এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

রাজ্যে National Health Mission’র কর্মীদের সুযোগসুবিধা বাড়ছে

Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলায়(Bengal) বসবাস করা National Health Mission বা NHM’র কর্মরত কর্মীদের(Employees) এবার বড় সুযোগ সুবিধা দিতে চলেছে রাজ্যের ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার। NHM’র কর্মরত কর্মী ও তাঁদের পরিবারকে সামাজিক সুরক্ষার(Social Security) আওতায় নিয়ে আসতে চলেছে রাজ্য সরকার। পুজোর মুখে এই সিদ্ধান্ত NHM’র কর্মরত কর্মীদের মুখ হাসি ফোটানোর পাশাপাশি তাঁদের পরিবারের ভবিষ্যতকেও সুরক্ষিত করে দিল। দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন বা National Health Mission’র মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাস্থ্য কর্মসূচি বাংলায় রূপায়িত হচ্ছে। কিন্তু এর আওতাভুক্ত কোনও চিকিৎসক বা কর্মী বিপদআপদে বিভাগীয় সামাজিক সুরক্ষা বা চাকরিজনিত সুবিধা পান না। এই অস্থায়ী কর্মীদের অনেকেরই পথ দুর্ঘটনা বা অসুখবিসুখে মৃত্যু হচ্ছে। অঙ্গহানির ঘটনা ঘটেছে বহুক্ষেত্রে। কিন্তু কানাকড়িও মিলছে না। সেই ছবিটাই এবার বদলে দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের আওতাভুক্ত কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরেই সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প চালুর দাবি জানিয়ে আসছেন। এখন এই রাজ্যে প্রায় ২২ হাজারের বেশি অস্থায়ী চিকিৎসক, আধিকারিক, কর্মী জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের আওতায় কাজ করছেন। তাঁদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা ধরলে তা ৮০ হাজারের আশেপাশে থাকবে। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ এবার রাজ্যের সামাজিক সুরক্ষার আওতায় চলে আসছেন। প্রস্তাবিত প্রকল্পে পথ দুর্ঘটনার পাশাপাশি অসুখবিসুখে সাধারণ মৃত্যুতেও জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের কর্মীর পরিবার আর্থিক সুবিধা পাবেন। কর্মীরা অঙ্গহানিতে আর্থিক সুবিধা পাবেন। ন্যূনতম খরচে স্বাস্থ্যবিমা করে দেওয়া বা কারও বিমা থাকলে তার ‘টপ আপ’ করে দেওয়া সহ একাধিক সুবিধাও দেওয়া হবে। ব্যাঙ্কের সঙ্গে যৌথভাবে এই কর্মসূচি রূপায়িত হবে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে। ওই সূত্র আরও জানিয়েছে, এর জন্য ইতিমধ্যেই Expression of Interest বা EOI জারি হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, দীপাবলির পর নয়া প্রকল্প চালু করা সম্ভব হবে।   

National Health Mission সূত্রের খবর, এই বিশাল সংখ্যক কর্মীকে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের আওতায় আনতে বেশ কয়েকমাস ধরে পরিকল্পনা চলছিল। অন্যান্য রাজ্যগুলি অস্থায়ী কর্মীদের কীভাবে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে আনছে, তাও দেখে এসেছেন রাজ্যের কর্তারা। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, বর্তমানে ২২ হাজার NHM কর্মীর মাসিক ভাতা জমা পড়ে তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বরে। যার যেখানে অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেই টাকা জমা পড়ে। এই প্রথম রাজ্য এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুযোগসুবিধা প্রদানকারী ব্যাঙ্কের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হবে। সেই জন্য EOI চাওয়া হয়েছে। এরপর থেকে রাজ্য সরকার নির্বাচিত ব্যাঙ্কেই জমা পড়বে সমস্ত NHM কর্মীর বেতন বা ভাতা। এই বিশাল সংখ্যক মানুষকে সামাজিক সুরক্ষা প্রদান করার জন্য রাজ্য সরকারের প্রতি বছর অতিরিক্ত ৭০০ কোটি টাকা খরচ করা হবে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস রোড থেকে উদ্ধার ১২ লক্ষ টাকা ,গ্রেফতার ২

অভিজিতের প্রার্থী পদ বাতিলের দাবি শশী পাঁজার

বন্দে ভারতের মেনুতে বিরাট বদল! লাঞ্চ-ডিনারে মিলবে সর্ষে-ইলিশ, কাতলা-কালিয়া

পঞ্চম দফার নির্বাচনে ৭ লোকসভা কেন্দ্রে থাকছে ৬১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

মঙ্গলবার গোটা বঙ্গ জুড়ে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, ২৩ মে নিম্নচাপ বলয় তৈরির সম্ভাবনা প্রবল

মমতাকে কুরুচিকর মন্তব্য, অভিজিৎকে শোকজ নির্বাচন কমিশনের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর