরোধী জোট INDIA’র শরিক হওয়ার সুবাদে তৃণমূল হয়তো সিংভিকে ফের রাজ্যসভায় পাঠাতে পারে। কেননা সিংভি আইনজীবী হওয়ার সুবাদে সুপ্রিম কোর্টে তৃণমূলের হয়ে বিস্তর মামলা লড়াই করেন। তাই জোটের স্বার্থে হয়তো এবারেও সিংভির কপালে হয়তো শিকে শিঁড়লেও ছিঁড়তে পারে। কিন্তু তা হয়নি। শুধু সিংভিকেই যে তৃণমূল বিসর্জন দিয়েছে তাই নয়, দলের আগেকার ৪ সাংসদের মধ্যে ৩ জনকেই এবার আর টিকিট দেয়নি জোড়াফুল। এই ৩জন হলেন আবিররঞ্জন বিশ্বাস, শুভাশিস চক্রবর্তী ও শান্তনু সেন। জল্পনা ৩জনকেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী করতে পারে জোড়াফুল।

ওই ৩জনের পরিবর্তে এবার তৃণমূলের তরফে টিকিট দেওয়া হয়েছে সুস্মিতা দেব, মমতাবালা ঠাকুর ও সাগরিকা ঘোষকে। সেই সঙ্গে দ্বিতীয়বারের জন্য নাদিমূলকে দ্বিতীয় বারের জন্য টিকিট দেওয়া হয়েছে। সুস্মিতা এর আগেও তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন। তবে পূর্ণ দফার সাংসদ তিনি ছিলেন না। তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তাঁকে দল থেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। অনেকেই ভেবেছিলেন তৃণমূলের এই সিদ্ধান্তে হয়তো সুস্মিতা ফের কংগ্রেসে ফিরে যাবেন। কিন্তু সুস্মিতা তৃণমূলেই থেকেছেন। এবার তার দামও পেলেন। ফের এদিন তৃণমূলের প্রার্থী হিসাবে রাজ্যসভার আসনের জন্য মনোনয়ন দাখিল করেছেন তিনি। অন্যদিকে মতুয়াদের বাড়ির মেয়ে তথা বড়মা বীণাপানি দেবীর পুত্রবধূ মমতাবালা ঠাকুর আগে তৃণমূলের লোকসভার সাংসদ ছিলেন। এবার হচ্ছেন রাজ্যসভার প্রার্থী। আবার সাংবাদিক সাগরিকা ঘোষকে রাজ্যসভায় পাঠিয়ে কার্যত জাতীয় রাজনীতিতে চমক দিয়েছে তৃণমূল।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সল্টলেকের বিভিন্ন প্রবেশ পথে শুরু কেন্দ্রীয় বাহিনীর নাকা তল্লাশি

ধামাখালিতে অস্থায়ী শিবির খুললেন সিবিআই এর আধিকারিকরা

লক্ষ্মী ভান্ডারকে পাথেয় করে নববারাকপুরে ঘরে ঘরে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য

প্রতিহিংসা !পূর্ব মেদিনীপুরের দুই তৃণমূল নেতার বাড়িতে সিবিআই হানা

শেষ ইচ্ছেপূরণ, ভোট দিয়েই মৃত্যু হাওড়ার বৃদ্ধার

সিএএতে আবেদন করলে ভোটের পরে জেলে ভরে দেবে, দাবি মমতার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর