নিজস্ব প্রতিনিধি:ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক পুলিশ কর্মীর মৃত্যু প্রসঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম(Firhad Hakim) বলেন,অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। সবাই যদি সচেতন থাকে এবং সহযোগিতা করে তাহলে ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। পুরসভা নিয়মিত স্প্রে করছে ,কাজ করছে। কিন্তু মানুষকে সচেতন হতে হবে।
পুলিশ কমিশনার(CP) ,পুর কমিশনারের সঙ্গে আজকে ফোনে আলোচনা হয়েছে। থানাগুলিকে বলা হয়েছে পুরসভার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার জন্য।
পুরসভার সঙ্গে সবাই একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করলে তবেই ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।ডেঙ্গু এবার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে, আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে।
শুধু কলকাতা শহর নয় জেলাগুলোর সংগ্রহ সংযোগ রাখা হচ্ছে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে। এখন গ্রামে ডেঙ্গু(Dengu) হচ্ছে। গ্রামের মানুষদেরও সচেতন থাকতে হবে।
বিরোধীরা সবসময় আওয়াজ তোলে। যখন বিকাশ ভট্টাচার্য ছিল তখনও ডেঙ্গু হতো। ডেঙ্গুতে অনেকেই মারা গেছেন তখনও। সিঙ্গাপুরের মতো ঝকঝকে শহরেও ডেঙ্গু হয়। যারা ডেঙ্গু নিয়ে রাজনীতি করছে তারা রাজনীতি করতেই পারে কিন্তু আমাদের ডেঙ্গু দমনে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
অন্যদিকে কে এম ডি এর (KMDA) জমি বিক্রি নিয়ে আদালতে মামলা প্রসঙ্গে ফিরহাদ বলেন,আমি খলিল আহমেদকে বলেছি বিষয়টি দেখে নেওয়ার জন্য। প্রত্যেকটি জমিতে কে এম ডি এর হোডিং লাগিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছি। নিজেদের জমিকে নিজেদেরই রক্ষা করতে হবে। অনলাইনে জাল এনওসি (NOC) বার করে এই জমি বিক্রি করা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছি। উত্তর কলকাতার জোড়াবাগান এলাকায় পানীয় জলসারা বড় হয়ে ব্যাঘাত ঘটছে সেই প্রসঙ্গে মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানান, এখনো কালীপুজোর নিরঞ্জন চলছে। অনেক সময় জলের পাইপ লাইনের মুখে গিয়ে খড়কুটো আটকে যাচ্ছে। জোয়ারের সময় পাইপ লাইন আটকে রাখতে হচ্ছে। বর্তমানে জোড়াবাগানএলাকায় পানীয় জল সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে।